ঢাকা, ১ আগস্ট : নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদীকে তুলে নেয়ার হুমকি দেয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন নতুনধারার নেতৃবৃন্দ। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত সাংবাদিক-শিক্ষার্থীসহ সকলের পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা করে সহায়তা ও সহিংসতারোধের দাবিতে পথ সভা করতে গেলে অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা বাঁধা দেয় এবং তুলে নেয়ার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেছেন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির প্রেসিডিয়াম মেম্বার রেজাউল করিম।
তিনি জানান- ১ আগস্ট সকাল ১০ টায় তোপখানা রোডস্থ কার্যালয়ের সামনে চলমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পাশাপাশি কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত সাংবাদিক-শিক্ষার্থীসহ সকলের পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা করে সহায়তা ও সহিংসতারোধের দাবিতে পথ সভা করতে গেলে অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা বাঁধা দেয় এবং তুলে নেয়ার হুমকি দেয়। নতুনধারার প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, চন্দন সেন পলাশসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এসময় দুস্কৃতিকারীদেরকে ধাওয়া দিলে তারা স্থান ত্যাগ করে চলে যাওয়ার সময় দেখে নেয়ার হুমকি দেয় বলেও নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন। এসময় মোমিন মেহেদী বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উচিৎ হবে বাংলাদেশের রাজপথে থাকা জনবান্ধব রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেয়া।
উল্লেখ্য, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে কর্মসূচির পর ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ রাতে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদীকে তুলে নেয়া হয়েছিলো। এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরী করা হয়। তাঁকে ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে অনশন-মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত হয়েছিলো ২৫ মার্চ পর্যন্ত। টানা ১০ দিন নির্মম নির্যাতনের পর অর্ধ মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে দীর্ঘ ১৮ দিন পর তিনি সুস্থ্ হয়ে ওঠার পর গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘কে বা কারা নিয়েছিলো, আমি তা বলতে পারবো না; কারণ তাদের মুখ ঢাকা ছিলো। যেখানে আমাকে রাখা হয়েছিলো, সেখানে নির্মমভাবে নির্যাতন করেছে আর জানতে চেয়েছে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়ের উৎস কি? বিদেশী কোন সংস্থার সাথে নতুনধারার যোগাযোগ আছে কি না। যেহেতু নতুনধারার রাজনীতি জনগণ ও নতুনধারার রাজনীতিকদের অর্থে চলে সেহেতু সেই উত্তরই আমি প্রতিদিন দিয়েছি বারবার। এই উত্তরে সেই গুমকারীরা সন্তুষ্ট হতে পারেনি বলে শেষের দিকে আমার উপর নির্যাতন বাড়িয়ে দিয়েছিলো। এক পর্যায়ে আমি জ্ঞান হারাই। পরের ঘটনা আমি হাসপাতালে নিজেকে আবিষ্কার করি।’
তিনি জানান- ১ আগস্ট সকাল ১০ টায় তোপখানা রোডস্থ কার্যালয়ের সামনে চলমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পাশাপাশি কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত সাংবাদিক-শিক্ষার্থীসহ সকলের পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা করে সহায়তা ও সহিংসতারোধের দাবিতে পথ সভা করতে গেলে অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা বাঁধা দেয় এবং তুলে নেয়ার হুমকি দেয়। নতুনধারার প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, চন্দন সেন পলাশসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এসময় দুস্কৃতিকারীদেরকে ধাওয়া দিলে তারা স্থান ত্যাগ করে চলে যাওয়ার সময় দেখে নেয়ার হুমকি দেয় বলেও নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন। এসময় মোমিন মেহেদী বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উচিৎ হবে বাংলাদেশের রাজপথে থাকা জনবান্ধব রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেয়া।
উল্লেখ্য, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে কর্মসূচির পর ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ রাতে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদীকে তুলে নেয়া হয়েছিলো। এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরী করা হয়। তাঁকে ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে অনশন-মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত হয়েছিলো ২৫ মার্চ পর্যন্ত। টানা ১০ দিন নির্মম নির্যাতনের পর অর্ধ মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে দীর্ঘ ১৮ দিন পর তিনি সুস্থ্ হয়ে ওঠার পর গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘কে বা কারা নিয়েছিলো, আমি তা বলতে পারবো না; কারণ তাদের মুখ ঢাকা ছিলো। যেখানে আমাকে রাখা হয়েছিলো, সেখানে নির্মমভাবে নির্যাতন করেছে আর জানতে চেয়েছে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়ের উৎস কি? বিদেশী কোন সংস্থার সাথে নতুনধারার যোগাযোগ আছে কি না। যেহেতু নতুনধারার রাজনীতি জনগণ ও নতুনধারার রাজনীতিকদের অর্থে চলে সেহেতু সেই উত্তরই আমি প্রতিদিন দিয়েছি বারবার। এই উত্তরে সেই গুমকারীরা সন্তুষ্ট হতে পারেনি বলে শেষের দিকে আমার উপর নির্যাতন বাড়িয়ে দিয়েছিলো। এক পর্যায়ে আমি জ্ঞান হারাই। পরের ঘটনা আমি হাসপাতালে নিজেকে আবিষ্কার করি।’