লন্ডন, ১০ এপ্রিল : বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার সংগ্রামের উদ্যোক্তা ও নেতৃত্ব দানকারী বৈশ্বিক সংগঠন 'অরগ্যানাইজেশন ফর দ্য রিকগনিশন অব বাংলা এজ এন অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ অব দ্য ইউনাইটেড ন্যাশনস' কেন্দ্রীয় সংসদের প্রেসিডেন্ট, ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত, বৃটেনে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ডঃ তোজাম্মেল টনি হক এমবিই অঅর নেই। তিনি যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম নগরীতে গতকাল ৯ মে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)।মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮৪ বছর। মৃত্যুকালে তিনি সহধর্মিণী মিসেস হক এবং এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রেখে গেছেন।
যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী বার্মিংহামে অভিবাসী তোজাম্মেল টনি হক পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন। বার্মিংহামের একটি সেকেন্ডারি স্কুলের হেড টিচার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৭১ সালে বৃটেনে তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একজন সংগঠক হিসাবে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন ।
রাষ্ট্রপতি জেনারেল হোসাইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকারের আমলে তিনি ফ্রান্সে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ লাভ করেন। কূটনীতিক-এর দায়িত্ব পালন শেষে তোজাম্মেল টনি হক এমবিই জাতিসংঘের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনেস্কো এর এশিয়া-প্যাসিফিক রিজিয়নে প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
উল্লেখ্য, তোজাম্মেল টনি হকের দেশের বাড়ি রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায়। দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি সপরিবারে বার্মিংহামে অভিবাসী ছিলেন বলে জানান সংগঠনের প্রেস সেক্রেটারী শেখ মোঃ মফিজুর রহমান।
শোক ও সমবেদনা:
অর্গ্যানাইজেশন ফর দ্য রিকগনিশন অব বাংলা এজ এন অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ অব দ্য ইউনাইটেড ন্যাশনস কেন্দ্রীয় সংসদের প্রেসিডেন্ট তোজাম্মেল টনি হক এমবিই'র মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট কে এম আবু তাহের চৌধুরী এবং সেক্রেটারি জেনারেল তফজ্জুল হোসেন চৌধুরী।
এক শোকবার্তায় নেতৃদ্বয় মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সংগঠনের পক্ষে আরো শোক প্রকাশ করেছেন -প্রেস সেক্রেটারী শেখ মোঃ মফিজুর রহমান, কামরুল হাসান চুনু, ফয়জুর রহমান চৌধুরী এমবিই, সৈয়দ আব্দুল ক্বাইয়ুম কয়ছর, আবু তাহের এমবিই, মাসুদ আহমদ ও মকিস মনসুর সহ সকল কেন্দ্রীয় ও শাখার নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিতে তারা বলেন -বৃটেনে বাংলাদেশী কমিউনিটির সেবায় মরহুমের অবদান ভুলে যাওয়ার নয় ।মহান আল্লাহ তাঁর জীবনের সকল ভুল ত্রুটি মাফ করে দিন ও বেহেশত নছিব করুন ।
যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী বার্মিংহামে অভিবাসী তোজাম্মেল টনি হক পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন। বার্মিংহামের একটি সেকেন্ডারি স্কুলের হেড টিচার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৭১ সালে বৃটেনে তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একজন সংগঠক হিসাবে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন ।
রাষ্ট্রপতি জেনারেল হোসাইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকারের আমলে তিনি ফ্রান্সে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ লাভ করেন। কূটনীতিক-এর দায়িত্ব পালন শেষে তোজাম্মেল টনি হক এমবিই জাতিসংঘের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনেস্কো এর এশিয়া-প্যাসিফিক রিজিয়নে প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
উল্লেখ্য, তোজাম্মেল টনি হকের দেশের বাড়ি রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায়। দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি সপরিবারে বার্মিংহামে অভিবাসী ছিলেন বলে জানান সংগঠনের প্রেস সেক্রেটারী শেখ মোঃ মফিজুর রহমান।
শোক ও সমবেদনা:
অর্গ্যানাইজেশন ফর দ্য রিকগনিশন অব বাংলা এজ এন অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ অব দ্য ইউনাইটেড ন্যাশনস কেন্দ্রীয় সংসদের প্রেসিডেন্ট তোজাম্মেল টনি হক এমবিই'র মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট কে এম আবু তাহের চৌধুরী এবং সেক্রেটারি জেনারেল তফজ্জুল হোসেন চৌধুরী।
এক শোকবার্তায় নেতৃদ্বয় মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সংগঠনের পক্ষে আরো শোক প্রকাশ করেছেন -প্রেস সেক্রেটারী শেখ মোঃ মফিজুর রহমান, কামরুল হাসান চুনু, ফয়জুর রহমান চৌধুরী এমবিই, সৈয়দ আব্দুল ক্বাইয়ুম কয়ছর, আবু তাহের এমবিই, মাসুদ আহমদ ও মকিস মনসুর সহ সকল কেন্দ্রীয় ও শাখার নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিতে তারা বলেন -বৃটেনে বাংলাদেশী কমিউনিটির সেবায় মরহুমের অবদান ভুলে যাওয়ার নয় ।মহান আল্লাহ তাঁর জীবনের সকল ভুল ত্রুটি মাফ করে দিন ও বেহেশত নছিব করুন ।