সিলেট, ৩ জুন : মাঝরাতে প্রবল বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট তলিয়ে গিয়ে বাসা বাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে। নগরের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা সুরমা নদীর পানি বেড়ে আরও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। রোববার (২ জুন) রাত ১২টা থেকে এ বৃষ্টিপাত শুরু হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর তালতলা, মাছুদিঘীরপার, জামতলা, তোপখানা, কাজির বাজার, যতপুর, তেররতন, কালিঘাট, চালিবন্দর, উপশহর, মাছিমপুর, সোবহানীঘাট, পায়রা, শেখঘাটসহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বাড়িঘরে পানি ঢুকছে।
নগরীর তালতলার বাসিন্দা রজত কান্তি গুপ্ত বলেন, ২০২২ সালের পরে ঘরে আবারও পানি ঢুকল। পরিবার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছি। বন্যার আগে যদি নদী, ছড়া, খাল, বিল খনন করা হতো তাহলে নগরীতে পানি ঢুকত না।
তোপখানা এলাকার বাসিন্দা বিপাশা দাস বলেন, অতি বৃষ্টির কারণে আমাদের ঘরে পানি ঢুকে গেছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আতঙ্কে রাত কাটাচ্ছি। সঠিকভাবে যদি সিটি করপোরেশন নদী খনন করত তাহলে বার বার বন্যাতে আমরা আক্রান্ত হতাম না। এদিকে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির দিনে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। বেশ কিছু স্থানে কমে এসেছিল পানি। কিন্তু রাতে বৃষ্টিতে ফের নগরীতে পানি বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর তালতলা, মাছুদিঘীরপার, জামতলা, তোপখানা, কাজির বাজার, যতপুর, তেররতন, কালিঘাট, চালিবন্দর, উপশহর, মাছিমপুর, সোবহানীঘাট, পায়রা, শেখঘাটসহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বাড়িঘরে পানি ঢুকছে।
নগরীর তালতলার বাসিন্দা রজত কান্তি গুপ্ত বলেন, ২০২২ সালের পরে ঘরে আবারও পানি ঢুকল। পরিবার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছি। বন্যার আগে যদি নদী, ছড়া, খাল, বিল খনন করা হতো তাহলে নগরীতে পানি ঢুকত না।
তোপখানা এলাকার বাসিন্দা বিপাশা দাস বলেন, অতি বৃষ্টির কারণে আমাদের ঘরে পানি ঢুকে গেছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আতঙ্কে রাত কাটাচ্ছি। সঠিকভাবে যদি সিটি করপোরেশন নদী খনন করত তাহলে বার বার বন্যাতে আমরা আক্রান্ত হতাম না। এদিকে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির দিনে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। বেশ কিছু স্থানে কমে এসেছিল পানি। কিন্তু রাতে বৃষ্টিতে ফের নগরীতে পানি বেড়েছে।