আটলান্টিক সিটি, ১৬ আগস্ট : নিউ জার্সি রাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে সাউথ জার্সি মেট্রো আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গত পনেরো আগষ্ট, বৃহস্পতিবার রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৯তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। এই উপলক্ষে বাংলাদেশ কমিউনিটি সেন্টারে বঙ্গবন্ধুসহ পনেরো আগস্ট নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয় এবং শোকসভার আয়োজন করা হয়।
শোকসভায় প্রবীন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রফিক সভাপতিত্ব করেন। আওয়ামী লীগ নেতা মনিরুজামান মনির ও বেলাল হোসেন এর সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন মোঃ বেলাল হোসেন,মাসুদ চৌধুরী, বোরহানউললাহ কাউসার, শেখ কামাল মনজু, মুক্তাদির রহমান, ফারুক তালুকদার, শাহজাহান ইকবাল, বেলাল হোসেন, বেলালউদদীন, নূর মোহাম্মদ, আব্দুর রহিম, মুজিবর রহমান, কাজী আবদুল মান্নান, আবদুল গফুর মিয়া, গাজী চৌধুরী, রুহেল চৌধুরী, হাফিজুর রহমান হাফিজ প্রমুখ । লেখক- সাংবাদিক সুব্রত চৌধুরী শোক দিবসের ছড়া পাঠ করেন।
শোকসভায় বক্তারা ধানমণ্ডি বত্রিশ নম্বরে শোক দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানান। বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্থপতি, তাকে সব রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখা উচিত। এ দেশের ইতিহাসের সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে আছে। এজন্য ইতিহাসের আলোকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি নাগরিকের শেখ মুজিবুর রহমানকে যথাযথ সম্মান দেওয়া উচিত।
শোকসভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতাকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা এক বত্রিশ নম্বরের শক্তি দেখলেন। পুড়িয়ে ছাই করে দিলেন। লুটপাট করে ফাঁকা করলেন। তবুও সেই কঙ্কালসার বাড়িটাকে পাহারা দিতে হচ্ছে পুরো রাষ্ট্রীয় সিস্টেম নিয়ে। এই শক্তির নাম বঙ্গবন্ধু। এই শক্তির নাম জয় বাংলা। বক্তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবীতে ভেদাভেদ ভুলে দেশে ও প্রবাসে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মুজিব সৈনিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
শোকসভায় প্রবীন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রফিক সভাপতিত্ব করেন। আওয়ামী লীগ নেতা মনিরুজামান মনির ও বেলাল হোসেন এর সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন মোঃ বেলাল হোসেন,মাসুদ চৌধুরী, বোরহানউললাহ কাউসার, শেখ কামাল মনজু, মুক্তাদির রহমান, ফারুক তালুকদার, শাহজাহান ইকবাল, বেলাল হোসেন, বেলালউদদীন, নূর মোহাম্মদ, আব্দুর রহিম, মুজিবর রহমান, কাজী আবদুল মান্নান, আবদুল গফুর মিয়া, গাজী চৌধুরী, রুহেল চৌধুরী, হাফিজুর রহমান হাফিজ প্রমুখ । লেখক- সাংবাদিক সুব্রত চৌধুরী শোক দিবসের ছড়া পাঠ করেন।
শোকসভায় বক্তারা ধানমণ্ডি বত্রিশ নম্বরে শোক দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানান। বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্থপতি, তাকে সব রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখা উচিত। এ দেশের ইতিহাসের সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে আছে। এজন্য ইতিহাসের আলোকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি নাগরিকের শেখ মুজিবুর রহমানকে যথাযথ সম্মান দেওয়া উচিত।
শোকসভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতাকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা এক বত্রিশ নম্বরের শক্তি দেখলেন। পুড়িয়ে ছাই করে দিলেন। লুটপাট করে ফাঁকা করলেন। তবুও সেই কঙ্কালসার বাড়িটাকে পাহারা দিতে হচ্ছে পুরো রাষ্ট্রীয় সিস্টেম নিয়ে। এই শক্তির নাম বঙ্গবন্ধু। এই শক্তির নাম জয় বাংলা। বক্তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবীতে ভেদাভেদ ভুলে দেশে ও প্রবাসে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মুজিব সৈনিকদের প্রতি আহ্বান জানান।