সিলেট, ২৭ এপ্রিল : শাহাজালাল (রঃ) মাজারে আসা দর্শনার্থী, ভিখারী, ও মাজারে বসবাসরত দের মাঝে শিরনী বিতরণের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি ডিভিশনের প্রধান সম্প্রীতি ও বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা.মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল।
ডা. স্বপ্নীল প্রতিমাসে শাহজালাল মাজারে শিরনী বিতরণ করেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাতে ডা. স্বপ্নীল নিজ হাতে দর্শনার্থী ও আসপাশে এলাকার লোকজনের হাতে শিরনী তুলে দেন।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা সালমা নামের এক পর্যটক বলেন, ডাঃ স্বাপ্নীলের শিরনী বিতরণ খুবি প্রশংসার দাবি রাখে। এরকম কর্মসূচী আগে কোথায়ও দেখিনি। আমি রোজার আগেও এসেছি আজও এসেছি মাজারে এসে শিরনী খেয়েছি।
অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল এর বাড়ি সিলেট শহরের ছড়ারপারে । পেশাগত কাজে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করেন ঢাকায়। তবুও মন থেকে মুছতে পারেন নিজ জন্মস্থান এর মানুষের কথা। শত ব্যস্ততা আর শত বাঁধা পেরিয়ে প্রতিমাসে একবার হলেও ছুটে আসেন সিলেটে মাটির টানে। তাঁর পিতা ছিলেন প্রয়াত ইঞ্জিনিয়ার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর হাসপাতালের পরিচালক মাসুদ আহমেদ, দৈনিক ইনফো বাংলা সিলেট ব্যুরো প্রধান উৎফল বড়ুয়া, সংগঠক দিলু বড়ুয়া প্রমুখ।
ডা. স্বপ্নীল প্রতিমাসে শাহজালাল মাজারে শিরনী বিতরণ করেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাতে ডা. স্বপ্নীল নিজ হাতে দর্শনার্থী ও আসপাশে এলাকার লোকজনের হাতে শিরনী তুলে দেন।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা সালমা নামের এক পর্যটক বলেন, ডাঃ স্বাপ্নীলের শিরনী বিতরণ খুবি প্রশংসার দাবি রাখে। এরকম কর্মসূচী আগে কোথায়ও দেখিনি। আমি রোজার আগেও এসেছি আজও এসেছি মাজারে এসে শিরনী খেয়েছি।
অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল এর বাড়ি সিলেট শহরের ছড়ারপারে । পেশাগত কাজে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করেন ঢাকায়। তবুও মন থেকে মুছতে পারেন নিজ জন্মস্থান এর মানুষের কথা। শত ব্যস্ততা আর শত বাঁধা পেরিয়ে প্রতিমাসে একবার হলেও ছুটে আসেন সিলেটে মাটির টানে। তাঁর পিতা ছিলেন প্রয়াত ইঞ্জিনিয়ার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর হাসপাতালের পরিচালক মাসুদ আহমেদ, দৈনিক ইনফো বাংলা সিলেট ব্যুরো প্রধান উৎফল বড়ুয়া, সংগঠক দিলু বড়ুয়া প্রমুখ।