সিলেট, ৮ এপ্রিল : সিলেট নগরীতে আগাম বন্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম আছে বলে জানিয়েছেন সিটি মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। অপ্রত্যাশিত বন্যা হয়ে গেলেও সব ধরণের প্রস্তুতি রয়েছে সিসিকের। মঙ্গলবার (০৭ মে) দুপুরে নগরীর ক্বিণ ব্রীজ এলাকায় আগাম সুরমা নদী পরিদর্শন কালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সুরমা নদীর পানির লেভেল ১০.৮০ সেন্টিমিটারের বেশি বেড়ে গেলে বিপৎসীমা হিসেবে ধরা হয়। বর্তমানে পানির লেভেল ৭.৩৬ সেন্টিমিটারের নিচে রয়েছে। এতে ধারণা করা যাচ্ছে যে, সিলেট নগরীতে বর্তমানে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি নেই।
মেয়র আরও বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে ইতিমধ্যে আলোচনা হয়েছে। যদি বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় সব ধরণের সহযোগিতার প্রস্তুতি রয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের।
এসময় অ্যাসেসমেন্ট/রি—অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, আমি একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। সিলেট নগরীর সর্বস্তরের জনগণ মেয়র পদে নির্বাচিত করেছেন। জনগণের ভোগান্তি বা ক্ষতি হয় এমন কোনও কাজ আমাকে দিয়ে হবেনা।
তিনি আরও বলেন, হল্ডিং কর নিয়ে যদি কোনরূপ অসঙ্গতি/অমিল পাওয়া যায় অবশ্যই ফরম—ডি এর মাধ্যমে আপত্তি করার ব্যবস্থা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে নগরবাসীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি বলেন, জনগণের ভোগান্তি বা কষ্ট হয় এমন কোন কাগজে আমি স্বাক্ষর করবো না। আর এই বিষয়টিও সম্মানিত নাগরিকদের সাথে আলোচনা করে একটি যৌক্তিক সিধান্ত পৌছাবো।
এসময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান,সহ বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, সুরমা নদীর পানির লেভেল ১০.৮০ সেন্টিমিটারের বেশি বেড়ে গেলে বিপৎসীমা হিসেবে ধরা হয়। বর্তমানে পানির লেভেল ৭.৩৬ সেন্টিমিটারের নিচে রয়েছে। এতে ধারণা করা যাচ্ছে যে, সিলেট নগরীতে বর্তমানে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি নেই।
মেয়র আরও বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে ইতিমধ্যে আলোচনা হয়েছে। যদি বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় সব ধরণের সহযোগিতার প্রস্তুতি রয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের।
এসময় অ্যাসেসমেন্ট/রি—অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, আমি একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। সিলেট নগরীর সর্বস্তরের জনগণ মেয়র পদে নির্বাচিত করেছেন। জনগণের ভোগান্তি বা ক্ষতি হয় এমন কোনও কাজ আমাকে দিয়ে হবেনা।
তিনি আরও বলেন, হল্ডিং কর নিয়ে যদি কোনরূপ অসঙ্গতি/অমিল পাওয়া যায় অবশ্যই ফরম—ডি এর মাধ্যমে আপত্তি করার ব্যবস্থা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে নগরবাসীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি বলেন, জনগণের ভোগান্তি বা কষ্ট হয় এমন কোন কাগজে আমি স্বাক্ষর করবো না। আর এই বিষয়টিও সম্মানিত নাগরিকদের সাথে আলোচনা করে একটি যৌক্তিক সিধান্ত পৌছাবো।
এসময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান,সহ বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।