ডিয়ারবর্ন, ৭ এপ্রিল : অর্গানাইজেশন অব বাংলাদেশী স্টুডেন্টস এর আয়োজনে ইউনির্ভাসিটি অব মিশিগানে বৈশাখী উৎসব উদযাপিত হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে এ উৎসব হয়। বৈশাখী আয়োজনে ছিল নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি, ভায়োলিন, ফেইস পেইন্টিং, ঐতিহ্যবাহী খাবার, সাজসজ্জা, হালখাতা, দই-মিষ্টি ইত্যাদি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশ নেন।
আয়োজকরা জানান, বৈশাখী উৎসব বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। নিজস্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য প্রথমবারের মতো অর্গানাইজেশন অব বাংলাদেশী স্টুডেন্টস এই বৈশাখী উৎসব’ আয়োজন করে । তারা আরও জানান, উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হল, ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষদের সামনে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি তুলে ধরা। পাশাপাশি মিশিগানে অবস্থানরত বাংলাদেশী এবং বাংলাদেশী বংশোদ্ভূতদের মধ্যে বাংলাদেশের সংস্কৃতি চর্চা এবং সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করতে কাজ করবে সংগঠনটি। মেলাকে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত করে তুলেন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানে সকলেই এসেছিলেন বাঙালি সাজে। নারীরা পরেছিলেন শাড়ি। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পায়জামা পরেছিলেন।
জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সূচনা হয় উৎসবের। অনুষ্ঠানে নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তিসহ নানান আয়োজন ছিল। সাথে ছিল সুস্বাদু খাবার, ৫ রকমের ভর্তা, বিরিয়ানি, আমের আচার, দই-মিস্টি। সংগঠনের সবচেয়ে সক্রিয় সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। পরে অতিথি শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন।
আয়োজকরা জানান, বৈশাখী উৎসব বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। নিজস্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য প্রথমবারের মতো অর্গানাইজেশন অব বাংলাদেশী স্টুডেন্টস এই বৈশাখী উৎসব’ আয়োজন করে । তারা আরও জানান, উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হল, ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষদের সামনে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি তুলে ধরা। পাশাপাশি মিশিগানে অবস্থানরত বাংলাদেশী এবং বাংলাদেশী বংশোদ্ভূতদের মধ্যে বাংলাদেশের সংস্কৃতি চর্চা এবং সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করতে কাজ করবে সংগঠনটি। মেলাকে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত করে তুলেন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানে সকলেই এসেছিলেন বাঙালি সাজে। নারীরা পরেছিলেন শাড়ি। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পায়জামা পরেছিলেন।
জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সূচনা হয় উৎসবের। অনুষ্ঠানে নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তিসহ নানান আয়োজন ছিল। সাথে ছিল সুস্বাদু খাবার, ৫ রকমের ভর্তা, বিরিয়ানি, আমের আচার, দই-মিস্টি। সংগঠনের সবচেয়ে সক্রিয় সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। পরে অতিথি শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন।