মুন্সিগঞ্জ, ১৯ এপ্রিল (ঢাকা পোস্ট) : পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে এক দিনেই পার হয়েছে এক হাজার ২শোর বেশি মোটরসাইকেল। শিমুলিয়া ঘাট থেকে দুইটি ফেরিতে পাঁচটি ট্রিপ দেওয়ার কথা থাকলেও ঘাটে অধিক পরিমাণ মোটরসাইকেল উপস্থিত হওয়ায় সারাদিনে আটটি ট্রিপ দেওয়া হয়। বুধবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) এস এম আশিকুজ্জামান।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা ৬টায় শেষ ট্রিপে মোটরসাইকেল নিয়ে শিমুলিয়া ঘাট হতে ছেড়ে গেছে ফেরি। আজ সারাদিনে পাঁচটি ট্রিপ দেওয়ার কথা থাকলেও ঘাটে অধিক পরিমাণ মোটরসাইকেল আসায় আটটি ট্রিপ দিতে হয়েছে। এতে ১ হাজার ২০০শোর অধিক মোটরসাইকেল পারাপার করা হয়েছে।
এদিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ঢল নামে। ঘাট ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনে শিমুলিয়া ঘাটে বুধবার ভোর থেকে মোটরসাইকেল আরোহীদের উপচেপড়া ভিড় ছিল। ভোর থেকেই দুটি ফেরি দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার শুরু হয়। সকাল থেকেই একটানা চাপ ছিল। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোটরসাইকেল আরোহীদের ঘাটে এসে অপেক্ষা করতে হয়। তবে দুপুরের পর চাপ কিছুটা কম ছিল। বিকেলে আবারও চাপ বাড়ে।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জামাল হোসেন বলেন, সকালের দিকে মোটরসাইকেলের চাপ বেশি থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ কমতে থাকে।
তিনি আরও বলেন, আগামীকাল থেকে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল শুরু হবে। তখন হয়তো ঘাটে ভিড় থাকবে না। তবে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ফেরি দুইটি দিয়ে এই নৌপথ পারাপার কার্যক্রম চলবে। কিন্তু নতুন করে আর ফেরির সংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে লঞ্চ, ফেরি, স্পিডবোট চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যাত্রীশূন্য হয়ে পড়ে শিমুলিয়া ঘাট। ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আবারও ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘাটে প্রাণ ফিরেছে। দক্ষিণাঞ্চলের বহু মানুষ এ নৌপথ দিয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা ৬টায় শেষ ট্রিপে মোটরসাইকেল নিয়ে শিমুলিয়া ঘাট হতে ছেড়ে গেছে ফেরি। আজ সারাদিনে পাঁচটি ট্রিপ দেওয়ার কথা থাকলেও ঘাটে অধিক পরিমাণ মোটরসাইকেল আসায় আটটি ট্রিপ দিতে হয়েছে। এতে ১ হাজার ২০০শোর অধিক মোটরসাইকেল পারাপার করা হয়েছে।
এদিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ঢল নামে। ঘাট ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনে শিমুলিয়া ঘাটে বুধবার ভোর থেকে মোটরসাইকেল আরোহীদের উপচেপড়া ভিড় ছিল। ভোর থেকেই দুটি ফেরি দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার শুরু হয়। সকাল থেকেই একটানা চাপ ছিল। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোটরসাইকেল আরোহীদের ঘাটে এসে অপেক্ষা করতে হয়। তবে দুপুরের পর চাপ কিছুটা কম ছিল। বিকেলে আবারও চাপ বাড়ে।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জামাল হোসেন বলেন, সকালের দিকে মোটরসাইকেলের চাপ বেশি থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ কমতে থাকে।
তিনি আরও বলেন, আগামীকাল থেকে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল শুরু হবে। তখন হয়তো ঘাটে ভিড় থাকবে না। তবে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ফেরি দুইটি দিয়ে এই নৌপথ পারাপার কার্যক্রম চলবে। কিন্তু নতুন করে আর ফেরির সংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে লঞ্চ, ফেরি, স্পিডবোট চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যাত্রীশূন্য হয়ে পড়ে শিমুলিয়া ঘাট। ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আবারও ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘাটে প্রাণ ফিরেছে। দক্ষিণাঞ্চলের বহু মানুষ এ নৌপথ দিয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন।