ঢাকা, ১৩ আগস্ট : আওয়ামী সরকারের সময় নিবন্ধিত দলগুলোর নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানিয়েছে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি। চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী, প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. নূরজাহান নীরা, যুগ্ম মহাসচিব মনির জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াজেদ রানা ও সদস্য জোবায়ের মাতুব্বর ১৩ আগস্ট প্রেরিত এক বিবৃতিতে আরো বলেন, ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশের পর সকল শর্ত মেনে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি ২০১৮ এবং ২০২২ সালে দুইবার নিবন্ধনের আবেদন করার পরও আওয়ামী সরকারের অপরাধ-দুর্নীতির বিরোধীতা করায় দুর্নীতিগ্রস্থ প্রধান নির্বাচন কমিশনা, কমিশনার ও সচিবের দুর্নীতির কারণে নিবন্ধনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হই।
বিবৃতিতে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির নেতৃবৃন্দ আওয়ামী শামসনামলে নিবন্ধিত বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (মুক্তিজোট), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, বাংলাদেশ কংগ্রেস, তৃণমূল বিএনপি, ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম ও বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি (বি.এস.পি)ও নিবন্ধন বাতিল দাবি করে আরো বলেন, কেবলমাত্র অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে দুর্নীতি করে এই দলগুলোকে নিবন্ধন দেয়া হয়েছিলো। এই দলগুলো কখনোই জনগণের দাবি নিয়ে রাজপথে নামেনি; যার প্রমাণ গত ১০ বছরের গণমাধ্যমে চোখ রাখলেই পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, ‘নতুনধারার অঙ্গীকার-দুর্নীতি থাকবে না আর...’ এই শ্লোগানের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করার পর থেকে কোনো ধরণের আর্থিক লোভ বা মোহের রাজনীতিতে যুক্ত না হয়ে জোট-মহাজোট-যুগপৎ-মঞ্চ- মোর্চার বাইরে থেকে জনদাবি বাস্তবায়নে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির নেতৃবৃন্দ আওয়ামী শামসনামলে নিবন্ধিত বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (মুক্তিজোট), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, বাংলাদেশ কংগ্রেস, তৃণমূল বিএনপি, ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম ও বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি (বি.এস.পি)ও নিবন্ধন বাতিল দাবি করে আরো বলেন, কেবলমাত্র অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে দুর্নীতি করে এই দলগুলোকে নিবন্ধন দেয়া হয়েছিলো। এই দলগুলো কখনোই জনগণের দাবি নিয়ে রাজপথে নামেনি; যার প্রমাণ গত ১০ বছরের গণমাধ্যমে চোখ রাখলেই পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, ‘নতুনধারার অঙ্গীকার-দুর্নীতি থাকবে না আর...’ এই শ্লোগানের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করার পর থেকে কোনো ধরণের আর্থিক লোভ বা মোহের রাজনীতিতে যুক্ত না হয়ে জোট-মহাজোট-যুগপৎ-মঞ্চ- মোর্চার বাইরে থেকে জনদাবি বাস্তবায়নে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।