কলকাতা, ১২ এপ্রিল : অপেক্ষার দিন গোনা শেষ। দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটিয়ে গঙ্গার (Ganga) নীচ দিয়ে প্রথম মেট্রোরেল হাওড়া ময়দানে পৌঁছল। আজ এক ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকলো কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro)। দেশের আর কোথাও এত নীচে মেট্রো স্টেশন নেই। প্রথম দিনেই সফল গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রোর ট্রায়াল রান ৷ মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে ‘আজ ঐতিহাসিক দিন। গঙ্গার নিচ থেকে মেট্রো ট্রায়াল হল। দ্রুত জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।’ কলকাতা মেট্রো রেল সূত্রের খবর, হাওড়া স্টেশনটি মাটি থেকে ৩৩ মিটার নীচে তৈরি হয়েছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি হয়েছে।
দেশের মধ্যে সর্বপ্রথম মেট্রো রেল চলেছিল কলকাতায়। এবার দেশে প্রথম জলের তলায় মেট্রোটিও চললো কলকাতায়। হাওড়া মেট্রো স্টেশনই দেশের সবচেয়ে গভীরতম মেট্রো স্টেশন । জলের নীচে জোড়া মেট্রো টানেল গুলো গভীরতায় তৈরি করা হয়েছে ৫২০ মিটার। যা মাটি থেকে ৩৩ মিটার গভীরে।
আজ প্রথম মেট্রোর এমআর-৬১২ রেকটি গঙ্গার নিচ দিয়ে আসে। এই রেকটি হুগলি নদী পার করে সকাল ১১:৫৫ মিনিটে। এরপর দ্বিতীয় রেক অর্থাৎ মেট্রোর এমআর-৬১৩ রেকটিও গঙ্গার নিচ দিয়ে হাওড়া ময়দান স্টেশনে এসে পৌঁছায়। সম্পূর্ণভাবে চালু হতে ৫-৭ মাস আরও লাগবে।
গঙ্গার নিচ দিয়েই মেট্রো লাইন কেন?
কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশনের জেনারেল ম্যানেজার (সিভিল) শৈলেশ কুমার ইতিপূর্বে জানিয়েছিলেন, ‘পূর্ব-পশ্চিম করিডোরের ক্ষেত্রে এই টানেল অপরিহার্য এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটে লোকবসতি এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত সমস্যা ছিল। ফলে নদীন নিচ দিয়ে টানেল করে লাইন আনাটাই ছিল একমাত্র উপায়।’
সূত্র : প্রথম কলকাতা
দেশের মধ্যে সর্বপ্রথম মেট্রো রেল চলেছিল কলকাতায়। এবার দেশে প্রথম জলের তলায় মেট্রোটিও চললো কলকাতায়। হাওড়া মেট্রো স্টেশনই দেশের সবচেয়ে গভীরতম মেট্রো স্টেশন । জলের নীচে জোড়া মেট্রো টানেল গুলো গভীরতায় তৈরি করা হয়েছে ৫২০ মিটার। যা মাটি থেকে ৩৩ মিটার গভীরে।
আজ প্রথম মেট্রোর এমআর-৬১২ রেকটি গঙ্গার নিচ দিয়ে আসে। এই রেকটি হুগলি নদী পার করে সকাল ১১:৫৫ মিনিটে। এরপর দ্বিতীয় রেক অর্থাৎ মেট্রোর এমআর-৬১৩ রেকটিও গঙ্গার নিচ দিয়ে হাওড়া ময়দান স্টেশনে এসে পৌঁছায়। সম্পূর্ণভাবে চালু হতে ৫-৭ মাস আরও লাগবে।
গঙ্গার নিচ দিয়েই মেট্রো লাইন কেন?
কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশনের জেনারেল ম্যানেজার (সিভিল) শৈলেশ কুমার ইতিপূর্বে জানিয়েছিলেন, ‘পূর্ব-পশ্চিম করিডোরের ক্ষেত্রে এই টানেল অপরিহার্য এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটে লোকবসতি এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত সমস্যা ছিল। ফলে নদীন নিচ দিয়ে টানেল করে লাইন আনাটাই ছিল একমাত্র উপায়।’
সূত্র : প্রথম কলকাতা