ঢাকা, ১১ আগস্ট : মিডিয়া জগতের জনপ্রিয় মডেল, অভিনেতা ও প্রযোজক মনির খান শিমুলের মা, বেগম হোসনে আরা খানম আর নেই। গত ৯ আগস্ট, ভোর রাত ৩টা ৫৮ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি ৪ ছেলে, ৯ নাতি-নাতনি, ৭ পুতি-পুতনি, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মনির খান শিমুল ছিলেন মরহুমার সর্বকনিষ্ঠ সন্তান।
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরহুমার নামাজে জানাজা নেত্রকোনার পূর্বধলা থানার কাজলা গ্রামে পারিবারিক মসজিদে বাদ জুম্মা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তার স্বামী মরহুম মর্তুজ আলি খানের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, নেত্রকোনার ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের বিশিষ্ট সংগঠক এবং সমাজকর্মী মরহুম মর্তুজ আলি খানের স্ত্রী বেগম হোসনে আরা খানম পাকিস্তান আমলে ইস্ট-পাকিস্তান কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (ইপিসিআইসি) পরবর্তীতে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি)-তে দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মরত ছিলেন। মরহুমা ঢাকা ও নেত্রকোনায় বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রশাসনিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ব্যক্তিবর্গ। ঢাকা ও নেত্রকোনার ৩টি এতিমখানায় মরহুমের জন্য দোয়া মাহফিল ও খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মরহুমের রুহের মাগফেরাতের জন্য তার স্বজন, বন্ধু ও সুহৃদদের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরহুমার নামাজে জানাজা নেত্রকোনার পূর্বধলা থানার কাজলা গ্রামে পারিবারিক মসজিদে বাদ জুম্মা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তার স্বামী মরহুম মর্তুজ আলি খানের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, নেত্রকোনার ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের বিশিষ্ট সংগঠক এবং সমাজকর্মী মরহুম মর্তুজ আলি খানের স্ত্রী বেগম হোসনে আরা খানম পাকিস্তান আমলে ইস্ট-পাকিস্তান কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (ইপিসিআইসি) পরবর্তীতে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি)-তে দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মরত ছিলেন। মরহুমা ঢাকা ও নেত্রকোনায় বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রশাসনিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ব্যক্তিবর্গ। ঢাকা ও নেত্রকোনার ৩টি এতিমখানায় মরহুমের জন্য দোয়া মাহফিল ও খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মরহুমের রুহের মাগফেরাতের জন্য তার স্বজন, বন্ধু ও সুহৃদদের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।