
ওয়ারেন, ৩০ জুন : ফোবানা সময়ের পরিক্রমায় আজ বড় ই বেপানা । বর্তমানে ফোবানা সম্মেলনের কোন একক ও সঠিক নেতৃত্ব নেই । আগের জাঁকজমক চাকচিক্য এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যও নেই । ফোবানার নামে একাধিক বাণিজ্য মেলা হয় উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্যে ।
ঐতিহাসিক শ্রম দিবসকে সামনে রেখে এ মেলার আয়োজন করা হয়। সপ্তাহান্তে অলস সময় পার করার জন্য ফোবানা সম্মেলনে আসেন স্বাগতিক শহরের প্রবাসী শ্রম জীবি বাসিন্দারা। পূর্বের মতো দূর দূরান্ত থেকে তেমন লোকজন আসে না। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় তিন টি গ্রুপের আয়োজকদের সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। মোঃ আলমগীর এবং আবির আলমগীর এর নেতৃত্বে মেট্রো ওয়াশিংটন ভার্জিনিয়া, আতিকুর রহমান ও ডঃ রফিক এর নেতৃত্বে মিশিগান এবং শাহ্ নেওয়াজ ও স্বপন চৌধুরীর নেতৃত্বে মেরিল্যান্ডে ফোবানা সম্মেলন অনুষ্টিত হবার কথা ।
১৯৮৭ সনে প্রথিতযশা বাংলাদেশিদের সৃজনশীলতায় ঐতিহ্য আর আভিজাত্যের ছোঁয়া নিয়ে যে ফোবানার জন্ম হয়েছিল সে ফোবানা সম্মেলন আর নেই । বিজ্ঞ প্রবাসীদের মতে, কালক্রমে ফোবানা হয়ে উঠেছে কারো কারো পকেট ভারী করার মৌসুমী মাধ্যম।
তাই ফোবানা সম্মেলনের নাম দিয়ে প্রতি আগষ্ট মাসের শেষের দিকে উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্যে ছোট ছোট দোকান পাটের পসরা নিয়ে বসার সুযোগ দিয়ে পয়সা কামানোর ধান্দা করে কেউ কেউ । আর কেউ কেউ ফোবানার নামে আদম আমদানি করে ।
আর ফোবানা সম্মেলন আয়োজনকারিরা পরস্পরের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাত , চাঁদাবাজি, আদম বানিজ্যের অভিযোগ করেন অহরহ । সকল ফোবানা সম্মেলন আয়োজকরা ই নিজেদের আসল দাবি করেন । প্রত্যেকেই মুলত একি মনোগ্রাম ব্যবহার করে। কালের আবর্তে ফোবানা সম্মেলন একটি ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক বাহক হয়ে উঠেছে । একক নামে এটি দেশ ও দেশের বাইরে পরিচিতি লাভ করেছে ।
প্রবাসে বাংলাদেশী সাহিত্য সংস্কৃতি কৃষ্টি কালচার জীবনাচার ইত্যাদি নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা ছিল প্রারম্ভে। উত্তর আমেরিকায় বহুদা বিভক্ত ফোবানা আজ বড় ই বেপানা । তার একক কোন অস্তিত্ব নেই। তার শক্তিশালী কোন অভিভাবক নেই । যে যেভাবে পারে তাকে ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থের অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে ।
ঐতিহাসিক শ্রম দিবসকে সামনে রেখে এ মেলার আয়োজন করা হয়। সপ্তাহান্তে অলস সময় পার করার জন্য ফোবানা সম্মেলনে আসেন স্বাগতিক শহরের প্রবাসী শ্রম জীবি বাসিন্দারা। পূর্বের মতো দূর দূরান্ত থেকে তেমন লোকজন আসে না। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় তিন টি গ্রুপের আয়োজকদের সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। মোঃ আলমগীর এবং আবির আলমগীর এর নেতৃত্বে মেট্রো ওয়াশিংটন ভার্জিনিয়া, আতিকুর রহমান ও ডঃ রফিক এর নেতৃত্বে মিশিগান এবং শাহ্ নেওয়াজ ও স্বপন চৌধুরীর নেতৃত্বে মেরিল্যান্ডে ফোবানা সম্মেলন অনুষ্টিত হবার কথা ।
১৯৮৭ সনে প্রথিতযশা বাংলাদেশিদের সৃজনশীলতায় ঐতিহ্য আর আভিজাত্যের ছোঁয়া নিয়ে যে ফোবানার জন্ম হয়েছিল সে ফোবানা সম্মেলন আর নেই । বিজ্ঞ প্রবাসীদের মতে, কালক্রমে ফোবানা হয়ে উঠেছে কারো কারো পকেট ভারী করার মৌসুমী মাধ্যম।
তাই ফোবানা সম্মেলনের নাম দিয়ে প্রতি আগষ্ট মাসের শেষের দিকে উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্যে ছোট ছোট দোকান পাটের পসরা নিয়ে বসার সুযোগ দিয়ে পয়সা কামানোর ধান্দা করে কেউ কেউ । আর কেউ কেউ ফোবানার নামে আদম আমদানি করে ।
আর ফোবানা সম্মেলন আয়োজনকারিরা পরস্পরের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাত , চাঁদাবাজি, আদম বানিজ্যের অভিযোগ করেন অহরহ । সকল ফোবানা সম্মেলন আয়োজকরা ই নিজেদের আসল দাবি করেন । প্রত্যেকেই মুলত একি মনোগ্রাম ব্যবহার করে। কালের আবর্তে ফোবানা সম্মেলন একটি ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক বাহক হয়ে উঠেছে । একক নামে এটি দেশ ও দেশের বাইরে পরিচিতি লাভ করেছে ।
প্রবাসে বাংলাদেশী সাহিত্য সংস্কৃতি কৃষ্টি কালচার জীবনাচার ইত্যাদি নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা ছিল প্রারম্ভে। উত্তর আমেরিকায় বহুদা বিভক্ত ফোবানা আজ বড় ই বেপানা । তার একক কোন অস্তিত্ব নেই। তার শক্তিশালী কোন অভিভাবক নেই । যে যেভাবে পারে তাকে ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থের অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে ।