কক্সবাজার, ৫ সেপ্টেম্বর (ঢাকা পোস্ট : পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্দুল হামিদ বলেছেন, সেন্ট মার্টিনে পর্যটক সীমিত করে পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি সেখানকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য কাজ করা হবে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পরিবেশ রক্ষায় অনেকগুলো পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পর্যটক সীমিত করার পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন বা অনুমতি ছাড়া কোনো পর্যটক সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবে না।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধে কনসালটেশন সেমিনারে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক আরও বলেন, পাহাড় কাটা ও জলাশয় ভরাটের বিষয়ে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। এর জন্য মন্ত্রণালয় থেকে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে। দেশের নদীগুলোর দূষণ নিয়ে আমরা কাজ করছি। নদীগুলোকে দুষণমুক্ত রাখার জন্য ইতোমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
সভায় কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিএম) আতাউল গনি ওসমানী, ইউএনআইডিও-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. জাকি উজ জামান, পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের পরিচালক সোলায়মান হায়দার, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা সারওয়ার আলম, উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সরকার ও পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালক জমির উদ্দিন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্থানীয় পরিবেশ সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধে কনসালটেশন সেমিনারে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক আরও বলেন, পাহাড় কাটা ও জলাশয় ভরাটের বিষয়ে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। এর জন্য মন্ত্রণালয় থেকে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে। দেশের নদীগুলোর দূষণ নিয়ে আমরা কাজ করছি। নদীগুলোকে দুষণমুক্ত রাখার জন্য ইতোমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
সভায় কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিএম) আতাউল গনি ওসমানী, ইউএনআইডিও-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. জাকি উজ জামান, পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের পরিচালক সোলায়মান হায়দার, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা সারওয়ার আলম, উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সরকার ও পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালক জমির উদ্দিন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্থানীয় পরিবেশ সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।