ঢাকা, ৬ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় থেকে হঠাৎ বের হয়ে যাচ্ছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে কর্মস্থল ছাড়তে শুরু করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সচিবালয় থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে। এরপরই সবাই হুড়াহুড়ি করে বের হতে শুরু করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সচিবালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সচিবালয়ে হামলা হবে— এমন খবরে সবাই বের হয়ে যাচ্ছেন। এটা গুজব নাকি সত্য, তা এখন পর্যন্ত জানি না।
সরেজমিনে সচিবালয়ে পোশাকধারী কোনো পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেখা যায়নি। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
এদিকে আজ সচিবালয়ে উপস্থিতি অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেক কম দেখা গেছে। আওয়ামী লীগপন্থি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আসেননি বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মন্ত্রীদের নেইম-প্লেট সরানো হয়েছে। অধিকাংশ সচিবকেই তাদের দপ্তরে দেখা যায়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে যথেষ্ট আতঙ্কের চাপ দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, গতকাল শেখ হাসিনার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে তার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়েছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে জনগণের বিপুল সায় নিয়ে তিনি ক্ষমতায় বসেছিলেন। এরপর নিজের শাসনামলে আর কোনো গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন তিনি হতে দেননি।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সচিবালয় থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে। এরপরই সবাই হুড়াহুড়ি করে বের হতে শুরু করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সচিবালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সচিবালয়ে হামলা হবে— এমন খবরে সবাই বের হয়ে যাচ্ছেন। এটা গুজব নাকি সত্য, তা এখন পর্যন্ত জানি না।
সরেজমিনে সচিবালয়ে পোশাকধারী কোনো পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেখা যায়নি। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
এদিকে আজ সচিবালয়ে উপস্থিতি অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেক কম দেখা গেছে। আওয়ামী লীগপন্থি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আসেননি বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মন্ত্রীদের নেইম-প্লেট সরানো হয়েছে। অধিকাংশ সচিবকেই তাদের দপ্তরে দেখা যায়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে যথেষ্ট আতঙ্কের চাপ দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, গতকাল শেখ হাসিনার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে তার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়েছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে জনগণের বিপুল সায় নিয়ে তিনি ক্ষমতায় বসেছিলেন। এরপর নিজের শাসনামলে আর কোনো গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন তিনি হতে দেননি।