সুনামগঞ্জ, ২৯ জুন (ঢাকা পোস্ট) : বৃষ্টিপাত কমায় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীর পানি কমছিল গত কিছুদিন ধরে। তবে জুলাইয়ের প্রথম দিকে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার নদীর পানি বেড়ে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বন্যার মধ্যমেয়াদি পূর্বাভাস সম্পর্কিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু দেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। ফলে, দেশের অভ্যন্তরে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা অববাহিকার উজানের কিছু স্থানে বিভিন্ন সময়ে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে মাঝারি থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এর আগে, গত ১৬ জুন থেকে সৃষ্ট বন্যায় বিপাকে পড়েছিল সুনামগঞ্জের মানুষ। উজানের পাহাড়ি ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল প্রায় ১০ লাখ মানুষ। বন্যার পানি এখন কমে গেলেও নতুন করে আবারও বন্যার পূর্বাভাসে জনমনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
সুনামগঞ্জের পশ্চিম তেঘরিয়ার বাসিন্দা আকাশ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঈদের আগের বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এখনো দৃশ্যমান। আবারও বন্যা হলে আমরা কোথায় যাব। এমনিতেই আমাদের অবস্থা নাজেহাল।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার ঢাকা পোস্টকে বলেন, আগামী দু-দিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এতে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করবে। বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেও ততটা ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা নেই।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু দেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। ফলে, দেশের অভ্যন্তরে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা অববাহিকার উজানের কিছু স্থানে বিভিন্ন সময়ে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে মাঝারি থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এর আগে, গত ১৬ জুন থেকে সৃষ্ট বন্যায় বিপাকে পড়েছিল সুনামগঞ্জের মানুষ। উজানের পাহাড়ি ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল প্রায় ১০ লাখ মানুষ। বন্যার পানি এখন কমে গেলেও নতুন করে আবারও বন্যার পূর্বাভাসে জনমনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
সুনামগঞ্জের পশ্চিম তেঘরিয়ার বাসিন্দা আকাশ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঈদের আগের বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এখনো দৃশ্যমান। আবারও বন্যা হলে আমরা কোথায় যাব। এমনিতেই আমাদের অবস্থা নাজেহাল।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার ঢাকা পোস্টকে বলেন, আগামী দু-দিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এতে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করবে। বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেও ততটা ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা নেই।