সিলেট, ৯ এপ্রিল : প্রায় দ্বিগুণ ভোট পেয়ে সিলেট সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন। ৬২ টি ভোট কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৭ ভোট। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামসুল ইসলাম পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৩ ভোট।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ উপজেলায় সংঘর্ষ, কিছু জায়গায় অনিয়ম, জাল ভোট দেওয়া ও চা শ্রমিকদের ভোট বর্জনের মধ্যদিয়ে ভোটগ্রহণ শেষ হয়।
এই উপজেলায় প্রার্থী ছিলেন ছয়জন। তারা হলেন-চেয়ারম্যান পদে শ্রমিক লীগ সিলেট জেলা সভাপতি মো. এজাজুল হক (মোটরসাইকেল) স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আহাদ মিয়া (দোয়াত-কলম), আওয়ামী লীগ নেতা মো. সুজাত আলী রফিক (কাপ-পিরিচ), আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামসুল ইসলাম (আনারস), আওয়ামী লীগ নেতা মিল্লাত আহমদ চৌধুরী (ঘোড়া) ও স্বতন্ত্র ডা. মো.খলিলুর রহমান (টেলিফোন)।
উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৮১ হাজার ৯২১। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৯৪ হাজার ৪২০ ও নারী ভোটার ৮৭ হাজার ৫০০ জন ছিল। আর তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিল ১ জন। সাত ইউনিয়নে মোট ৬২ টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে।
বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ উপজেলায় সংঘর্ষ, কিছু জায়গায় অনিয়ম, জাল ভোট দেওয়া ও চা শ্রমিকদের ভোট বর্জনের মধ্যদিয়ে ভোটগ্রহণ শেষ হয়।
এই উপজেলায় প্রার্থী ছিলেন ছয়জন। তারা হলেন-চেয়ারম্যান পদে শ্রমিক লীগ সিলেট জেলা সভাপতি মো. এজাজুল হক (মোটরসাইকেল) স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আহাদ মিয়া (দোয়াত-কলম), আওয়ামী লীগ নেতা মো. সুজাত আলী রফিক (কাপ-পিরিচ), আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামসুল ইসলাম (আনারস), আওয়ামী লীগ নেতা মিল্লাত আহমদ চৌধুরী (ঘোড়া) ও স্বতন্ত্র ডা. মো.খলিলুর রহমান (টেলিফোন)।
উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৮১ হাজার ৯২১। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৯৪ হাজার ৪২০ ও নারী ভোটার ৮৭ হাজার ৫০০ জন ছিল। আর তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিল ১ জন। সাত ইউনিয়নে মোট ৬২ টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে।