ড্রেট্রয়েট, ২৮ সেপ্টেম্বর : একদিকে চলছে পিতৃপক্ষ, অন্যদিকে জোরকদমে চলছে মায়ের আগমনের প্রস্তুতি। আর তাই উৎসবের আনন্দে মেতে উঠেছে বাঙালি।
এখন পিতৃপক্ষ চলছে। শেষ হবে ২ অক্টোবর। পিতৃপক্ষ চলাকালীন মনে করা হয় যে ব্যক্তি তাঁর প্রয়াত পিতৃপুরুষদের তুষ্ট করেন তাঁর আর জীবনে ফিরে তাকাতে হয় না। পিতৃ পুরুষদের আর্শিবাদে জীবন থেকে দূর হয় সমস্ত সংকট। এই সময় পিতৃপুরুষরা উত্তর পুরুষদের হাত থেকে জল নিতে মর্ত্যে নেমে আসেন। নিয়ম অনুযায়ী তাঁদেরকে তৃপ্ত করতে তিল, জল দান করা হয় ৷ সেই সাথে এ সময় সংযত ও দান পূণ্যের দিকে নজর দিতে হয়।
তর্পনের মানে তৃপ্তিদান। শাস্ত্রকথা মতে, হিন্দুরা বিশ্বাস করে থাকেন, পরলোকগত প্রিয়জনের আত্মার তৃপ্তিদানে জলদানের রীতিতে লুকিয়ে আছে তর্পনের প্রাথমিক তত্ত্ব। প্রয়াত পূর্বপুরুষদের আত্মার বিনাশ নেই। তাই সেই আত্মার তৃপ্তির জন্য শ্রাদ্ধকর্ম উত্তর পুরুষদের কর্তব্য। শাস্ত্রমতে, জলদান করলে সেই আত্মা তৃপ্তি লাভ করে।
এদিকে গতকাল সকালে শিবমন্দির টেম্পল অব জয়ের আয়োজনে ডেট্রয়েট রিভারে তর্পণ সারলেন পুণ্যার্থীরা। তর্পণকারীরা কোমর পরিমাণ পানিতে দাঁড়িয়ে মন্ত্র উচ্চারণ করে ফুল, বেলপাতা, তিলসহ অন্য সামগ্রী দিয়ে পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনা করেন। তর্পনে পৌরহিত্য করেন শিব মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু।
মহালয়ার দিন পিতৃপক্ষের অবসান হয়ে দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এদিনই আক্ষরিক অর্থে দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে।
এখন পিতৃপক্ষ চলছে। শেষ হবে ২ অক্টোবর। পিতৃপক্ষ চলাকালীন মনে করা হয় যে ব্যক্তি তাঁর প্রয়াত পিতৃপুরুষদের তুষ্ট করেন তাঁর আর জীবনে ফিরে তাকাতে হয় না। পিতৃ পুরুষদের আর্শিবাদে জীবন থেকে দূর হয় সমস্ত সংকট। এই সময় পিতৃপুরুষরা উত্তর পুরুষদের হাত থেকে জল নিতে মর্ত্যে নেমে আসেন। নিয়ম অনুযায়ী তাঁদেরকে তৃপ্ত করতে তিল, জল দান করা হয় ৷ সেই সাথে এ সময় সংযত ও দান পূণ্যের দিকে নজর দিতে হয়।
তর্পনের মানে তৃপ্তিদান। শাস্ত্রকথা মতে, হিন্দুরা বিশ্বাস করে থাকেন, পরলোকগত প্রিয়জনের আত্মার তৃপ্তিদানে জলদানের রীতিতে লুকিয়ে আছে তর্পনের প্রাথমিক তত্ত্ব। প্রয়াত পূর্বপুরুষদের আত্মার বিনাশ নেই। তাই সেই আত্মার তৃপ্তির জন্য শ্রাদ্ধকর্ম উত্তর পুরুষদের কর্তব্য। শাস্ত্রমতে, জলদান করলে সেই আত্মা তৃপ্তি লাভ করে।
এদিকে গতকাল সকালে শিবমন্দির টেম্পল অব জয়ের আয়োজনে ডেট্রয়েট রিভারে তর্পণ সারলেন পুণ্যার্থীরা। তর্পণকারীরা কোমর পরিমাণ পানিতে দাঁড়িয়ে মন্ত্র উচ্চারণ করে ফুল, বেলপাতা, তিলসহ অন্য সামগ্রী দিয়ে পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনা করেন। তর্পনে পৌরহিত্য করেন শিব মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু।
মহালয়ার দিন পিতৃপক্ষের অবসান হয়ে দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এদিনই আক্ষরিক অর্থে দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে।