ফ্লোরিডা, ৬ এপ্রিল : সেন্ট্রাল ফ্লোরিডায় ওরলান্ডোতে গত ২৬ ও ২৭ এপ্রিল চট্টগ্রাম কলেজ ৭৮ ব্যাচের দুদিনের রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হয়েছে। “এসো মিলি সম্প্রিতীর বন্ধনে “ এই শ্লোগান কে সামনে রেখে আমেরিকার নানা শহরের চট্টগ্রাম কলেজ এর পুরোনো সতির্থরা সপরিবারে ২৬ শে এপ্রিলে ওরলান্ডোতে পৌছান। ওরলান্ডোতে পুরোনো বন্ধুদের বাসায় লাঞ্চ ডিনারের ফাকে চলে দল বেধে শহর ঘুরে দেখা।
ওরলান্ডোর নান্দনিক সৌন্দর্যরূপ দেখে ২৬ শে এপ্রিল শুক্রবার সন্ধায় ওরলান্ডোর গোল্ডেন ডায়নাষ্টি রেস্টুরেন্টে সবাই সপরিবারে জড়ো হন। রাত ৮ টা থেকে গভীর রাত ১ টা পর্যন্ত চলে আড্ডা ও নস্টালজিয়া। আমেরিকার বিভিন্ন শহর থেকে প্রবীণ বন্ধুরা চট্টগ্রাম কলেজ এর ৭৮ সালের ১৮ বছর বয়সি বন্ধুদের চিনতে পারার চেষ্টা ও কলেজ জীবনের স্মৃতি চারন করতে থাকেন। গান পরিবেশন করেন নিজাম মিয়া, তৌহিদুল আলম, স্বপন দাস, কল্পনা দাস ও জাহেদ নুর দুলাল।
৭৮ ব্যাচের যে সব বন্ধুদের পরিবার উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন, স্বপন দাস, তৌহিদুল আলম, রুমি কবির, জাহেদ নুর দুলাল, নওশাদ চৌধুরী, রোকন আহমদ, লোকমান, জহিরুল কাদের, নিজাম মিয়া, এহসানুল করিম রানা, মোহন, পার্থ, লিয়াকত, রুমি ও সাবের চৌধুরী।
২৭ এপ্রিল, ৭৮ ব্যাচের বন্ধুরা চলে যান ডেটোনা বীচে। সেখানে দুপুরের খাবার সহ ছিল সারা দিনের আড্ডা। সারা দিন কাটান বীচের মধ্যেই। ২০ টি পরিবারের মিলনমেলায় ছিল নানা আয়োজন। ৬২/৬৩ বছরের প্রবীণরা কলেজ জীবনের চট্টগ্রাম কলেজের দিনে ফিরে যান। সবাই প্রি রিটায়ার্ড, ছেলে মেয়ে বিয়ে দিয়ে পুরোনো স্মৃতি হাতরে বেড়াচ্ছিলেন সোনালী দিনের। কেউ কেউ এরই মধ্যে দাদা, নানা হয়ে গেছেন। ৭৮ ব্যাচের চট্টগ্রাম কলেজের বন্ধুরা কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ প্রফেসর, কেউ আইটি প্রফেশনাল, কেউ ব্যবসায়ী, কেউ চাকুরীজিবি হিসাবে তিন দশক এর কম বেশী আমেরিকা বিনির্মানে ভুমিকা রেখেছেন, রেখে যাচ্ছেন।
২৭ এপ্রিল রাতে ৭৮ ব্যাচের রোকন আহমদের বাসায় ছিল রিইউনিয়ন এর সমাপনি ডিনার। মিসেস লিয়াকত ও মিসেস রোকনের মুখরোচক রান্না ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন। ব্যাচের সবাই রাত ৯ টায় রোকনের বাসায় আসেন। রাত গভীর পর্যন্ত চলে নানা খাবার, আড্ডা ও গান।
তিন দিনের সার্বিক অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন Florida প্রবাসী চট্টগ্রামকলেজ ৭৮ ব্যাচের সদস্য লেয়াকত আলী, জাহেদ নুর দুলাল, নওশাদ চৌধরী, রোকন আহমেদ,জহিরুল কাদের, লোকমান, রুমি।
দুইদিনের গানের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন জাহেদ নুর দুলাল, নিজাম মিয়া, তোহিদুল আলম, রোকন আহমেদ, স্বপন দাস, কল্পনা দাস, নওশাদ চৌধুরী এবং শাহীন নাজমিন।
