মৌলভীবাজার, ১৫ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হল রুমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তিনি পদত্যাগ করেন।
লিখিত একটি পত্রে কিশোর রায় চৌধুরী মনি বলেন, ‘আমি কিশোর রায় চৌধুরী মনি। চেয়ারম্যান জুড়ী উপজেলা পরিষদ। আজ ১৫/০৮/২০২৪ ইং পদত্যাগ করলাম। ১৮/০৮/২০২৪ ইং অফিসিয়ালভাবে পদত্যাগ সম্পন্ন করব।’
জুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাবলু সূত্রধর বলেন, বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ এসেছিলেন। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষও আসেন। জুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের বক্তব্য ছিল উপজেলা চেয়ারম্যান পদত্যাগপত্র দেবেন। চেয়ারম্যান দুই দিনের সময় চেয়েছেন অফিসিয়ালি পদত্যাগের জন্য। আপাতত তিনি তাদের দাবির প্রেক্ষিতে লিখিতভাবে পদত্যাগ পত্র দিয়েছেন। লিখিত বক্তব্য অনুযায়ী তিনি আজ পদত্যাগ করেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি বলেন, আমি আমার বক্তব্য লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকতা ও ছাত্রদের সমন্বয়কদের কাছে উপস্থাপন করে দিয়েছি। এ বিষয়ে মৌখিক আমার কোনো বক্তব্য নেই।
প্রসঙ্গত, গত ৩ আগস্ট জুড়ীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের মিছিলের শেষের দিকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। হামলায় আহত হন কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় উপজেলা চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি নীরব ভূমিকা পালন করেন। পরদিন ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিল করেন এবং শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিলে প্রতিহত করতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করেন। এতে নেতৃত্ব দেন জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি এবং ভাইস চেয়ারম্যান জুয়েল আহমেদ।
লিখিত একটি পত্রে কিশোর রায় চৌধুরী মনি বলেন, ‘আমি কিশোর রায় চৌধুরী মনি। চেয়ারম্যান জুড়ী উপজেলা পরিষদ। আজ ১৫/০৮/২০২৪ ইং পদত্যাগ করলাম। ১৮/০৮/২০২৪ ইং অফিসিয়ালভাবে পদত্যাগ সম্পন্ন করব।’
জুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাবলু সূত্রধর বলেন, বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ এসেছিলেন। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষও আসেন। জুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের বক্তব্য ছিল উপজেলা চেয়ারম্যান পদত্যাগপত্র দেবেন। চেয়ারম্যান দুই দিনের সময় চেয়েছেন অফিসিয়ালি পদত্যাগের জন্য। আপাতত তিনি তাদের দাবির প্রেক্ষিতে লিখিতভাবে পদত্যাগ পত্র দিয়েছেন। লিখিত বক্তব্য অনুযায়ী তিনি আজ পদত্যাগ করেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি বলেন, আমি আমার বক্তব্য লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকতা ও ছাত্রদের সমন্বয়কদের কাছে উপস্থাপন করে দিয়েছি। এ বিষয়ে মৌখিক আমার কোনো বক্তব্য নেই।
প্রসঙ্গত, গত ৩ আগস্ট জুড়ীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের মিছিলের শেষের দিকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। হামলায় আহত হন কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় উপজেলা চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি নীরব ভূমিকা পালন করেন। পরদিন ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিল করেন এবং শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিলে প্রতিহত করতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করেন। এতে নেতৃত্ব দেন জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি এবং ভাইস চেয়ারম্যান জুয়েল আহমেদ।