এডমন্টন, ১৩ আগস্ট : বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি, উপাসনালয় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের প্রতিবাদে কানাডার আলবার্টা প্রদেশের রাজধানী এডমন্টনে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গত ১১ আগষ্ট,রোববার বিকেলে আলবার্টা আইনসভার সামনে এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে এডমন্টনে বসবাসরত প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন।
হেমলতা পান্ডের পবিত্র গীতা থেকে পাঠ ও বিমল রায়ের বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রতিবাদ সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিবাদ সমাবেশে সনজিব চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শুভাশীষ ঘোষ, আশীষ সরকার, চন্দন তালুকদার প্রমুখ। প্রতিবাদ সমাবেশ সমন্বয় করেন রূপা চৌধুরী, মুন্নী দাশ, গনেশ পাল, পার্থ প্রতীম বিশ্বাস, সুবীর চৌধুরী প্রমুখ ।
প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহনকারীরা বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনের কাছে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা চেয়েছেন। সমাবেশে বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যেভাবে হিন্দুদের ঘরবাড়ি, মন্দির, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হয়েছে তা দেখে রীতিমতো স্তম্ভিত তাঁরা। সরকারের দায়িত্ব এসবের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাঁরাও বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে তাঁদের নিরাপদে বাঁচার অধিকার আছে। কিন্তু আজ তাঁদের কোনো নিরাপত্তা নেই। তাঁরা আজ নিজ জন্মভূমিতে পরবাসী।
সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, কোনো সরকারই হিন্দু হত্যার বিচার করেনি। বিচার না করার কারণে আজ হিন্দুদের ঘরবাড়ি, মন্দির ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হচ্ছে। হিন্দুদের নিজেদের অধিকার নিজেদেরই আদায় করে নিতে হবে। হিন্দুরা বাংলাদেশের নাগরিক ,কোনো অবস্থাতেই তাঁরা বাংলাদেশ ত্যাগ করবে না।
বক্তারা হিন্দুদের নির্যাতনের বিচারের জন্য দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দোষীদের দ্রুততম সময়ে উপযুক্ত শাস্তি, ক্ষতিগ্রস্তদের যথোপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন বাংলাদেশে দ্রুত শান্তি ফিরে আসবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, মন্দির ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
হেমলতা পান্ডের পবিত্র গীতা থেকে পাঠ ও বিমল রায়ের বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রতিবাদ সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিবাদ সমাবেশে সনজিব চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শুভাশীষ ঘোষ, আশীষ সরকার, চন্দন তালুকদার প্রমুখ। প্রতিবাদ সমাবেশ সমন্বয় করেন রূপা চৌধুরী, মুন্নী দাশ, গনেশ পাল, পার্থ প্রতীম বিশ্বাস, সুবীর চৌধুরী প্রমুখ ।
প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহনকারীরা বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনের কাছে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা চেয়েছেন। সমাবেশে বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যেভাবে হিন্দুদের ঘরবাড়ি, মন্দির, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হয়েছে তা দেখে রীতিমতো স্তম্ভিত তাঁরা। সরকারের দায়িত্ব এসবের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাঁরাও বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে তাঁদের নিরাপদে বাঁচার অধিকার আছে। কিন্তু আজ তাঁদের কোনো নিরাপত্তা নেই। তাঁরা আজ নিজ জন্মভূমিতে পরবাসী।
সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, কোনো সরকারই হিন্দু হত্যার বিচার করেনি। বিচার না করার কারণে আজ হিন্দুদের ঘরবাড়ি, মন্দির ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হচ্ছে। হিন্দুদের নিজেদের অধিকার নিজেদেরই আদায় করে নিতে হবে। হিন্দুরা বাংলাদেশের নাগরিক ,কোনো অবস্থাতেই তাঁরা বাংলাদেশ ত্যাগ করবে না।
বক্তারা হিন্দুদের নির্যাতনের বিচারের জন্য দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দোষীদের দ্রুততম সময়ে উপযুক্ত শাস্তি, ক্ষতিগ্রস্তদের যথোপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন বাংলাদেশে দ্রুত শান্তি ফিরে আসবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, মন্দির ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দেন।