মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৬ সেপ্টেম্বর : মাধবপুরে সিএনজি অটোরিকশা ষ্ট্যান্ডে টোল আদায় নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ নারীসহ অন্তত ২৫জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় মাধবপুর পৌরসভার গাবতলী সিএনজি স্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, গত ৬ সেপ্টেম্বর পৌরসভার পশ্চিম মাধবপুর এলাকার সেলিম মিয়া গাবতলী সিএনজি স্ট্যান্ডের ইজারা পায়। ইজারা পাওয়ার পর থেকে স্ট্যান্ডের সিএনজি অটোরিকশা থেকে টোল আদায় শুরু করে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আরেকটি পক্ষের সাথে টোল আদায়কে কেন্দ্র করে ইজারাদারের বাকবিতন্ড হয়। এ ঘটনার জেরে বৃহস্পতিবার সকালে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের নারীসহ কমপক্ষে ২৫ জন আহত হন। গুরুতর আহতদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আহতরা হলেন, পশ্চিম মাধবপুর এলাকার আলী আকবর এর পুত্র শাহীন মিয়া (৩০), আলী আহমদ এর পুত্র হারিস মিয়া (৩৫), আয়ূব আলীর পুত্র জুলহাস মিয়া (৫০), নূর মিয়ার পুত্র সেলিম মিয়া( ৩৫), গোয়াল নগর এলাকায় হীরা মিয়ার পুত্র মোজাহিদ মিয়া (২৫), মরিয়ম জাহান ঝুমা (১৭) হারুন মিয়ার পুত্র আরিফ (২৬), মনির হোসেন এর পুত্র হীরা মিয়া (৫০) রেনু মিয়ার স্ত্রী তাসলিমা (৪২), হাকিম মিয়ার পুত্র আবুল কাশেম (২০), হীরা মিয়ার পুত্র জুনাইদ (২৮), জুয়েল (৩২), বিশাল মিয়া (২৬) ও সোহেল মিয়া (২৩), সোহেল মিয়ার স্ত্রী মেনেকা বেগম (২০), মৃত দিলু মিয়ার পুত্র পলাশ মিয়া (৩৫), তারা মিয়ার পুত্র মোহন মিয়া (২৮), জামাল মিয়ার পুত্র বাবুল মিয়া (২৮), পায়েল মিয়া (১৮) আরজুমিয়া আহত হন।
ইজারাদার সেলিম মিয়া জানান, গত ৬ সেপ্টেম্বর তারিখে ইজারা পেয়ে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে টোল আদায় শুরু করি। প্রথম থেকেই একটি পক্ষ বিভিন্ন ভাবে আমাদেরকে টোল আদায়ে বাধা সৃষ্টি করে আসছে এবং অবৈধভাবে ১০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে। এই গ্রুপটি শ্রমিক সমিতির নামে অবৈধভাবে সিএন জি অটোরিকশা থেকে ১০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে।
অপরপক্ষের খোকন মিয়া জানান, সিএনজি ষ্ট্যান্ডকে কেন্দ্র করে রাস্তা দিয়ে যাওয়া-আসার সময় ইজারাদার পক্ষ আমাদের বাধা দেয়। এরই জেরে আজ সকালে আবারও ঝগড়া হয় এবং এক পর্যায়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।। মাধবপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
জানা যায়, গত ৬ সেপ্টেম্বর পৌরসভার পশ্চিম মাধবপুর এলাকার সেলিম মিয়া গাবতলী সিএনজি স্ট্যান্ডের ইজারা পায়। ইজারা পাওয়ার পর থেকে স্ট্যান্ডের সিএনজি অটোরিকশা থেকে টোল আদায় শুরু করে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আরেকটি পক্ষের সাথে টোল আদায়কে কেন্দ্র করে ইজারাদারের বাকবিতন্ড হয়। এ ঘটনার জেরে বৃহস্পতিবার সকালে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের নারীসহ কমপক্ষে ২৫ জন আহত হন। গুরুতর আহতদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আহতরা হলেন, পশ্চিম মাধবপুর এলাকার আলী আকবর এর পুত্র শাহীন মিয়া (৩০), আলী আহমদ এর পুত্র হারিস মিয়া (৩৫), আয়ূব আলীর পুত্র জুলহাস মিয়া (৫০), নূর মিয়ার পুত্র সেলিম মিয়া( ৩৫), গোয়াল নগর এলাকায় হীরা মিয়ার পুত্র মোজাহিদ মিয়া (২৫), মরিয়ম জাহান ঝুমা (১৭) হারুন মিয়ার পুত্র আরিফ (২৬), মনির হোসেন এর পুত্র হীরা মিয়া (৫০) রেনু মিয়ার স্ত্রী তাসলিমা (৪২), হাকিম মিয়ার পুত্র আবুল কাশেম (২০), হীরা মিয়ার পুত্র জুনাইদ (২৮), জুয়েল (৩২), বিশাল মিয়া (২৬) ও সোহেল মিয়া (২৩), সোহেল মিয়ার স্ত্রী মেনেকা বেগম (২০), মৃত দিলু মিয়ার পুত্র পলাশ মিয়া (৩৫), তারা মিয়ার পুত্র মোহন মিয়া (২৮), জামাল মিয়ার পুত্র বাবুল মিয়া (২৮), পায়েল মিয়া (১৮) আরজুমিয়া আহত হন।
ইজারাদার সেলিম মিয়া জানান, গত ৬ সেপ্টেম্বর তারিখে ইজারা পেয়ে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে টোল আদায় শুরু করি। প্রথম থেকেই একটি পক্ষ বিভিন্ন ভাবে আমাদেরকে টোল আদায়ে বাধা সৃষ্টি করে আসছে এবং অবৈধভাবে ১০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে। এই গ্রুপটি শ্রমিক সমিতির নামে অবৈধভাবে সিএন জি অটোরিকশা থেকে ১০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে।
অপরপক্ষের খোকন মিয়া জানান, সিএনজি ষ্ট্যান্ডকে কেন্দ্র করে রাস্তা দিয়ে যাওয়া-আসার সময় ইজারাদার পক্ষ আমাদের বাধা দেয়। এরই জেরে আজ সকালে আবারও ঝগড়া হয় এবং এক পর্যায়ে উভয়পক্ষ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।। মাধবপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।