হ্যামট্রাম্যাক, ৮ জুলাই : যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও উৎসবমুখর পরিবেশে গতকাল রোববার হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা উৎসব পালিত হয়েছে। হ্যামট্রাম্যাক সনাতন সংঘের আয়োজনে তৃতীয় বারের মতো এ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেল ৫টায় ঢোলক বাদ্য, মঙ্গল শঙ্খ ও উলুধ্বনি দিয়ে জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলভদ্রকে রথারোহণ করানো হয়। সুসজ্জিত রথে বসা ছিলেন শ্রীজগন্নাথ–সুভদ্রা ও বলভদ্র দেব। বিকেল ৬টায় রথের রশিতে টান পড়ে। হাজারো ভক্ত রথ টেনে এগিয়ে চলেন। চারদিক জয় জগন্নাথ কন্ঠস্বরে মুখরিত হয়ে উঠে । সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, রথের দড়ি ধরে যিনি টান দেন তার মনের সব ইচ্ছা পূরণ হয়, তিনি ভগবানের বিশেষ কৃপা লাভ করেন। নেচে-গেয়ে শোভাযাত্রায় পা মেলান ভক্তরা। রথযাত্রা উৎসবের আনন্দে মেতেছেন ভক্তরা। প্রাচীনকাল থেকে এই রথযাত্রা ভক্তদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রোডম্যাপ অনুযায়ী বিভিন্ন সড়ক ঘুরে হ্যামট্রাম্যাক সিটি হলের সামনে এসে থামে রথ। এখানে মৃদুল কান্তি সরকারের পরিচালনায়
সনাতন ধর্মবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসবে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ১৩তম ডিস্ট্রিকের কংগ্রেসম্যান শ্রী থানেদার, হ্যামট্রাম্যাক সিটির মেয়র প্রো-টেম আবু মুসা, কাউন্সিলম্যান কামরুল হাসান, কাউন্সিলম্যান মুহিত মাহমুদ, সিটি ম্যানাজার ম্যাক্সওয়েল গারবারিনো প্রমুখ।
পরে রথযাত্রাটি ইয়েমেন এভিনিউ এবং জোসেফ কম্পাউ হয়ে বেলমন্ট ফিরে আসে ও শেষ হয় পরিক্রমা। এখানে নাম কীর্তন শেষে হরির লুট দেওয়া হয়। সর্ব ধর্মের শত শত মানুষ পথের পাশে দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষ করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শ্রীশ্রীজগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব। রথ শোভাযাত্রাটি নির্বিঘ্নে করতে হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রথ শেষে ভক্তের মাঝে মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।
রথযাত্রায় সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন বেলমন্ট সনাতন সংঘের অনিল বৈদ্য, টেম্পু চত্রী, অতুল দস্তিদার, জিতেশ আচার্য্য, প্রদীপ লস্কর, বাবুল পাল, ফনি ভূষন দেব, পরেশ দেবনাথ, সুভাশ দাশ, রন্জিত দাস, তপন বিশ্বাস, রজত চক্রবর্তী, অরুপ রতন বৈদ্য, সুনীল বৈদ্য, আকাশ বর্ধন, সন্জয় পাল, কানন পাল, শিপ্রা বিশ্বাস, সমরেশ পুরকায়স্থ, মৃদুল কান্তি সরকার, হারান সেন, সিদ্ধার্থ রায়, বিন্দু দাম, সুদীপ দেব, আশু চত্রী, অনন্ত চত্রী, ওম বৈদ্য, পিংকু দাস, রিংকু দাস, ঋত্বিক গুপ্তা, শান্ত বৈদ্য, প্রান্ত দত্ত, দিলীপ চত্রী, সুনীল বৈদ্য, বিধান রায়, বিষ্ণুপদ পুরকায়স্থ, গঙ্গা চত্রী, বিমান সেন, সানী রায়, সবিতা বৈদ্য, চম্পা চত্রী, মৌসুমী দত্ত, রেবা দস্তিদার, সঞ্চিতা বৈদ্য, লাভলী দাস, নিশা ধর, ঝুমা দত্ত, ডলি বৈদ্য, সুপ্রিতী নাথ, মৌসুমী তালুকদার, চম্পা দাশ, শংকরী দাশসহ আরো অনেকে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, জগন্নাথদেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তি লাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমূর্তি রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
