ঢাকা, ১৮ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : এবার রামপুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) মূল ভবনে আগুন দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনকারীদের দেওয়া আগুন ছড়িয়ে পড়ায় রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গেছে।বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৫টার পর বিটিভির মূল ভবনে আগুন দেয় আন্দোলনকারীরা।
চার ঘণ্টা ধরে জ্বলছে রাজধানীর রামপুরায় অবস্থিত বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) ভবন। দফায় দফায় চেষ্টা চালিয়েও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি পরিস্থিতি। তবে এবার বিটিভির মূল ভবনে ঢুকার চেষ্টা করছে উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের একাংশ ও স্থানীয় জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে বিজিবি। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রামপুরা বিটিভি ভবন এলাকায় এ চিত্র দেখা গেছে। এ সময় বিটিভির মূল গেটে হাজারও শিক্ষার্থী ও জনতাকে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের সরকারি এই টেলিভিশনটি যৌক্তিক কোটার আন্দোলনকারীদের নিয়ে সার্বক্ষণিক অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে তারা বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলন বলে অবহিত করছে। এজন্যই শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা তাদের বিরুদ্ধে ক্ষেপেছে।
আরাফাত রহমান নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের এই আন্দোলন সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক একটা আন্দোলন। কিন্তু বিটিভি, সময় টিভিসহ কিছু টেলিভিশন এই আন্দোলনটিকে কলুষিত করার উদ্দেশ্যে নিয়মিত অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। আমরা আর এগুলো সহ্য করব না। শুধু বিটিভি নয়, প্রয়োজনে দালাল প্রতিটি টিভির অফিসই আমরা ঘেরাও করব।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিটিভির এক কর্মকর্তা বলেন, বিকেলে সোয়া তিনটার দিকে বিটিভির মূল গেটে আগুন দেওয়া হয়েছিল। এখন বিটিভির মূল ভবনে আগুন দেওয়া হয়েছে। আমরা ভেতরে প্রবেশ করতে পারছি না। বিটিভির পক্ষ থেকে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস খবর পেলেও রাস্তায় আন্দোলনকারীদের অবরোধের কারণে সামনে এগোতে পারছেন না।
এদিকে বিটিভির ভবনে আগুনের বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বলেন, বিটিভিতে আগুন দেওয়ার সংবাদ আমরা পেয়েছি। কিন্তু রাস্তা অবরোধের কারণে আমাদের গাড়ি ঘটনাস্থলে যেতে পারছে না।
এর আগে বিকেলে সোয়া ৩টায় রাজধানীর রামপুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) গেটে আগুন দিয়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা টেলিভিশন ভবনের ক্যান্টিন, রিসিপশন ও একটি গাড়ি ভাঙচুর করেছেন বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর একজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হঠাৎ করেই উত্তেজিত কিছু শিক্ষার্থী রামপুরা পুলিশ বক্সে আগুন লাগিয়ে দেয়। এরপর বিটিভির গেটে আগুন দেয় এবং ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালায় তারা। পরে তারা বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়।
চার ঘণ্টা ধরে জ্বলছে রাজধানীর রামপুরায় অবস্থিত বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) ভবন। দফায় দফায় চেষ্টা চালিয়েও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি পরিস্থিতি। তবে এবার বিটিভির মূল ভবনে ঢুকার চেষ্টা করছে উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের একাংশ ও স্থানীয় জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে বিজিবি। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রামপুরা বিটিভি ভবন এলাকায় এ চিত্র দেখা গেছে। এ সময় বিটিভির মূল গেটে হাজারও শিক্ষার্থী ও জনতাকে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের সরকারি এই টেলিভিশনটি যৌক্তিক কোটার আন্দোলনকারীদের নিয়ে সার্বক্ষণিক অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে তারা বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলন বলে অবহিত করছে। এজন্যই শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা তাদের বিরুদ্ধে ক্ষেপেছে।
আরাফাত রহমান নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের এই আন্দোলন সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক একটা আন্দোলন। কিন্তু বিটিভি, সময় টিভিসহ কিছু টেলিভিশন এই আন্দোলনটিকে কলুষিত করার উদ্দেশ্যে নিয়মিত অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। আমরা আর এগুলো সহ্য করব না। শুধু বিটিভি নয়, প্রয়োজনে দালাল প্রতিটি টিভির অফিসই আমরা ঘেরাও করব।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিটিভির এক কর্মকর্তা বলেন, বিকেলে সোয়া তিনটার দিকে বিটিভির মূল গেটে আগুন দেওয়া হয়েছিল। এখন বিটিভির মূল ভবনে আগুন দেওয়া হয়েছে। আমরা ভেতরে প্রবেশ করতে পারছি না। বিটিভির পক্ষ থেকে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস খবর পেলেও রাস্তায় আন্দোলনকারীদের অবরোধের কারণে সামনে এগোতে পারছেন না।
এদিকে বিটিভির ভবনে আগুনের বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বলেন, বিটিভিতে আগুন দেওয়ার সংবাদ আমরা পেয়েছি। কিন্তু রাস্তা অবরোধের কারণে আমাদের গাড়ি ঘটনাস্থলে যেতে পারছে না।
এর আগে বিকেলে সোয়া ৩টায় রাজধানীর রামপুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) গেটে আগুন দিয়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা টেলিভিশন ভবনের ক্যান্টিন, রিসিপশন ও একটি গাড়ি ভাঙচুর করেছেন বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর একজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হঠাৎ করেই উত্তেজিত কিছু শিক্ষার্থী রামপুরা পুলিশ বক্সে আগুন লাগিয়ে দেয়। এরপর বিটিভির গেটে আগুন দেয় এবং ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালায় তারা। পরে তারা বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়।