হবিগঞ্জ, ২৩ আগস্ট : পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওনার কাছে হবিগঞ্জের খোয়াই, পুরাতন খোয়াই, সুতাং নদী, পুকুর -জলাশয় রক্ষা, টিলা পাহাড় কাটা, অপরিকল্পিত বালু মাটি উত্তোলন বন্ধ ও শিল্পদূষণ থেকে হবিগঞ্জ অঞ্চলকে রক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) হবিগঞ্জ শাখা ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার।
বাপা ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপারের একটি প্রতিনিধিদল আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট ২০২৪) দুপুরে হবিগঞ্জ সার্কিট হাউজে উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে হবিগঞ্জের পরিবেশ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিঠি তাঁর হাতে তুলে দেন।
সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, বর্তমানে হবিগঞ্জ শহর তথা পুরো জেলা মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন। খোয়াই নদীতে চলমান বান-বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উল্লেখ করে জানানো হয় প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে খোয়াই নদী ফুলে ফেঁপে উঠলে নদীতে ভাঙ্গন দেখা দেয়। আর ভাঙ্গন মানেই হাজার হাজার একর জমির ফশলহানি আর লাখো মানুষের দুর্ভোগ। মানুষজনকে আতঙ্কে উৎকণ্ঠায় থাকতে হয়। নদীটি দ্রুত খননের জন্য দাবী জানানো হয়।
প্রতিনিধিদল শহরের মাঝে খান দিয়ে বয়ে চলা পুরাতন খোয়াই নদীর বর্তমান চিত্র তুলে ধরে নদী থেকে সকল প্রকার দখল উচ্ছেদ এর দাবী জানান।
হবিগঞ্জ অঞ্চলে অপরিকল্পিত গড়ে উঠা কলকারখানার দূষণে সুতাং নদীসহ অন্যান্য খাল- জলাশয় চরম পরিবেশ ও মানবিক বিপর্যয় ঘটছে। এছাড়াও পুকুর - জলাশয় দখল - ভরাট, পাহাড় টিলা ধ্বংস, কুশিয়ারাসহ অন্যান্য নদী, পাহাড়ী ছড়া, কৃষিজমি থেকে মাটি–বালু খেকোদের আগ্রাসনে পরিবেশ ও প্রকৃতির বিপর্যয় উপদেষ্টার নজরে এনে পরিবেশ বিপর্যয় থেকে এই অঞ্চলকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান প্রতিনিধি দল।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান প্রতিনিধি দলের কাছ থেকে পরিবেশ বিষয়ক সমস্যাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেন এবং প্রতিকারের আশ্বাস দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাপা হবিগঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক মো: ইকরামুল ওয়াদুদ, সহ-সভাপতি এডভোকেট মনসুর উদ্দিন আহমেদ ইকবাল, তাহমিনা বেগম গিনি, খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার ও বাপা হবিগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল, ট্রেজারার হাফিজুর রহমান নিয়ন ও নির্বাহী সদস্য সোয়েব চৌধুরী।
বাপা ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপারের একটি প্রতিনিধিদল আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট ২০২৪) দুপুরে হবিগঞ্জ সার্কিট হাউজে উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে হবিগঞ্জের পরিবেশ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিঠি তাঁর হাতে তুলে দেন।
সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, বর্তমানে হবিগঞ্জ শহর তথা পুরো জেলা মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন। খোয়াই নদীতে চলমান বান-বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উল্লেখ করে জানানো হয় প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে খোয়াই নদী ফুলে ফেঁপে উঠলে নদীতে ভাঙ্গন দেখা দেয়। আর ভাঙ্গন মানেই হাজার হাজার একর জমির ফশলহানি আর লাখো মানুষের দুর্ভোগ। মানুষজনকে আতঙ্কে উৎকণ্ঠায় থাকতে হয়। নদীটি দ্রুত খননের জন্য দাবী জানানো হয়।
প্রতিনিধিদল শহরের মাঝে খান দিয়ে বয়ে চলা পুরাতন খোয়াই নদীর বর্তমান চিত্র তুলে ধরে নদী থেকে সকল প্রকার দখল উচ্ছেদ এর দাবী জানান।
হবিগঞ্জ অঞ্চলে অপরিকল্পিত গড়ে উঠা কলকারখানার দূষণে সুতাং নদীসহ অন্যান্য খাল- জলাশয় চরম পরিবেশ ও মানবিক বিপর্যয় ঘটছে। এছাড়াও পুকুর - জলাশয় দখল - ভরাট, পাহাড় টিলা ধ্বংস, কুশিয়ারাসহ অন্যান্য নদী, পাহাড়ী ছড়া, কৃষিজমি থেকে মাটি–বালু খেকোদের আগ্রাসনে পরিবেশ ও প্রকৃতির বিপর্যয় উপদেষ্টার নজরে এনে পরিবেশ বিপর্যয় থেকে এই অঞ্চলকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান প্রতিনিধি দল।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান প্রতিনিধি দলের কাছ থেকে পরিবেশ বিষয়ক সমস্যাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেন এবং প্রতিকারের আশ্বাস দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাপা হবিগঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক মো: ইকরামুল ওয়াদুদ, সহ-সভাপতি এডভোকেট মনসুর উদ্দিন আহমেদ ইকবাল, তাহমিনা বেগম গিনি, খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার ও বাপা হবিগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল, ট্রেজারার হাফিজুর রহমান নিয়ন ও নির্বাহী সদস্য সোয়েব চৌধুরী।