মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ৩১ আগস্ট : কয়েকদিন পরেই ৪২ একর পুকুর দিঘির মাছ ধরে বিক্রির প্রস্তুতি নিয়েছিলেন খামারিরা। কিন্তু ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারি বর্ষনে সোনাই নদীর পাড় ভেঙ্গে মৎস খামার ডুবে দুই কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। উপজেলার ঘিলাতলী এলাকায় এবারের বন্যায় এ ঘটনা ঘটেছে।
খামারের কর্মচারী আবুল খায়ের সহ স্থানীয় লোকজন জানান, গত ২০ আগস্ট থেকে মাধবপুরে ও ভারতের পশ্চিম ত্রিপুরায় ভারি বর্ষন হয়। অতি বর্ষনে বহরা ইউনিয়নের ঘুনাপাড়া জোলেখা সফি উদ্দিন ৪২ একর মৎস্য প্রকল্পের বড় কয়েকটি দিঘী পানিতে ডুবুডুবৃু অবস্থায় ছিল। কিন্তু ২১ আগস্ট রাতে সোনাই নদীর পাড় ভেঙ্গে মুহুর্তের মধ্যে বিক্রয় উপযোগী প্রায় আড়াই কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। কোটি টাকার মাছ চোখের সামনে দিয়ে ভেসে চলে যেতে দেখে খামারের লোকজন ও মালিকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মান্নান জানান,গেল বন্যায় কমবেশি সব মৎস্য খামারির পুকুর দিঘী ডুবেছে। তবে জোলেখা সফি উদ্দিন মৎস্য প্রকল্পের ৪২ একর পুকুর দিঘী ডুবে বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। সোনাই নদীর বাধ ভেঙ্গে এমন সর্বনাশ হয়েছে।আমরা এলাকাবাসি এমন ক্ষতি দেখে হতাশ হয়েছি। খামারের মালিক কাজী জালাল উদ্দিন আহমেদ জানান, দীর্ঘ ৩০ বছর মাছের খামার পরিচালনা করে আসছি।এ মন পরিস্থিতির মধ্যে আগে কখনো পড়েনি। এবার পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সোনাই নদীর পাড় ভেঙ্গে প্রায় দুই কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। এখন আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আবার খামার চালু করতে পারব কিনা এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে পড়েছি।
অপর খামারি মোর্শেদ কামাল জানান, আন্দিউড়া গ্রামের বন্যার পানিতে কমপক্ষে ২০ জন খামারির ৫০ টি বড় পুকুর ডুবে ৫০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে।এখন খামারিরা নতুন করে কিভাবে মৎস্য চাষ করবেন এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে আছেন।
মাধবপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবু আসাদ ফরিদুল হক, জানান,মাধবপুরে দুদফা বন্যায় মৎস্য খামার পানিতে ডুবে মাছ ভেসে গেছে। সর্বশেষ গেল বন্যায় ৪শর অধিক পুকুর বন্যার পানিতে ডুবে মাছ ভেসে গেছে।এখনো সঠিকভাবে লোকসান নিরুপন করা যায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে খামারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ক্ষতির পরিমান ১০ কোটি টাকার ওপরে হবে।
খামারের কর্মচারী আবুল খায়ের সহ স্থানীয় লোকজন জানান, গত ২০ আগস্ট থেকে মাধবপুরে ও ভারতের পশ্চিম ত্রিপুরায় ভারি বর্ষন হয়। অতি বর্ষনে বহরা ইউনিয়নের ঘুনাপাড়া জোলেখা সফি উদ্দিন ৪২ একর মৎস্য প্রকল্পের বড় কয়েকটি দিঘী পানিতে ডুবুডুবৃু অবস্থায় ছিল। কিন্তু ২১ আগস্ট রাতে সোনাই নদীর পাড় ভেঙ্গে মুহুর্তের মধ্যে বিক্রয় উপযোগী প্রায় আড়াই কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। কোটি টাকার মাছ চোখের সামনে দিয়ে ভেসে চলে যেতে দেখে খামারের লোকজন ও মালিকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মান্নান জানান,গেল বন্যায় কমবেশি সব মৎস্য খামারির পুকুর দিঘী ডুবেছে। তবে জোলেখা সফি উদ্দিন মৎস্য প্রকল্পের ৪২ একর পুকুর দিঘী ডুবে বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। সোনাই নদীর বাধ ভেঙ্গে এমন সর্বনাশ হয়েছে।আমরা এলাকাবাসি এমন ক্ষতি দেখে হতাশ হয়েছি। খামারের মালিক কাজী জালাল উদ্দিন আহমেদ জানান, দীর্ঘ ৩০ বছর মাছের খামার পরিচালনা করে আসছি।এ মন পরিস্থিতির মধ্যে আগে কখনো পড়েনি। এবার পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সোনাই নদীর পাড় ভেঙ্গে প্রায় দুই কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। এখন আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আবার খামার চালু করতে পারব কিনা এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে পড়েছি।
অপর খামারি মোর্শেদ কামাল জানান, আন্দিউড়া গ্রামের বন্যার পানিতে কমপক্ষে ২০ জন খামারির ৫০ টি বড় পুকুর ডুবে ৫০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে।এখন খামারিরা নতুন করে কিভাবে মৎস্য চাষ করবেন এ নিয়ে চিন্তার মধ্যে আছেন।
মাধবপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবু আসাদ ফরিদুল হক, জানান,মাধবপুরে দুদফা বন্যায় মৎস্য খামার পানিতে ডুবে মাছ ভেসে গেছে। সর্বশেষ গেল বন্যায় ৪শর অধিক পুকুর বন্যার পানিতে ডুবে মাছ ভেসে গেছে।এখনো সঠিকভাবে লোকসান নিরুপন করা যায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে খামারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ক্ষতির পরিমান ১০ কোটি টাকার ওপরে হবে।