চট্টগ্রাম, ৪ সেপ্টেম্বর : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ ও ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মনোমুগ্ধকর দ্রোহের গান ও কাওয়ালি সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাজারো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ও শিল্পীদের হৃদয় নাড়ানো পরিবেশনা ব্যাতিক্রম করেছে এই আয়োজনকে।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান। আজাদী মঞ্চের আয়োজনে এতে অংশ নেয় অনুরণন সঙ্গীত একাডেমি, কর্ণফুলি থিয়েটার, চট্টলা গানের দলসহ আজাদী মঞ্চের শিল্পীরা। শিল্পীদের পরিবেশনার মধ্যে ছিল কাওয়ালি, দেশাত্মবোধক গান, নাশিদ, অভিনয় ও একক কবিতা। অনুষ্ঠান চলে ঠিক রাত ১০টা পর্যন্ত।
অনুষ্ঠান আসা ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুজাহিদ জানান, ক্যাম্পাসে পাঁচ বছর অতিবাহিত করেছি। অনেক কনসার্ট দেখেছি, কিন্তু এই কাওয়ালি সন্ধ্যার মতো উপভোগ কিছু করিনি। বাংলাদেশে সকল সংস্কৃতি চলবে। স্বৈরাচার যেভাবে সব চেপে রাখতে চেয়েছিল তা আর হবে না।
আজাদী মঞ্চের আয়োজকরা জানান, এই কাওয়ালি মুসলিম কবিদের হাজার বছরের ইতিহাস বহন করে। বাঙ্গালি মুসলিম কবিরা অজস্র কবিতা ও গান রচনা করেছেন। এর সব কিছুই আমাদের সমাজের প্রাণ, এই প্রাণকে জাগিয়ে তোলার জন্যেই আজাদী মঞ্চের এই কাওয়ালি সন্ধ্যা। আমাদের মুসলিম কবিদের সৃষ্টিকে আমরা কাওয়ালির মাধ্যমে জাগিয়ে তুলব এবং বারবার আমরা উজ্জীবিত হব।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান। আজাদী মঞ্চের আয়োজনে এতে অংশ নেয় অনুরণন সঙ্গীত একাডেমি, কর্ণফুলি থিয়েটার, চট্টলা গানের দলসহ আজাদী মঞ্চের শিল্পীরা। শিল্পীদের পরিবেশনার মধ্যে ছিল কাওয়ালি, দেশাত্মবোধক গান, নাশিদ, অভিনয় ও একক কবিতা। অনুষ্ঠান চলে ঠিক রাত ১০টা পর্যন্ত।
অনুষ্ঠান আসা ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুজাহিদ জানান, ক্যাম্পাসে পাঁচ বছর অতিবাহিত করেছি। অনেক কনসার্ট দেখেছি, কিন্তু এই কাওয়ালি সন্ধ্যার মতো উপভোগ কিছু করিনি। বাংলাদেশে সকল সংস্কৃতি চলবে। স্বৈরাচার যেভাবে সব চেপে রাখতে চেয়েছিল তা আর হবে না।
আজাদী মঞ্চের আয়োজকরা জানান, এই কাওয়ালি মুসলিম কবিদের হাজার বছরের ইতিহাস বহন করে। বাঙ্গালি মুসলিম কবিরা অজস্র কবিতা ও গান রচনা করেছেন। এর সব কিছুই আমাদের সমাজের প্রাণ, এই প্রাণকে জাগিয়ে তোলার জন্যেই আজাদী মঞ্চের এই কাওয়ালি সন্ধ্যা। আমাদের মুসলিম কবিদের সৃষ্টিকে আমরা কাওয়ালির মাধ্যমে জাগিয়ে তুলব এবং বারবার আমরা উজ্জীবিত হব।