ঢাকা, ১৮ সেপ্টেম্বর : নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির মহাসমাবেশ ‘বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস’ উপলক্ষ্যে (১৭ সেপ্টেম্বর ২৪) মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে স্মরণকালের সবচেয়ে বড় গণসমাবেশ ও শোভাযাত্রা করছে বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা নেতাকর্মীরা যোগদেন।
অনুষ্ঠানস্থলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সহ সভাপতি ও অন্তর্বর্তীকালীন আহবায়ক এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি বিশাল শোভাযাত্রা ও মিছিল সহকারে যোগদেন।
উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের এম. সানাওয়ার হোসেন, কাজী মহি উদ্দিন বুলবুল, হাজী ওয়ালী উল্লাহ বাবলু, নূর আহমদ, মীর মোশাররফ হোসেন, নূরে আলম মিয়া, আমীর হোসেন, আজিজুল হক দুলাল, কুতুব উদ্দিন আহমদ, ক্যাপ্টেন মিজানুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ।
সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান। নেতাকর্মীদের তার বক্তব্য দেখাতে সমাবেশস্থল ঘিরে বিভিন্ন পয়েন্টে ডিজিটাল ডিসপ্লে লাগানো হয়েছে।
কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে সামবেশ শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সঞ্চালনায় করেন দলের প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতারা বক্তব্য রাখেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সৈনিক অন্তর্বর্তীকালীন আহবায়ক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খান উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন গত ১৫ বছরে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে দমন করতে গিয়ে আমাকে অসংখ্য মিথ্যা মামলা ও জুলুমের শিকার হতে হয়েছে। শুধু আমি নই দলের ৫২২ জন নেতাকর্মীকে গুম করেছে। খুন করা হয়েছে বিএনপির ১০ হাজার নেতাকর্মী।
তিনি আরো বলেন আমাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধা দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা একটি নিরাপদ, প্রগতিশীল এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সংকল্পবদ্ধ, যা রাষ্ট্রীয় সীমানা অতিক্রম করে বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক বিকাশে ভূমিকা রাখবে।
সব শেষে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী সকল নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান এবং গণতন্ত্র পুনঃ উদ্ধারে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানস্থলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সহ সভাপতি ও অন্তর্বর্তীকালীন আহবায়ক এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি বিশাল শোভাযাত্রা ও মিছিল সহকারে যোগদেন।
উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের এম. সানাওয়ার হোসেন, কাজী মহি উদ্দিন বুলবুল, হাজী ওয়ালী উল্লাহ বাবলু, নূর আহমদ, মীর মোশাররফ হোসেন, নূরে আলম মিয়া, আমীর হোসেন, আজিজুল হক দুলাল, কুতুব উদ্দিন আহমদ, ক্যাপ্টেন মিজানুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ।
সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান। নেতাকর্মীদের তার বক্তব্য দেখাতে সমাবেশস্থল ঘিরে বিভিন্ন পয়েন্টে ডিজিটাল ডিসপ্লে লাগানো হয়েছে।
কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে সামবেশ শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সঞ্চালনায় করেন দলের প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতারা বক্তব্য রাখেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সৈনিক অন্তর্বর্তীকালীন আহবায়ক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খান উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন গত ১৫ বছরে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে দমন করতে গিয়ে আমাকে অসংখ্য মিথ্যা মামলা ও জুলুমের শিকার হতে হয়েছে। শুধু আমি নই দলের ৫২২ জন নেতাকর্মীকে গুম করেছে। খুন করা হয়েছে বিএনপির ১০ হাজার নেতাকর্মী।
তিনি আরো বলেন আমাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধা দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা একটি নিরাপদ, প্রগতিশীল এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সংকল্পবদ্ধ, যা রাষ্ট্রীয় সীমানা অতিক্রম করে বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক বিকাশে ভূমিকা রাখবে।
সব শেষে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী সকল নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান এবং গণতন্ত্র পুনঃ উদ্ধারে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান।