মুন্সীগঞ্জ, ৪ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : মুন্সীগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। রোববার (৪ আগস্ট) সকাল পৌনে ১০টা থেকে দুপুর পৌনে ১২টা পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মো. আবু হেনা জামাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সকাল দশটা থেকে সাড়ে দশটার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। এদের মধ্যে দু’জন মৃত ছিল। তাদের বয়স ২২-২৫ বছর। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ সকাল ১০টার দিকে শহরের থানারপুল এলাকায় অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আন্দোলনকারীরা জড়ো হলে সেখানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। এ সময় বেশ কয়েকজন ছাত্রকে মারধর করা হয়। এতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। এরপরই আন্দোলনকারীরা সেখানে পাল্টা হামলা চালালে উভয় পক্ষের মধ্যে গুলাগুলি শুরু হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই পরিস্থিতি চলমান থাকে। এ সময় আন্দোলনকারীরা ৫/৬টি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থীরা বলেন, সকালে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলাম। সে সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের বন্ধুদের মারধর শুরু করে। পরবর্তীতে আমরা সবাই একত্রিত হয়ে মিছিল শুরু করি। মিছিলের মধ্য পুলিশের উপস্থিতিতে আমাদের ওপর গুলি করতে করতে হামলা চালায়। এতে আমাদের ৪০-৫০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। কয়েকজন মারা গেছে বলে শুনেছি। এ বিষয়ে জানতে মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলামকে বারবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মো. আবু হেনা জামাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সকাল দশটা থেকে সাড়ে দশটার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। এদের মধ্যে দু’জন মৃত ছিল। তাদের বয়স ২২-২৫ বছর। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ সকাল ১০টার দিকে শহরের থানারপুল এলাকায় অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আন্দোলনকারীরা জড়ো হলে সেখানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। এ সময় বেশ কয়েকজন ছাত্রকে মারধর করা হয়। এতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। এরপরই আন্দোলনকারীরা সেখানে পাল্টা হামলা চালালে উভয় পক্ষের মধ্যে গুলাগুলি শুরু হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই পরিস্থিতি চলমান থাকে। এ সময় আন্দোলনকারীরা ৫/৬টি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থীরা বলেন, সকালে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলাম। সে সময় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের বন্ধুদের মারধর শুরু করে। পরবর্তীতে আমরা সবাই একত্রিত হয়ে মিছিল শুরু করি। মিছিলের মধ্য পুলিশের উপস্থিতিতে আমাদের ওপর গুলি করতে করতে হামলা চালায়। এতে আমাদের ৪০-৫০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। কয়েকজন মারা গেছে বলে শুনেছি। এ বিষয়ে জানতে মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলামকে বারবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।