চট্টগ্রাম, ৩০ জুন : “লোককলা চর্চা কেন্দ্র বাংলাদেশ” এর কার্যকরী পরিষদ ২০২৪-২৬ এর শপথ গ্রহণ, অভিষেক ও প্রথম প্রতিনিধি সভা ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় ২৯ জনু বিকাল ৩টায় আগ্রাবাদ নিপ্পন একাডেমী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম ও পার্শ্ববর্তী জেলা সমূহ থেকে আগত শতাধিক সংখ্যক লোক কবি ও গুনগ্রাহীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে শপথ অনুষ্ঠান শেষ হয়।
কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষনা করেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন, অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত ভাষণ রাখেন চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক, চ.বি. গবেষক ভাস্কর ডি.কে.দাশ মামুন। সন্দীপনা সাংস্কৃতিক ফোরাম- কেন্দ্রীয় সংসদের কার্যকরী সভাপতি লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাপানের সাবেক অনারারি কনসাল জেনারেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ নুরুল ইসলাম, সম্মানিত অতিথি ছিলেন যথাক্রমে চ.বি. অধ্যাপক প্রনব মিত্র চৌধুরী, আগ্রাবাদ জাতিতত্ত্ব জাদুঘরের পরিচালক ড. আতাউর রহমান, লোকো উৎসব-২৪ উদযাপন পরিষদের আহবায়ক, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মোহাম্মদ হোসেন, অধ্যাপক অজিত কান্তি দাশ, সাংবাদিক মুকুল সিকদার, প্রধান শিক্ষক সিংপার্ট ম্রো, নাট্যজন শেখ শওকত ইকবাল, প্রধান শিক্ষক তরনী কুমার সেন, সংগঠক মাসুম আখতার, সংগঠক নিবেদিতা আচার্য্য, শিল্পী শর্মা, নারী নেত্রী রোপি দাশ, আইটি এক্সপার্ট ধনঞ্জয় শর্মা, অধ্যাপক তাহেরা খাতুন প্রমুখ। কবিয়ালবৃন্দকে শপথ পাঠ করান বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ নুরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানের ২য়পর্ব প্রথম প্রতিনিধি সভায় সভাপতিত্ব করেন—লোককলা চর্চা কেন্দ্র বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়া। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর দাপ্তরিকভাবে দায়িত্ব প্রাপ্ত কবিয়ালও সংগঠকবৃন্দ তাদের মতামতসহ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। অংশ নেন কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী (সভাপতি), কবিয়াল আবদুল লতিফ (উপদেষ্টা), মোহাম্মদ হোসেন (উপদেষ্টা) কবিয়াল মোঃ ইউসুফ (সহ—সভাপতি), কবিয়ায়াল সন্তোষ কুমার দে (সাধারণ সম্পাদক), কবিয়াল দিপু দাশ (কার্যকরি সদস্য), কবিয়াল শ্যামল কান্তি দাশ (তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক) কবিয়াল অজিত দেবনাথ, কবিয়াল সঞ্জিত দেবনাথ (অর্থ সম্পাদক), কবিয়াল শ্যামল দাশ, কবিয়াল নির্মল শীল (প্রচার সম্পাদক), কবিয়াল পন্ডিত অরুন কান্তি নাথ (দপ্তর সম্পাদক), কবিয়াল অজিত দেবনাথ, শিল্পী রাওথি ম্রো, শিল্পী জ্যোতি শর্মা, কথি ম্রো, সিংচ্যাং ম্রো, নাট্যকর্মী কে.কে বাবুল, সখি দাশ, নাট্যকর্মী জাহানারা পারুল, শিল্পী বৃষ্টি দাশ, শিল্পী বিথী রানী সিংহ, ওস্তাদ অমলেন্দু রাহা, মোঃ হোসেন, অজিত কান্তি দেবনাথ, সনজিত দেবনাথ, সাংবাদিক হারুন অর রশিদ প্রমুখ।
অতিথি ও আলোচকগণ বলেন— বাংলা লোকশিল্প আর লোক সাহিত্য আমাদের মাতৃস্তন্যের মতো অমৃত সূধা ধারা। এর লালন , সংরক্ষণ চর্চা স’বি আজ আকাশ তথা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির কবলে পড়ে যাচ্ছে। সেই অমূল্য, স্বকীয় সত্ত্বা উদ্ধারে লোক কবিগণ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন—এটি একটি আনন্দের সংবাদ। বক্তারা বলেন—জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চট্টগ্রামের কবিয়ালদের জন্য বিশেষ প্রণোদনা ও নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তা সর্বোতভাবে সংরক্ষণ সম্ভব হয়নি। সবাইকে নতুনভাবে লোকশিল্প ও লোকসাহিত্য সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যেতে হবে। অনুষ্ঠানের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এই অপূরনীয় ক্ষতি হতে রক্ষার জন্য দেশের প্রত্যেকটি বিভাগীয় শহরে জাতীয়ভাবে লোকশিল্প ও লোকসাহিত্য কেন্দ্র গড়ে তোলার আত্মিক অনুরোধ জ্ঞাপন করেন।
কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষনা করেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন, অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত ভাষণ রাখেন চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক, চ.বি. গবেষক ভাস্কর ডি.কে.দাশ মামুন। সন্দীপনা সাংস্কৃতিক ফোরাম- কেন্দ্রীয় সংসদের কার্যকরী সভাপতি লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাপানের সাবেক অনারারি কনসাল জেনারেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ নুরুল ইসলাম, সম্মানিত অতিথি ছিলেন যথাক্রমে চ.বি. অধ্যাপক প্রনব মিত্র চৌধুরী, আগ্রাবাদ জাতিতত্ত্ব জাদুঘরের পরিচালক ড. আতাউর রহমান, লোকো উৎসব-২৪ উদযাপন পরিষদের আহবায়ক, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মোহাম্মদ হোসেন, অধ্যাপক অজিত কান্তি দাশ, সাংবাদিক মুকুল সিকদার, প্রধান শিক্ষক সিংপার্ট ম্রো, নাট্যজন শেখ শওকত ইকবাল, প্রধান শিক্ষক তরনী কুমার সেন, সংগঠক মাসুম আখতার, সংগঠক নিবেদিতা আচার্য্য, শিল্পী শর্মা, নারী নেত্রী রোপি দাশ, আইটি এক্সপার্ট ধনঞ্জয় শর্মা, অধ্যাপক তাহেরা খাতুন প্রমুখ। কবিয়ালবৃন্দকে শপথ পাঠ করান বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ নুরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানের ২য়পর্ব প্রথম প্রতিনিধি সভায় সভাপতিত্ব করেন—লোককলা চর্চা কেন্দ্র বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়া। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর দাপ্তরিকভাবে দায়িত্ব প্রাপ্ত কবিয়ালও সংগঠকবৃন্দ তাদের মতামতসহ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। অংশ নেন কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী (সভাপতি), কবিয়াল আবদুল লতিফ (উপদেষ্টা), মোহাম্মদ হোসেন (উপদেষ্টা) কবিয়াল মোঃ ইউসুফ (সহ—সভাপতি), কবিয়ায়াল সন্তোষ কুমার দে (সাধারণ সম্পাদক), কবিয়াল দিপু দাশ (কার্যকরি সদস্য), কবিয়াল শ্যামল কান্তি দাশ (তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক) কবিয়াল অজিত দেবনাথ, কবিয়াল সঞ্জিত দেবনাথ (অর্থ সম্পাদক), কবিয়াল শ্যামল দাশ, কবিয়াল নির্মল শীল (প্রচার সম্পাদক), কবিয়াল পন্ডিত অরুন কান্তি নাথ (দপ্তর সম্পাদক), কবিয়াল অজিত দেবনাথ, শিল্পী রাওথি ম্রো, শিল্পী জ্যোতি শর্মা, কথি ম্রো, সিংচ্যাং ম্রো, নাট্যকর্মী কে.কে বাবুল, সখি দাশ, নাট্যকর্মী জাহানারা পারুল, শিল্পী বৃষ্টি দাশ, শিল্পী বিথী রানী সিংহ, ওস্তাদ অমলেন্দু রাহা, মোঃ হোসেন, অজিত কান্তি দেবনাথ, সনজিত দেবনাথ, সাংবাদিক হারুন অর রশিদ প্রমুখ।
অতিথি ও আলোচকগণ বলেন— বাংলা লোকশিল্প আর লোক সাহিত্য আমাদের মাতৃস্তন্যের মতো অমৃত সূধা ধারা। এর লালন , সংরক্ষণ চর্চা স’বি আজ আকাশ তথা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির কবলে পড়ে যাচ্ছে। সেই অমূল্য, স্বকীয় সত্ত্বা উদ্ধারে লোক কবিগণ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন—এটি একটি আনন্দের সংবাদ। বক্তারা বলেন—জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চট্টগ্রামের কবিয়ালদের জন্য বিশেষ প্রণোদনা ও নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তা সর্বোতভাবে সংরক্ষণ সম্ভব হয়নি। সবাইকে নতুনভাবে লোকশিল্প ও লোকসাহিত্য সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যেতে হবে। অনুষ্ঠানের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এই অপূরনীয় ক্ষতি হতে রক্ষার জন্য দেশের প্রত্যেকটি বিভাগীয় শহরে জাতীয়ভাবে লোকশিল্প ও লোকসাহিত্য কেন্দ্র গড়ে তোলার আত্মিক অনুরোধ জ্ঞাপন করেন।