বিকেল ৫টায় ঢোলক বাদ্য, মঙ্গল শঙ্খ ও উলুধ্বনি দিয়ে জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলভদ্রকে রথারোহণ করানো হয়। সুসজ্জিত রথে বসা ছিলেন শ্রীজগন্নাথ–সুভদ্রা ও বলভদ্র দেব। বিকেল ৬টায় রথের রশিতে টান পড়ে। হাজারো ভক্ত রথ টেনে এগিয়ে চলেন। চারদিক জয় জগন্নাথ কন্ঠস্বরে মুখরিত হয়ে উঠে । সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, রথের দড়ি ধরে যিনি টান দেন তার মনের সব ইচ্ছা পূরণ হয়, তিনি ভগবানের বিশেষ কৃপা লাভ করেন। নেচে-গেয়ে শোভাযাত্রায় পা মেলান ভক্তরা। রথযাত্রা উৎসবের আনন্দে মেতেছেন ভক্তরা। প্রাচীনকাল থেকে এই রথযাত্রা ভক্তদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রোডম্যাপ অনুযায়ী বিভিন্ন সড়ক ঘুরে হ্যামট্রাম্যাক সিটি হলের সামনে এসে থামে রথ। এখানে মৃদুল কান্তি সরকারের পরিচালনায়
সনাতন ধর্মবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসবে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ১৩তম ডিস্ট্রিকের কংগ্রেসম্যান শ্রী থানেদার, হ্যামট্রাম্যাক সিটির মেয়র প্রো-টেম আবু মুসা, কাউন্সিলম্যান কামরুল হাসান, কাউন্সিলম্যান মুহিত মাহমুদ, সিটি ম্যানাজার ম্যাক্সওয়েল গারবারিনো প্রমুখ।
পরে রথযাত্রাটি ইয়েমেন এভিনিউ এবং জোসেফ কম্পাউ হয়ে বেলমন্ট ফিরে আসে ও শেষ হয় পরিক্রমা। এখানে নাম কীর্তন শেষে হরির লুট দেওয়া হয়। সর্ব ধর্মের শত শত মানুষ পথের পাশে দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষ করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শ্রীশ্রীজগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব। রথ শোভাযাত্রাটি নির্বিঘ্নে করতে হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রথ শেষে ভক্তের মাঝে মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।
রথযাত্রায় সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন বেলমন্ট সনাতন সংঘের অনিল বৈদ্য, টেম্পু চত্রী, অতুল দস্তিদার, জিতেশ আচার্য্য, প্রদীপ লস্কর, বাবুল পাল, ফনি ভূষন দেব, পরেশ দেবনাথ, সুভাশ দাশ, রন্জিত দাস, তপন বিশ্বাস, রজত চক্রবর্তী, অরুপ রতন বৈদ্য, সুনীল বৈদ্য, আকাশ বর্ধন, সন্জয় পাল, কানন পাল, শিপ্রা বিশ্বাস, সমরেশ পুরকায়স্থ, মৃদুল কান্তি সরকার, হারান সেন, সিদ্ধার্থ রায়, বিন্দু দাম, সুদীপ দেব, আশু চত্রী, অনন্ত চত্রী, ওম বৈদ্য, পিংকু দাস, রিংকু দাস, ঋত্বিক গুপ্তা, শান্ত বৈদ্য, প্রান্ত দত্ত, দিলীপ চত্রী, সুনীল বৈদ্য, বিধান রায়, বিষ্ণুপদ পুরকায়স্থ, গঙ্গা চত্রী, বিমান সেন, সানী রায়, সবিতা বৈদ্য, চম্পা চত্রী, মৌসুমী দত্ত, রেবা দস্তিদার, সঞ্চিতা বৈদ্য, লাভলী দাস, নিশা ধর, ঝুমা দত্ত, ডলি বৈদ্য, সুপ্রিতী নাথ, মৌসুমী তালুকদার, চম্পা দাশ, শংকরী দাশসহ আরো অনেকে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, জগন্নাথদেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তি লাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমূর্তি রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।