হবিগঞ্জ, ১৮ সেপ্টেম্বর : হবিগঞ্জ শহরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলকালে মোস্তাক আহমেদ হত্যা মামলায় হবিগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ আতাউর রহমান সেলিমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক ফখরুল ইসলামের আদালতে তোলা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানী ধানমন্ডি থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-২ ও র্যাব-৯ এর যৌথ আভিযানিক দল। পরে তাকে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
গত ২ আগস্ট বিকেলে হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুড়পাড় এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার সাথে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের টানা তিন ঘন্টা সংঘর্ষে হয়। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান মোস্তাক আহমেদ।
এ ঘটনায় (২০ আগস্ট) শহরতলীর উমেদনগর গ্রামের বাসিন্দা এস এম মামুন বাদী হয়ে হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক এমপি আবু জাহিরসহ ১১১ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মোস্তাক হত্যা মামলা ছাড়াও হবিগঞ্জ শহরে রিপন শীল হত্যা মামলারও আসামী সাবেক পৌর মেয়র সেলিম।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক ফখরুল ইসলামের আদালতে তোলা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানী ধানমন্ডি থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-২ ও র্যাব-৯ এর যৌথ আভিযানিক দল। পরে তাকে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
গত ২ আগস্ট বিকেলে হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুড়পাড় এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার সাথে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের টানা তিন ঘন্টা সংঘর্ষে হয়। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান মোস্তাক আহমেদ।
এ ঘটনায় (২০ আগস্ট) শহরতলীর উমেদনগর গ্রামের বাসিন্দা এস এম মামুন বাদী হয়ে হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক এমপি আবু জাহিরসহ ১১১ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মোস্তাক হত্যা মামলা ছাড়াও হবিগঞ্জ শহরে রিপন শীল হত্যা মামলারও আসামী সাবেক পৌর মেয়র সেলিম।