সিলেট, ২৫ জুন : সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়নে যত টাকা লাগে তত টাকা দিবেন প্রধানমন্ত্রী। মেয়র মোঃ আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত স্নেহভাজন। সিলেটের উন্নয়নে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। সোমবার রাত ১০টায় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি এ কথাগুলো বলেন।
তিনি আরও বলেন, প্রাণঘাতি করোনার সময় সিলেটবাসীর টানে গত ২০২২ সালের বন্যায় তিনি সিলেট সফর করে যান। এবারও বন্যায় সার্বক্ষণিক তিনি সিলেটবাসীর খবর নেন। এতে বুঝা যায় মান সিলেটবাসীর প্রতি তার আলাদা টান রয়েছে। বন্যায় ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ সেগুলো সুষ্টুভাবে বিতরণ করছেন। কেউ ত্রাণ সহায়তা থেকে বাদ পড়বেনা। সবাইকে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
সিটি কর্পোরেশন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রত্যেকটা বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয়। আমাদের বাজারগুলো যাতে সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সবার স্বার্থে সিন্ডিকেটের কবল থেকে বাজারকে রক্ষা করতে হবে। নগরীতে স্বল্পমূল্যের বাজার স্থাপনের পরামর্শ প্রদান করেন তিনি। নগর এলাকায় বর্জ্য একটি সমস্যা বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করার আহ্বান জানা তিনি।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী বলেন, বস্ত্রখাত থেকে সব থেকে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে সরকার। এতে দেশে নারীসহ ব্যাপক কর্মসংস্থানের আওতায় এসেছেন। বাংলাদেশের বানিজ্যিক সম্পদ পাট থেকে সোনালী আঁশ উৎপাদন করে আবারও বিশ^ বাজারে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট—৩ আসনে সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমেদ ছিদ্দিকী, সিলেটের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জাকির হোসেন খান, সিলেট জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান, সিলেটের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন। এসময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।—বিজ্ঞপ্তি
তিনি আরও বলেন, প্রাণঘাতি করোনার সময় সিলেটবাসীর টানে গত ২০২২ সালের বন্যায় তিনি সিলেট সফর করে যান। এবারও বন্যায় সার্বক্ষণিক তিনি সিলেটবাসীর খবর নেন। এতে বুঝা যায় মান সিলেটবাসীর প্রতি তার আলাদা টান রয়েছে। বন্যায় ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ সেগুলো সুষ্টুভাবে বিতরণ করছেন। কেউ ত্রাণ সহায়তা থেকে বাদ পড়বেনা। সবাইকে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
সিটি কর্পোরেশন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রত্যেকটা বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয়। আমাদের বাজারগুলো যাতে সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সবার স্বার্থে সিন্ডিকেটের কবল থেকে বাজারকে রক্ষা করতে হবে। নগরীতে স্বল্পমূল্যের বাজার স্থাপনের পরামর্শ প্রদান করেন তিনি। নগর এলাকায় বর্জ্য একটি সমস্যা বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করার আহ্বান জানা তিনি।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী বলেন, বস্ত্রখাত থেকে সব থেকে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে সরকার। এতে দেশে নারীসহ ব্যাপক কর্মসংস্থানের আওতায় এসেছেন। বাংলাদেশের বানিজ্যিক সম্পদ পাট থেকে সোনালী আঁশ উৎপাদন করে আবারও বিশ^ বাজারে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট—৩ আসনে সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমেদ ছিদ্দিকী, সিলেটের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জাকির হোসেন খান, সিলেট জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান, সিলেটের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন। এসময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।—বিজ্ঞপ্তি