বাটলার, (পেনসিলভেনিয়া) ১৪ জুলাই : পেনসিলভেনিয়ার বাটলারের এক সমাবেশে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। কার্যত হামলা থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তিনি।
শনিবার পেনসিলভেনিয়ার বাটলারে এক নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন ট্রাম্প। তখনই বন্দুকবাজরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে । ট্রাম্পের ডান দিকের কানের পাশ থেকে রক্ত বের হতে দেখা যায়। তাঁর মুখেও রক্ত দেখা যায়। তিনি হাত দিয়ে কান চেপে ধরে বসার চেষ্টা করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন বহু মানুষ। আতঙ্কে সভায় হুড়োহুড়ি শুরু করেন উপস্থিত জনতা। ট্রাম্পকে দ্রুত উদ্ধার করেন নিরাপত্তাকর্মীরা।তবে বর্তমানে তিনি বিপদমুক্ত বলেই সূত্রের খবর।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) জানিয়েছেন, সমাবেশে হামলাকারী ২০ বছর বয়সী এক যুবক। তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য কথা বলেছেন যা এখনও জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়নি।
খবর মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, তারা সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে হত্যা করেছে – যিনি পেনসিলভানিয়ার বাটলারে একটি ফার্ম শো সমাবেশস্থলের বাইরে উঁচু অবস্থান থেকে আক্রমণ করেছিলেন – এবং ট্রাম্প নিরাপদে আছেন। শনিবার রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিআই জানায়, তারা হামলাকারীর পরিচয় প্রকাশ করতে প্রস্তুত নয় এবং হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যও এখনো শনাক্ত করতে পারেনি। ১৯৮১ সালে রোনাল্ড রিগ্যান গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এটিই ছিল প্রেসিডেন্ট বা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে হত্যার সবচেয়ে গুরুতর চেষ্টা।
হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত নিহত হয়েছে। সভায় উপস্থিত এক দর্শকেরও মৃত্যু হয়েছে। আরও দু’জন আহত হয়েছে। পরে এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল হ্যান্ডেলে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছিল। গুলি আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে। ডান কানের উপরের দিকের চামড়া গুলিতে চিরে গিয়েছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা গোলমাল হয়েছে। কারণ আমি একটা অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। তার পর কানে ধারালো কিছু অনুভব করেছিলাম। অনেকটা রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার পর বুঝলাম, আসলে কী ঘটেছে। আমাদের দেশে যে এমনটা ঘটতে পারে, ভাবতেই পারি না। বন্দুকবাজ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। তিনি নিহত।’
দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পের সভায় এই হামলার ঘটনার নিন্দা করেছেন আমেরিকার রাজনৈতিক নেতারা। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। । আমাদের একজোট হয়ে এই হিংসার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত এবং এর নিন্দা করা উচিত।’
শনিবার পেনসিলভেনিয়ার বাটলারে এক নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন ট্রাম্প। তখনই বন্দুকবাজরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে । ট্রাম্পের ডান দিকের কানের পাশ থেকে রক্ত বের হতে দেখা যায়। তাঁর মুখেও রক্ত দেখা যায়। তিনি হাত দিয়ে কান চেপে ধরে বসার চেষ্টা করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন বহু মানুষ। আতঙ্কে সভায় হুড়োহুড়ি শুরু করেন উপস্থিত জনতা। ট্রাম্পকে দ্রুত উদ্ধার করেন নিরাপত্তাকর্মীরা।তবে বর্তমানে তিনি বিপদমুক্ত বলেই সূত্রের খবর।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) জানিয়েছেন, সমাবেশে হামলাকারী ২০ বছর বয়সী এক যুবক। তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য কথা বলেছেন যা এখনও জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়নি।
খবর মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, তারা সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে হত্যা করেছে – যিনি পেনসিলভানিয়ার বাটলারে একটি ফার্ম শো সমাবেশস্থলের বাইরে উঁচু অবস্থান থেকে আক্রমণ করেছিলেন – এবং ট্রাম্প নিরাপদে আছেন। শনিবার রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিআই জানায়, তারা হামলাকারীর পরিচয় প্রকাশ করতে প্রস্তুত নয় এবং হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যও এখনো শনাক্ত করতে পারেনি। ১৯৮১ সালে রোনাল্ড রিগ্যান গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এটিই ছিল প্রেসিডেন্ট বা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে হত্যার সবচেয়ে গুরুতর চেষ্টা।
হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত নিহত হয়েছে। সভায় উপস্থিত এক দর্শকেরও মৃত্যু হয়েছে। আরও দু’জন আহত হয়েছে। পরে এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল হ্যান্ডেলে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছিল। গুলি আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে। ডান কানের উপরের দিকের চামড়া গুলিতে চিরে গিয়েছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা গোলমাল হয়েছে। কারণ আমি একটা অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। তার পর কানে ধারালো কিছু অনুভব করেছিলাম। অনেকটা রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার পর বুঝলাম, আসলে কী ঘটেছে। আমাদের দেশে যে এমনটা ঘটতে পারে, ভাবতেই পারি না। বন্দুকবাজ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। তিনি নিহত।’
দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পের সভায় এই হামলার ঘটনার নিন্দা করেছেন আমেরিকার রাজনৈতিক নেতারা। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। । আমাদের একজোট হয়ে এই হিংসার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত এবং এর নিন্দা করা উচিত।’