নিউইর্য়ক, ২৮ এপ্রিল : চলচ্চিত্র জগতে তার অল্প সময়ের অভিনয় জীবনেই চমক সৃষ্টি করেন নবীন অভিনেতা রাজুব ভৌমিক। সম্প্রতি তিনি "পাশা" চলচ্চিত্রের জন্য সুচিত্রা সেন আইবিএফএফ ২০২৪ এ এনআরবি সেরা অভিনেতার পুরষ্কারের পান। রবিবার সন্ধ্যায় নিউইর্য়কের জ্যামাইকায় সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব এক ঝলমলে অনুষ্ঠানে তিনি এই পুরষ্কার গ্রহন করেন। এই অনুষ্ঠানে দেশ বিদেশের শীর্ষ চলচ্চিত্র তারকা ফেরদৌস আহমেদ, চঞ্চল চৌধুরী, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, পায়েল সরকার, তমা মির্জা সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
রাজুব বলেন, সুচিত্রা সেন আইবিএফএফ ২০২৪ এ এনআরবি সেরা অভিনেতার পুরষ্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। পাশা চলচ্চিত্রটি আমার অভিনীত ক্ষুদ্র একটি প্রয়াস। এর পেছনে রয়েছে অসংখ্য ঘন্টার কঠোর পরিশ্রম, অসীম আবেগ, এবং চলচ্চিত্র তৈরির প্রতি গভীর ভালোবাসা। যারা এই সিনেমাটি বাস্তবে রূপ দিতে সাহায্য করেছেন আমি প্রত্যেকের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমি এই পুরস্কারটি আমাদের পরিচালক তানিম আহমেদ এবং নাট্য প্রশিক্ষক শরীফ হোসেন ইমনকে উৎসর্গ করতে চাই। যাদের অসীম ধৈর্য এবং প্রেরণা আমাকে এই পারফরম্যান্সের জন্য প্রস্তুত করেছে। এই অর্জন তাঁদেরও।
“পাশা” চলচ্চিত্রটি একটি গভীর মানবিক গল্প নিয়ে তৈরি যা দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে। “পাশা” চলচ্চিত্রটি একটি সামাজিক ইস্যুকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষদের জীবনের সংগ্রাম এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে তুলে ধরে। রাজুবের অভিনয়ের গভীরতা এবং সংবেদনশীলতা দর্শকদের মনে গভীর ছাপ রেখেছে এবং তাকে একজন অসাধারণ নবীন প্রতিভা হিসাবে পরিচিতি দিয়েছে।
রাজুব বলেন, সুচিত্রা সেন আইবিএফএফ ২০২৪ এ এনআরবি সেরা অভিনেতার পুরষ্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। পাশা চলচ্চিত্রটি আমার অভিনীত ক্ষুদ্র একটি প্রয়াস। এর পেছনে রয়েছে অসংখ্য ঘন্টার কঠোর পরিশ্রম, অসীম আবেগ, এবং চলচ্চিত্র তৈরির প্রতি গভীর ভালোবাসা। যারা এই সিনেমাটি বাস্তবে রূপ দিতে সাহায্য করেছেন আমি প্রত্যেকের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমি এই পুরস্কারটি আমাদের পরিচালক তানিম আহমেদ এবং নাট্য প্রশিক্ষক শরীফ হোসেন ইমনকে উৎসর্গ করতে চাই। যাদের অসীম ধৈর্য এবং প্রেরণা আমাকে এই পারফরম্যান্সের জন্য প্রস্তুত করেছে। এই অর্জন তাঁদেরও।
“পাশা” চলচ্চিত্রটি একটি গভীর মানবিক গল্প নিয়ে তৈরি যা দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে। “পাশা” চলচ্চিত্রটি একটি সামাজিক ইস্যুকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষদের জীবনের সংগ্রাম এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে তুলে ধরে। রাজুবের অভিনয়ের গভীরতা এবং সংবেদনশীলতা দর্শকদের মনে গভীর ছাপ রেখেছে এবং তাকে একজন অসাধারণ নবীন প্রতিভা হিসাবে পরিচিতি দিয়েছে।