গানের অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন জাহেদ নুর দুলাল। তিন দিনের মিলন মেলা শেষ ২৮ এপ্রিল সবাই ওরলান্ডোর ছাড়েন, আাগামী নভেম্বরে ক্রুজ ট্যুরের দেখা হবার প্রত্যাশায়।
ওরলান্ডোর নান্দনিক সৌন্দর্যরূপ দেখে ২৬ শে এপ্রিল শুক্রবার সন্ধায় ওরলান্ডোর গোল্ডেন ডায়নাষ্টি রেস্টুরেন্টে সবাই সপরিবারে জড়ো হন। রাত ৮ টা থেকে গভীর রাত ১ টা পর্যন্ত চলে আড্ডা ও নস্টালজিয়া। আমেরিকার বিভিন্ন শহর থেকে প্রবীণ বন্ধুরা চট্টগ্রাম কলেজ এর ৭৮ সালের ১৮ বছর বয়সি বন্ধুদের চিনতে পারার চেষ্টা ও কলেজ জীবনের স্মৃতি চারন করতে থাকেন। গান পরিবেশন করেন নিজাম মিয়া, তৌহিদুল আলম, স্বপন দাস, কল্পনা দাস ও জাহেদ নুর দুলাল।
৭৮ ব্যাচের যে সব বন্ধুদের পরিবার উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন, স্বপন দাস, তৌহিদুল আলম, রুমি কবির, জাহেদ নুর দুলাল, নওশাদ চৌধুরী, রোকন আহমদ, লোকমান, জহিরুল কাদের, নিজাম মিয়া, এহসানুল করিম রানা, মোহন, পার্থ, লিয়াকত, রুমি ও সাবের চৌধুরী।
২৭ এপ্রিল, ৭৮ ব্যাচের বন্ধুরা চলে যান ডেটোনা বীচে। সেখানে দুপুরের খাবার সহ ছিল সারা দিনের আড্ডা। সারা দিন কাটান বীচের মধ্যেই। ২০ টি পরিবারের মিলনমেলায় ছিল নানা আয়োজন। ৬২/৬৩ বছরের প্রবীণরা কলেজ জীবনের চট্টগ্রাম কলেজের দিনে ফিরে যান। সবাই প্রি রিটায়ার্ড, ছেলে মেয়ে বিয়ে দিয়ে পুরোনো স্মৃতি হাতরে বেড়াচ্ছিলেন সোনালী দিনের। কেউ কেউ এরই মধ্যে দাদা, নানা হয়ে গেছেন। ৭৮ ব্যাচের চট্টগ্রাম কলেজের বন্ধুরা কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ প্রফেসর, কেউ আইটি প্রফেশনাল, কেউ ব্যবসায়ী, কেউ চাকুরীজিবি হিসাবে তিন দশক এর কম বেশী আমেরিকা বিনির্মানে ভুমিকা রেখেছেন, রেখে যাচ্ছেন।
২৭ এপ্রিল রাতে ৭৮ ব্যাচের রোকন আহমদের বাসায় ছিল রিইউনিয়ন এর সমাপনি ডিনার। মিসেস লিয়াকত ও মিসেস রোকনের মুখরোচক রান্না ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন। ব্যাচের সবাই রাত ৯ টায় রোকনের বাসায় আসেন। রাত গভীর পর্যন্ত চলে নানা খাবার, আড্ডা ও গান।
তিন দিনের সার্বিক অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন Florida প্রবাসী চট্টগ্রামকলেজ ৭৮ ব্যাচের সদস্য লেয়াকত আলী, জাহেদ নুর দুলাল, নওশাদ চৌধরী, রোকন আহমেদ,জহিরুল কাদের, লোকমান, রুমি।
দুইদিনের গানের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন জাহেদ নুর দুলাল, নিজাম মিয়া, তোহিদুল আলম, রোকন আহমেদ, স্বপন দাস, কল্পনা দাস, নওশাদ চৌধুরী এবং শাহীন নাজমিন।
গানের অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন জাহেদ নুর দুলাল। তিন দিনের মিলন মেলা শেষ ২৮ এপ্রিল সবাই ওরলান্ডোর ছাড়েন, আাগামী নভেম্বরে ক্রুজ ট্যুরের দেখা হবার প্রত্যাশায়।