মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ১৪ সেপ্টেম্বর : ২০১৯ সালে ভুমিহীন হিসেবে ৫ শতক করে জমি বরাদ্দ পেয়েছিলেন মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের দরিদ্র সিরাজুল ইসলাম, মর্তুজ আলী ও বাচ্চু মিয়া। জমি আর দখল পায়নি মর্তুজ আলী। জমিতে আর ঘর বাধার স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। গত কয়েক মাস আগে তিনি মারা গেছেন। সরকারি বরাদ্দকৃত জমির দখল ফিরে পেতে ভুমিহীন ৩ টি পরিবার মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট আবেদন করেছেন।
ভুমিহীন সিরাজুল ইসলাম জানান,২ ০১৯ সালে সরকার ভুমিহীন হিসেবে তাদের ৩ জনকে ভুমিহীন হিসেবে দত্তপাড়া এলাকায় ৫ শতক করে জমি বরাদ্দ দিয়েছিল।কিন্তু ওই এলাকার প্রভাবশালী একটি চক্র জোর পূর্বক জমি দখল করে রাখায় তারা জমির দখল বুঝে পায়নি। সরকার তাদের নামে আইনগতভাবে কাগজপত্র করে দিলেও তারা জমির দখল পায়নি। মৃত মর্তুজ আলীর ছেলে লিটন মিয়া জানান, জমির দখল জমির আশা করতে করতে তিনি মরেই গেলেন কিন্তু জমি আর পেলেন না। অপর ভুমিহান বাচ্চু মিয়া জানান, প্রভাবশালীরা জোর করে আমাদের বরাদ্দকৃত জমি দখল করে রেখেছে।তিনি জবরদখলকারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জমি বরাদ্দ পেলে আমরা সবাই ঘরবাড়ি করে বসবাস করতে পারতাম।
ধর্মঘর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল ইসলাম কামাল বলেন, সরকার দারিদ্র্য বিমোচন বিভিন্ন কল্যাণ মূলক কাজ গ্রহন করেন কিন্তু বাস্তবায়ন খুবই হতাশাজনক। জমির দখল সমঝে পেতে ৫ বছর অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাতে প্রমাণিত হয় সরকারের কাজের গতি খুবই মন্থর। মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম ফয়সাল জানান, ৩ ভুমিহীন পরিবার যাতে দ্রুত তাদের নামে বরাদ্দকৃত জমি দখল পান সে ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভুমিহীন সিরাজুল ইসলাম জানান,২ ০১৯ সালে সরকার ভুমিহীন হিসেবে তাদের ৩ জনকে ভুমিহীন হিসেবে দত্তপাড়া এলাকায় ৫ শতক করে জমি বরাদ্দ দিয়েছিল।কিন্তু ওই এলাকার প্রভাবশালী একটি চক্র জোর পূর্বক জমি দখল করে রাখায় তারা জমির দখল বুঝে পায়নি। সরকার তাদের নামে আইনগতভাবে কাগজপত্র করে দিলেও তারা জমির দখল পায়নি। মৃত মর্তুজ আলীর ছেলে লিটন মিয়া জানান, জমির দখল জমির আশা করতে করতে তিনি মরেই গেলেন কিন্তু জমি আর পেলেন না। অপর ভুমিহান বাচ্চু মিয়া জানান, প্রভাবশালীরা জোর করে আমাদের বরাদ্দকৃত জমি দখল করে রেখেছে।তিনি জবরদখলকারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জমি বরাদ্দ পেলে আমরা সবাই ঘরবাড়ি করে বসবাস করতে পারতাম।
ধর্মঘর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল ইসলাম কামাল বলেন, সরকার দারিদ্র্য বিমোচন বিভিন্ন কল্যাণ মূলক কাজ গ্রহন করেন কিন্তু বাস্তবায়ন খুবই হতাশাজনক। জমির দখল সমঝে পেতে ৫ বছর অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাতে প্রমাণিত হয় সরকারের কাজের গতি খুবই মন্থর। মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম ফয়সাল জানান, ৩ ভুমিহীন পরিবার যাতে দ্রুত তাদের নামে বরাদ্দকৃত জমি দখল পান সে ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে।