ট্রয়, ১৫ জুলাই : ছায়া সুনিবিড় মনোরম পরিবেশে ট্রয় সিটির রেইনট্রি পার্কে আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত হয়েছে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ের বার্ষিক বনভোজন। মিশিগান রাজ্যের বিভিন্ন সিটিতে বসবাসরত প্রবাসীরা তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে দিনভর নানা আনন্দ উপভোগ করেন। মেতে ওঠেন বর্ণাঢ্য আয়োজনে। বিপুল সংখ্যক প্রবাসীদের যোগদানে মিলন মেলায় পরিণত হয় এই বনভোজন।
বনভোজন স্থলে সকালের নাস্তা শেষে একদিকে চলে আড্ডা, অন্যদিকে চলে বিভিন্ন ক্রিড়া প্রতিযোগিতা। প্যাভেলিয়ন সংলগ্ন সবুজ চত্তরে আয়োজিত নানান খেলাধুলার প্রতিযোগিতাগুলো ছিলো আকর্ষনীয়। দিনব্যাপী আয়োজিত বনভোজনের কর্মকান্ডের মধ্যে ছিলো শিশু-কিশোর-কিশোরীদের বিভিন্ন খেলাধুলা, মিউজিক্যাল পিলো, রশি টানাটানি, লাগ ভেলকি লাগসহ নানা রকমের খেলা। আরো ছিলো আকর্ষনীয় র্যাফল ড্র ও সঙ্গীতানুষ্ঠান। বনভোজনে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল বারবিকিউ পার্টি। বারবিকিউ এর জন্য ছিল দীর্ঘদিন লাইন।
দুপুরে বনভোজনে আগত অতিথিদের মধ্যে পরিবেশন করা হয় সুস্বাদু খাবার। দুপুরের খাবার গ্রহণের পর শুরু হয় সঙ্গীতের পাশাপাশি মহিলাদের মিউজিক্যাল পিলো । সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রতিযোগী মহিলাদের মিউজিক্যাল পিলো-তে অংশ নেন। শিব মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু এর পরিচালনাধীন খেলাটি লাগ ভেলকি লাগ খেলাটি সবার মনোযোগ কাড়ে। এর আগে সঙ্গীতানুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন মিশিগানের জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী পৃথা দেব, সুস্মিতা চৌধুরী, জয়িতা নন্দী, এবং হারান কান্তি । অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সৌরভ চৌধুরী।
র্যাফল ড্র’র বিশেষ আকর্ষন ছিলো ১০টি আকর্ষনীয় পুরষ্কার। প্রথম পুরষ্কার ৬৫ ইঞ্চি টেলিভিশন জিতেছেন ওয়ারেন সিটির বাসিন্দা অনুকুল দেবনাথ ও সঙ্গীত শিল্পী পৃথা দেব। পুরষ্কারটি স্পন্সর করেছেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধা। র্যাফেল ড্র ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা করেন পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু।
র্যাফেল ড্র ইভেন্টটি ছিল টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ও আনন্দঘন। বিজয়ীরা পুরস্কার হাতে নিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ে। র্যাফেল ড্র’র টিকেট বিক্রির দায়িত্বে ছিলেন পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু এবং অরূপ পুরকায়স্থ।পুরষ্কার বিতণের আগে মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা চিনু মৃধা উপস্থিত সকলকে বনভোজনে আসার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে বনভোজনকে সফল করে তোলার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, সকলের ঐকান্তিক সহযোগিতায় সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশের এ বনভোজন আয়োজন সম্ভব হয়েছে। সবশেষে ছিল র্যাফেল ড্র এবং খেলাধুলার পুরস্কার বিতরণ।
বনভোজনে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এবং আগামীতেও আবার মিলিত হবার আশাবাদ ব্যক্ত করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা। দিনভর হইহুল্লো, কুশল বিনিময়, আর আনন্দ-উল্লাসে কাটানোর পর পড়ন্ত বিকেলে হাসি মুখে বাড়ি ফেরেন তাঁরা। মেলার সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন শিব মন্দির ম্যানেজিং কমিটি।
বনভোজন স্থলে সকালের নাস্তা শেষে একদিকে চলে আড্ডা, অন্যদিকে চলে বিভিন্ন ক্রিড়া প্রতিযোগিতা। প্যাভেলিয়ন সংলগ্ন সবুজ চত্তরে আয়োজিত নানান খেলাধুলার প্রতিযোগিতাগুলো ছিলো আকর্ষনীয়। দিনব্যাপী আয়োজিত বনভোজনের কর্মকান্ডের মধ্যে ছিলো শিশু-কিশোর-কিশোরীদের বিভিন্ন খেলাধুলা, মিউজিক্যাল পিলো, রশি টানাটানি, লাগ ভেলকি লাগসহ নানা রকমের খেলা। আরো ছিলো আকর্ষনীয় র্যাফল ড্র ও সঙ্গীতানুষ্ঠান। বনভোজনে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল বারবিকিউ পার্টি। বারবিকিউ এর জন্য ছিল দীর্ঘদিন লাইন।
দুপুরে বনভোজনে আগত অতিথিদের মধ্যে পরিবেশন করা হয় সুস্বাদু খাবার। দুপুরের খাবার গ্রহণের পর শুরু হয় সঙ্গীতের পাশাপাশি মহিলাদের মিউজিক্যাল পিলো । সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রতিযোগী মহিলাদের মিউজিক্যাল পিলো-তে অংশ নেন। শিব মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু এর পরিচালনাধীন খেলাটি লাগ ভেলকি লাগ খেলাটি সবার মনোযোগ কাড়ে। এর আগে সঙ্গীতানুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন মিশিগানের জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী পৃথা দেব, সুস্মিতা চৌধুরী, জয়িতা নন্দী, এবং হারান কান্তি । অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সৌরভ চৌধুরী।
র্যাফল ড্র’র বিশেষ আকর্ষন ছিলো ১০টি আকর্ষনীয় পুরষ্কার। প্রথম পুরষ্কার ৬৫ ইঞ্চি টেলিভিশন জিতেছেন ওয়ারেন সিটির বাসিন্দা অনুকুল দেবনাথ ও সঙ্গীত শিল্পী পৃথা দেব। পুরষ্কারটি স্পন্সর করেছেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধা। র্যাফেল ড্র ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা করেন পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু।
র্যাফেল ড্র ইভেন্টটি ছিল টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ও আনন্দঘন। বিজয়ীরা পুরস্কার হাতে নিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ে। র্যাফেল ড্র’র টিকেট বিক্রির দায়িত্বে ছিলেন পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু এবং অরূপ পুরকায়স্থ।পুরষ্কার বিতণের আগে মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা চিনু মৃধা উপস্থিত সকলকে বনভোজনে আসার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে বনভোজনকে সফল করে তোলার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, সকলের ঐকান্তিক সহযোগিতায় সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশের এ বনভোজন আয়োজন সম্ভব হয়েছে। সবশেষে ছিল র্যাফেল ড্র এবং খেলাধুলার পুরস্কার বিতরণ।
বনভোজনে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এবং আগামীতেও আবার মিলিত হবার আশাবাদ ব্যক্ত করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা। দিনভর হইহুল্লো, কুশল বিনিময়, আর আনন্দ-উল্লাসে কাটানোর পর পড়ন্ত বিকেলে হাসি মুখে বাড়ি ফেরেন তাঁরা। মেলার সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন শিব মন্দির ম্যানেজিং কমিটি।