ঢাকা, ২৫ আগস্ট : বিভক্তি নয়, দল-ধর্ম নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ জাতি চান জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। রোববার (২৫ আগস্ট) বিকেলে বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ প্রত্যাশার কথা জানান।
জামায়াতের আমির বলেন, আমরা কোনো বিভক্ত জাতি চাচ্ছি না। ধর্মের ভিত্তিতেও না, দলের ভিত্তিতেও না। দল ও ধর্ম যার যার অবস্থানে থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসনের পর গত ৫ আগস্ট দেশে পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তনের পর দেশটা কীভাবে শান্তিশৃঙ্খলার দিকে ফিরে আসবে এবং দেশের প্রত্যেক নাগরিক তার জান-মাল-ইজ্জত নিয়ে শান্তি ও মর্যাদার সাথে বসবাস করতে পারে, এ রকম একটি পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য আমাদের করণীয় কী হতে পারে, আমরা সেই বিষয়গুলো আলোচনা করেছি এবং আমরা একমত হয়েছি। আমরা কোনো মাইনোরিটি ও মেজোরিটি চাই না, আমরা চাই একতা। যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে সে জাতির ভাগ্য পরিবর্তন হয়। এটা কেউ আটকে রাখতে পারে না এবং জাতি মর্যাদার সাথে তার আশা দুনিয়ার বুকে তৈরি করে নেয়।
তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলন করতে গিয়ে অসংখ্য তাজা প্রাণ চলে গেছে। দেশের ভেতরে যেমন আমরা গুলির সামনে লড়াই করেছি, ঠিক তেমনিভাবে সারা বিশ্বজুড়ে যেখানে বাংলাদেশিরা আছেন তারাও আমাদের সাথে সমানতালে লড়াই করেছেন। এই লড়াই করতে গিয়ে বহু জায়গায় মিছিল-মিটিং হয়েছে। বিগত সরকার দুর্নীতি করার কারণে দেশে তারা রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। এই যুদ্ধ তারা সমানতালে চালিয়েছেন। ছাত্র-জনতার সাথে তালমিলিয়ে বিদেশের মাটিতে আন্দোলন করতে গিয়ে অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বর্তমান অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, যাদের আমরা রেমিট্যান্স যোদ্ধা বলি তাদের যেন অতি দ্রুত মর্যাদাসম্পন্ন করা হয়। তাদের ওই দেশে সম্ভব হলে পুনর্বাসন করা, না হলে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা। আমরা আশা করব, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের মুক্তি হবে।
ফরায়েজী আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ হাসান বলেন, একটি সুন্দর রাষ্ট্র গঠন এবং সমাজব্যবস্থার জন্য আমরা উনার সাথে একমত পোষণ করেছি। বাংলাদেশের আলেম-উলামা, রাজনৈতিক ইসলামিক দল আমরা সবাই একযোগে কাজ করে যাব।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম ও মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ হাসান (হাজী শরীয়তুল্লাহর নাতি), ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদী আল কাসেমী, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ আশরাফী, অ্যাসোসিয়েশন ফর ইসলামিক মিডিয়া পার্সোনালিটিজের সেক্রেটারি জেনারেল হাফেজ মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ বকসী, বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলনের তথ্য সম্পাদক মাওলানা মো. ফজলুল করিম।
জামায়াতের আমির বলেন, আমরা কোনো বিভক্ত জাতি চাচ্ছি না। ধর্মের ভিত্তিতেও না, দলের ভিত্তিতেও না। দল ও ধর্ম যার যার অবস্থানে থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসনের পর গত ৫ আগস্ট দেশে পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তনের পর দেশটা কীভাবে শান্তিশৃঙ্খলার দিকে ফিরে আসবে এবং দেশের প্রত্যেক নাগরিক তার জান-মাল-ইজ্জত নিয়ে শান্তি ও মর্যাদার সাথে বসবাস করতে পারে, এ রকম একটি পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য আমাদের করণীয় কী হতে পারে, আমরা সেই বিষয়গুলো আলোচনা করেছি এবং আমরা একমত হয়েছি। আমরা কোনো মাইনোরিটি ও মেজোরিটি চাই না, আমরা চাই একতা। যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে সে জাতির ভাগ্য পরিবর্তন হয়। এটা কেউ আটকে রাখতে পারে না এবং জাতি মর্যাদার সাথে তার আশা দুনিয়ার বুকে তৈরি করে নেয়।
তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলন করতে গিয়ে অসংখ্য তাজা প্রাণ চলে গেছে। দেশের ভেতরে যেমন আমরা গুলির সামনে লড়াই করেছি, ঠিক তেমনিভাবে সারা বিশ্বজুড়ে যেখানে বাংলাদেশিরা আছেন তারাও আমাদের সাথে সমানতালে লড়াই করেছেন। এই লড়াই করতে গিয়ে বহু জায়গায় মিছিল-মিটিং হয়েছে। বিগত সরকার দুর্নীতি করার কারণে দেশে তারা রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। এই যুদ্ধ তারা সমানতালে চালিয়েছেন। ছাত্র-জনতার সাথে তালমিলিয়ে বিদেশের মাটিতে আন্দোলন করতে গিয়ে অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বর্তমান অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, যাদের আমরা রেমিট্যান্স যোদ্ধা বলি তাদের যেন অতি দ্রুত মর্যাদাসম্পন্ন করা হয়। তাদের ওই দেশে সম্ভব হলে পুনর্বাসন করা, না হলে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা। আমরা আশা করব, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের মুক্তি হবে।
ফরায়েজী আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ হাসান বলেন, একটি সুন্দর রাষ্ট্র গঠন এবং সমাজব্যবস্থার জন্য আমরা উনার সাথে একমত পোষণ করেছি। বাংলাদেশের আলেম-উলামা, রাজনৈতিক ইসলামিক দল আমরা সবাই একযোগে কাজ করে যাব।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম ও মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ হাসান (হাজী শরীয়তুল্লাহর নাতি), ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদী আল কাসেমী, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ আশরাফী, অ্যাসোসিয়েশন ফর ইসলামিক মিডিয়া পার্সোনালিটিজের সেক্রেটারি জেনারেল হাফেজ মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ বকসী, বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলনের তথ্য সম্পাদক মাওলানা মো. ফজলুল করিম।