মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ১৬ আগস্ট : হরষপুর দারুল উলুম কওমী মাদ্রাসায় জুমার নামাজে ইমামতি কেন্দ্র করে মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়ন এবং বিজয়নগর উপজেলার গ্রামবাসির মধ্যে ৬ ঘন্টাব্যাপি সংঘর্ষে দেড় শতাধিক লোক আহত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে হরষপুর রেলষ্টেশনের দোকান ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। দুই উপজেলার হাজার হাজার মানুষে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২ টা থেকে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উভয়পক্ষের মধ্যে থেমে থেমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলছিল।
স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে হরষপুর মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা বশির আহমেদ শুক্রবার মাদ্রাসা মসজিদে ইমামতি করতে করতে যান। এ সময় মাদ্রাসার ছাত্ররা বাধা দেন। এ নিয়ে মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে ইমামের লোকজনের বাকবিতণ্ডা হয়। মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে বাকবিতণ্ডার ঘটনাটি বিজয়নগর উপজেলার গ্রামবাসির মধ্যে মাইকে প্রচার করা হলে মাদ্রাসা পার্শ্ববর্তী গ্রামের লোকজন ধর্মঘর গ্রামের লোকজনের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় রেললাইনের পাথর দিয়ে একে অপরকে নিক্ষেপ করে। এতে উভয়পক্ষে দেড়শতাধিক লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে দুপুর বিকালে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন ঘটনাস্থলে পৌছে। সংঘর্ষকালে হরষপুর রেলষ্টেশনের অনেক দোকান ভাংচুর ও লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। আহতদের মাধবপুর, ব্রাহ্মনবাড়িয়া হবিগঞ্জ, বিজয়নগর ও বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জাবেদ মাসুদ জানান, দুই উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ শুক্রবার নামাজের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে। দুই উপজেলার পুলিশ, বিজিবি সদস্য এবং জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে হরষপুর মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা বশির আহমেদ শুক্রবার মাদ্রাসা মসজিদে ইমামতি করতে করতে যান। এ সময় মাদ্রাসার ছাত্ররা বাধা দেন। এ নিয়ে মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে ইমামের লোকজনের বাকবিতণ্ডা হয়। মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে বাকবিতণ্ডার ঘটনাটি বিজয়নগর উপজেলার গ্রামবাসির মধ্যে মাইকে প্রচার করা হলে মাদ্রাসা পার্শ্ববর্তী গ্রামের লোকজন ধর্মঘর গ্রামের লোকজনের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় রেললাইনের পাথর দিয়ে একে অপরকে নিক্ষেপ করে। এতে উভয়পক্ষে দেড়শতাধিক লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে দুপুর বিকালে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন ঘটনাস্থলে পৌছে। সংঘর্ষকালে হরষপুর রেলষ্টেশনের অনেক দোকান ভাংচুর ও লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। আহতদের মাধবপুর, ব্রাহ্মনবাড়িয়া হবিগঞ্জ, বিজয়নগর ও বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জাবেদ মাসুদ জানান, দুই উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ শুক্রবার নামাজের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে। দুই উপজেলার পুলিশ, বিজিবি সদস্য এবং জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।