ঢাকা, ৫ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার জনতা প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে ঢুকে পড়েছেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের উল্লাস করতে দেখা যায়।সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৩টার পর আন্দোলনকারীরা মিছিল নিয়ে গণভবনে প্রবেশ করেন। এ সময় ভেতরে আন্দোলনকারীদের লুটপাট ও ভাঙচুর করতে দেখা যায়। গণভবনে প্রবেশ করে বিভিন্ন জিনিসপত্র নিয়ে উল্লাস করছেন তারা। দেখা গেছে, গণভবন থেকে লুটপাট হচ্ছে নামীদামী জিনিসপত্র। সাধারণ মানুষ গণভবনে ঢুকে টেলিভিশন, ফুলের টব, বালতি, মাছ, মাংস নিয়ে বের হতে দেখা যায়। এর আগে, বেলা আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা উড্ডয়ন করেন। এ সময় তার ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে উত্তরায় দুপুরের দিকে আন্দোলনকারীরা আশপাশের গলি থেকে মূল সড়কের দিকে আসতে থাকেন। এ সময় উত্তরা-আজমপুর মূল সড়কে তারকাঁটার ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তায় আটকে রাখে সেনাসদস্যরা। মূল সড়কে অবস্থান নিয়ে তারা আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
প্রায় আধাঘণ্টা পাশের সড়কে বিক্ষোভ করার পর একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা মূল সড়কে উঠে আসেন। পরে তারা শাহবাগ অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন।
রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। তবে সেই সংঘর্ষের মধ্যেও তারা শাহবাগ অভিমুখে যাত্রা শুরু করে।
এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে শাহবাগ অভিমুখে জনতার ঢল নেমেছে বলে জানিয়েছেন সময় সংবাদের প্রতিনিধিরা
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশ ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা উড্ডয়ন করেন। এ সময় তার ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন।
শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা নিরাপদ স্থানে চলে গেছেন। শেখ হাসিনা যাওয়ার আগে একটি ভাষণ রেকর্ড করে যেতে চেয়েছিলেন। তিনি সে সুযোগ পাননি।
অপরদিকে দুপুরে সেনা সদরদপ্তরে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
জানা গেছে, বৈঠকে জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুলসহ অনেকে বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।
এদিকে উত্তরায় দুপুরের দিকে আন্দোলনকারীরা আশপাশের গলি থেকে মূল সড়কের দিকে আসতে থাকেন। এ সময় উত্তরা-আজমপুর মূল সড়কে তারকাঁটার ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তায় আটকে রাখে সেনাসদস্যরা। মূল সড়কে অবস্থান নিয়ে তারা আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
প্রায় আধাঘণ্টা পাশের সড়কে বিক্ষোভ করার পর একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা মূল সড়কে উঠে আসেন। পরে তারা শাহবাগ অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন।
রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। তবে সেই সংঘর্ষের মধ্যেও তারা শাহবাগ অভিমুখে যাত্রা শুরু করে।
এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে শাহবাগ অভিমুখে জনতার ঢল নেমেছে বলে জানিয়েছেন সময় সংবাদের প্রতিনিধিরা
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশ ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা উড্ডয়ন করেন। এ সময় তার ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন।
শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা নিরাপদ স্থানে চলে গেছেন। শেখ হাসিনা যাওয়ার আগে একটি ভাষণ রেকর্ড করে যেতে চেয়েছিলেন। তিনি সে সুযোগ পাননি।
অপরদিকে দুপুরে সেনা সদরদপ্তরে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
জানা গেছে, বৈঠকে জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুলসহ অনেকে বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।