ঢাকা, ১ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সৃষ্ট সহিংসতায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দফায় দফায় চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এ পর্যন্ত তিন দফায় আট দিনের পরীক্ষা স্থগিত করেছে বোর্ডগুলো। সর্বশেষ দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে ১ আগস্ট পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিত রয়েছে। আগামী রোববার (৪ আগস্ট) আরেকটি পরীক্ষা রয়েছে। সেই পরীক্ষাও স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে। এর আগপর্যন্ত সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আপাতত ১১ আগস্ট থেকে ঘোষিত রুটিনের পরীক্ষা নেওয়া হবে। স্থগিত হওয়া পরীক্ষাগুলোর বিষয়ে দ্রুত সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে, চলমান পরিস্থিতিতে গত ১৮ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় ২১, ২৩ ও ২৫ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তৃতীয় দফায় ২৮ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত সময়সূচি অনুযায়ী যত পরীক্ষা ছিল, তা সব স্থগিত করে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আপাতত ১১ আগস্ট থেকে ঘোষিত রুটিনের পরীক্ষা নেওয়া হবে। স্থগিত হওয়া পরীক্ষাগুলোর বিষয়ে দ্রুত সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে, চলমান পরিস্থিতিতে গত ১৮ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় ২১, ২৩ ও ২৫ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তৃতীয় দফায় ২৮ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত সময়সূচি অনুযায়ী যত পরীক্ষা ছিল, তা সব স্থগিত করে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।