ঢাকা, ১৩ আগস্ট : দেশে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আট দফা দাবি জানিয়েছে সনাতন অধিকার মঞ্চ।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) মঞ্চের সার্বিক তত্ত্বাবধানকারী অ্যাডভোকেট সুমন কুমার রায় স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বর্তমানে এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে দিনানিপাত করছে। যা স্বাধীনতার পর হতে বিভিন্ন সরকারের নির্বাচন পরবর্তীকাল ও ক্ষমতাসীনদের ছদ্মবেশী দোসর আর শোষক শ্রেণীর জাঁতাকলে অত্যাচারিত হয়ে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শোষিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত।
সনাতন অধিকার মঞ্চের ৮ দফা দাবি হলো-
১। চলমান সংখ্যালঘু নির্যাতন অনতিবিলম্বে বন্ধ ও ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ নিশ্চিতকরণ।
২। সংসদে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন।
৩। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ও সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন। এ ছাড়া, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরকরণ।
৪। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন।
৫। সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক সহকারী শিক্ষক (হিন্দু) নিয়োগ ও এইচএসসি পাশসহ উপাধি ডিগ্রিকে স্নাতক মান প্রদান।
৬। অর্পিত সম্পত্তি আইন বাতিলসহ বেদখলকৃত সকল সম্পত্তি এবং দেবোত্তর সম্পত্তি প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর।
৭। প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যালঘুদের জন্য উপাসনালয় ও পৃথক ছাত্রাবাস নির্মাণ।
৮। শারদীয় দুর্গাপূজায় ৩(তিন) দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) মঞ্চের সার্বিক তত্ত্বাবধানকারী অ্যাডভোকেট সুমন কুমার রায় স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বর্তমানে এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে দিনানিপাত করছে। যা স্বাধীনতার পর হতে বিভিন্ন সরকারের নির্বাচন পরবর্তীকাল ও ক্ষমতাসীনদের ছদ্মবেশী দোসর আর শোষক শ্রেণীর জাঁতাকলে অত্যাচারিত হয়ে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শোষিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত।
সনাতন অধিকার মঞ্চের ৮ দফা দাবি হলো-
১। চলমান সংখ্যালঘু নির্যাতন অনতিবিলম্বে বন্ধ ও ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ নিশ্চিতকরণ।
২। সংসদে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন।
৩। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ও সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন। এ ছাড়া, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরকরণ।
৪। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন।
৫। সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক সহকারী শিক্ষক (হিন্দু) নিয়োগ ও এইচএসসি পাশসহ উপাধি ডিগ্রিকে স্নাতক মান প্রদান।
৬। অর্পিত সম্পত্তি আইন বাতিলসহ বেদখলকৃত সকল সম্পত্তি এবং দেবোত্তর সম্পত্তি প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর।
৭। প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যালঘুদের জন্য উপাসনালয় ও পৃথক ছাত্রাবাস নির্মাণ।
৮। শারদীয় দুর্গাপূজায় ৩(তিন) দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা।