সিলেট, ২৭ এপ্রিল : মায়ের স্বপ্ন পুরণে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সিলেটের মহিলা ফুটবলার দীপা মুন্ডা। শুক্রবার ২৬ এপ্রিল সিলেটের দলদলি চা বাগান মাঠে এক সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন তিনি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক উৎফল বড়ুয়া, দলদলী যুব সংঘের সভাপতি মনোরঞ্জন দাশ, উত্তম দাস, কায়উম আহমদ, সিলেট মহানগর হাসপাতালের পরিচালক মাসুদ আহমেদ, সংগঠক দিলু বড়ুয়া প্রমুখ।
সিলেটের দলদলী চা বাগানের চা শ্রমিকের কন্যা সন্তান দীপা মুন্ডা বলেন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফুটবল টিমে ডাক পেলেও অর্থনৈতিক অভাবের কারণে পিছিয়ে রয়েছেন। তিনি বলেন, আমার বাবা ১৭০ টাকা প্রতিদিন মজুরি পায় ওই টাকা দিয়ে সংসার চলে আমাদের। আমি খেলাতে গেলে বাবা আমাকে ভাড়া টাকা দিয়ে যান। যখন আমি ছোট ছিলাম মা স্বপ্ন দেখতো আমি একদিন ফুটবলার হব ? বাবাকে বলতো দীপা এত সুন্দর ফুটবল খেলে সে একদিন বড় ফুটবলার হবে। হঠাৎ করে একদিন তার মা মারা যান। মা আমার ফুটবল খেলা দেখতে পেল না, মায়ের সেই স্বপ্ন পুরণের আশায় আছি আমি।
তিনি জুম্মান লুসাই স্পোর্টস একাডেমির প্রতিষ্ঠিতা মারিয়ান চৌধুরী মাম্মিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তাঁর হাত ধরেআজ আমি এতদুর এগিয়ে এসেছি। সকলের সহযোগিতা পেলে আমি আমার মায়ের স্বপ্ন পুরণ করতে পারব আশা করি।
মনোরঞ্জন দাস বলেন, দীপার জন্য অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছি সে একদিন ন্যাশনাল গেম খেলবেই এটা আমার আত্মবিশ্বাস। সে এবার ফরাশগঞ্জের হয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লীগে খেলবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক উৎফল বড়ুয়া, দলদলী যুব সংঘের সভাপতি মনোরঞ্জন দাশ, উত্তম দাস, কায়উম আহমদ, সিলেট মহানগর হাসপাতালের পরিচালক মাসুদ আহমেদ, সংগঠক দিলু বড়ুয়া প্রমুখ।
সিলেটের দলদলী চা বাগানের চা শ্রমিকের কন্যা সন্তান দীপা মুন্ডা বলেন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফুটবল টিমে ডাক পেলেও অর্থনৈতিক অভাবের কারণে পিছিয়ে রয়েছেন। তিনি বলেন, আমার বাবা ১৭০ টাকা প্রতিদিন মজুরি পায় ওই টাকা দিয়ে সংসার চলে আমাদের। আমি খেলাতে গেলে বাবা আমাকে ভাড়া টাকা দিয়ে যান। যখন আমি ছোট ছিলাম মা স্বপ্ন দেখতো আমি একদিন ফুটবলার হব ? বাবাকে বলতো দীপা এত সুন্দর ফুটবল খেলে সে একদিন বড় ফুটবলার হবে। হঠাৎ করে একদিন তার মা মারা যান। মা আমার ফুটবল খেলা দেখতে পেল না, মায়ের সেই স্বপ্ন পুরণের আশায় আছি আমি।
তিনি জুম্মান লুসাই স্পোর্টস একাডেমির প্রতিষ্ঠিতা মারিয়ান চৌধুরী মাম্মিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তাঁর হাত ধরেআজ আমি এতদুর এগিয়ে এসেছি। সকলের সহযোগিতা পেলে আমি আমার মায়ের স্বপ্ন পুরণ করতে পারব আশা করি।
মনোরঞ্জন দাস বলেন, দীপার জন্য অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছি সে একদিন ন্যাশনাল গেম খেলবেই এটা আমার আত্মবিশ্বাস। সে এবার ফরাশগঞ্জের হয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লীগে খেলবে।