সিলেট,২২ এপ্রিল: দক্ষিণ সুরমার হোটেল তিতাস হোটেল সাগর এন্ড রেস্ট হাউজে অসামাজিক কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ৯ নারী-পুরুষকে আটক করেছে সিলেট মহানগর মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের টিম-০১। উপ-পুলিশ কমিশনারের (ডিবি) সার্বিক দিক-নির্দেশনায় রোববার (২১ এপ্রিল) রাত এগারোটার দিকে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে ৬ জন পুরুষ এবং ৩ জন নারী।
আটককৃতরা হলো- সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ থানার কটালপুর উত্তরপাড়া এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে জাকারিয়া (২১), গোয়াইনঘাট থানার সালুটিকর নোয়াগাও (পূর্বপাড়া) এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে রাসেল আহমদ (১৯), কানাইঘাট থানার দর্পনগর পূর্ব এলাকার আতাউর রহমানের ছেলে আব্দুল হামিদ (২২), বিয়ানীবাজার থানার মোহাম্মদপুর এলাকার আফতাব আলীর ছেলে রুহুল আমিন (২৮), জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী থানার বাসুরিয়া এলাকার মো. আব্দুল সালামের ছেলে মো. নাসির উদ্দিন (২৭), সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার ছালিয়া এলাকার মৃত সফর আলীর ছেলে মো. সুলেমান (২৯), জামালপুর জেলার সদর থানার গুরাদাব বাজার এলাকার মো. ইউনুস আলীর মেয়ে মীনা বেগন (৩৫), ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানার কলাপাড়া, দাফুনিয়া এলাকার মৃত আমির খানের মেয়ে লিজা আক্তার (৩০) ও সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার ভাংগাবাড়ি এলাকার নজরুল ইসলামের মেয়ে রিমি আক্তার (৩০)। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে নিয়মিত মামলা রুজুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জাসিয়েছে পুলিশ।
আটককৃতরা হলো- সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ থানার কটালপুর উত্তরপাড়া এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে জাকারিয়া (২১), গোয়াইনঘাট থানার সালুটিকর নোয়াগাও (পূর্বপাড়া) এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে রাসেল আহমদ (১৯), কানাইঘাট থানার দর্পনগর পূর্ব এলাকার আতাউর রহমানের ছেলে আব্দুল হামিদ (২২), বিয়ানীবাজার থানার মোহাম্মদপুর এলাকার আফতাব আলীর ছেলে রুহুল আমিন (২৮), জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী থানার বাসুরিয়া এলাকার মো. আব্দুল সালামের ছেলে মো. নাসির উদ্দিন (২৭), সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার ছালিয়া এলাকার মৃত সফর আলীর ছেলে মো. সুলেমান (২৯), জামালপুর জেলার সদর থানার গুরাদাব বাজার এলাকার মো. ইউনুস আলীর মেয়ে মীনা বেগন (৩৫), ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানার কলাপাড়া, দাফুনিয়া এলাকার মৃত আমির খানের মেয়ে লিজা আক্তার (৩০) ও সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার ভাংগাবাড়ি এলাকার নজরুল ইসলামের মেয়ে রিমি আক্তার (৩০)। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে নিয়মিত মামলা রুজুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জাসিয়েছে পুলিশ।