সিরাজগঞ্জ, ৫ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচি ঘিরে সহিংসতায় মৃত্যু বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে। আন্দোলনের প্রথম দিন রোববার (৪ আগস্ট) এ জেলায় পুলিশ-সাংবাদিকসহ মোট ২২ জন নিহত হয়েছেন।
রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রায়গঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।
নতুন পাওয়া তথ্য মতে নিহত দু'জন হলেন- উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মেহেদি হাসান ইলিয়াস ও ব্রহ্মপুত্র গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হাসনিয়ান টিটু। এর আগে নিহত চারজন হলেন- উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, ব্রহ্মগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার লিটন, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম ও দৈনিক খবর পত্র পত্রিকার সাংবাদিক প্রদীপ কুমার।
এদিকে ছাত্র আন্দোলনের একদফাকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ শহরে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে যুবদল নেতাসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন, রোববার শহরে সংঘর্ষ চলাকালে মারা যাওয়াদের মধ্যে জেলা যুবদলের যুগ্ম-সম্পাদক রঞ্জু রহমান রয়েছেন। বাকি দুইজন হলেন- ছাত্রদল কর্মী সুমন শেখ (২৮) এবং যুবদল কর্মী আব্দুল লতিফ (৪২)।
অন্যদিকে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় হামলা চালিয়ে ১৩ পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। যা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট ২২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এছাড়া আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ আদালত এলাকায় ভাঙচুরসহ একাধিক থানা ও সদর এসি ল্যান্ড অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জান্নাত আরা হেনরি, সাবেক সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্নার বাড়িসহ একাধিক আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি ও স্থাপনায়।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. রেজওয়ানুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, মৃত্যুর বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। তবে আদালত এলাকায় হামলা-ভাংচুর, সদর এসি ল্যান্ড অফিসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানায় ও এনায়েতপুর থানায় আগুন, শাহজাদপুর ও বেলকুচি থানা এবং শহরের ২নং পুলিশ ফাড়িতে হামলা করা হয়েছে। এছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রায়গঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।
নতুন পাওয়া তথ্য মতে নিহত দু'জন হলেন- উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মেহেদি হাসান ইলিয়াস ও ব্রহ্মপুত্র গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হাসনিয়ান টিটু। এর আগে নিহত চারজন হলেন- উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, ব্রহ্মগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার লিটন, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম ও দৈনিক খবর পত্র পত্রিকার সাংবাদিক প্রদীপ কুমার।
এদিকে ছাত্র আন্দোলনের একদফাকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ শহরে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে যুবদল নেতাসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন, রোববার শহরে সংঘর্ষ চলাকালে মারা যাওয়াদের মধ্যে জেলা যুবদলের যুগ্ম-সম্পাদক রঞ্জু রহমান রয়েছেন। বাকি দুইজন হলেন- ছাত্রদল কর্মী সুমন শেখ (২৮) এবং যুবদল কর্মী আব্দুল লতিফ (৪২)।
অন্যদিকে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় হামলা চালিয়ে ১৩ পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। যা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট ২২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এছাড়া আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জ আদালত এলাকায় ভাঙচুরসহ একাধিক থানা ও সদর এসি ল্যান্ড অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জান্নাত আরা হেনরি, সাবেক সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্নার বাড়িসহ একাধিক আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি ও স্থাপনায়।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. রেজওয়ানুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, মৃত্যুর বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। তবে আদালত এলাকায় হামলা-ভাংচুর, সদর এসি ল্যান্ড অফিসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানায় ও এনায়েতপুর থানায় আগুন, শাহজাদপুর ও বেলকুচি থানা এবং শহরের ২নং পুলিশ ফাড়িতে হামলা করা হয়েছে। এছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।