ওয়ারেন, ১১ অক্টোবর : আজ শুক্রবার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসবের মহানবমী। গতকাল বৃহষ্পতিবার মিশিগানে সন্ধিপূজার মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে সনাতম ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজার তৃতীয় দিন ‘মহাঅষ্টমী’। পুজা শেষে সন্ধ্যায় ভক্তরা অঞ্জলি প্রদান করেন।
সকাল থেকেই মিশিগানের বিভিন্ন মন্দির ও পূজা মন্ডপে বিপুলসংখ্যক পূজারিকে অষ্টমী পূজায় অঞ্জলি দিতে দেখা দেখা যায়। সারাদিনই মন্দির ও মণ্ডপ প্রাঙ্গণ ভক্ত সমাগমে মুখরিত ছিল। প্রতিমা দর্শনে মন্দির থেকে মন্দিরে ঘুরেছেন দর্শনার্থীরা। দূর-দুরন্ত থেকে দর্শনার্থীরা এসেছেন প্রতিমা দর্শনে।
সন্ধিপূজায় ১০৮ দীপ জ্বালানো হয়। পূজার আনুষ্ঠানিকতার পর ভক্তরা অঞ্জলি দেন। পাঁচদিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসবের উৎসবের আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) মহানবমী। মন্ডপে মন্ডপে বাজবে বিদায়ের সুর। অনেকের বিশ্বাস মহানবমীর দিন হচ্ছে দেবী দুর্গাকে প্রাণ ভরে দেখে নেয়ার ক্ষণ। এই দিন অগ্নিকে প্রতীক করে সব দেবদেবীকে আহুতি দেয়া হয়। অগ্নি সব দেবতার যজ্ঞভাগ বহন করে যথাস্থানে পৌঁছে দিয়ে থাকেন। এই দিনই দুর্গাপুজার অন্তিম দিন। পরের দিন কেবল বিজয়া ও বিসর্জনের পর্ব।
চন্ডীপাঠ, বোধন এবং দেবীর অধিবাসের মধ্য দিয়ে ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার শুরু হয় বাঙালির শারদীয় দুর্গাপূজা। শনিবার বিজয়া দশমী, প্রতিমা নিরঞ্জনে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। সনাতন বিশ্বাস ও পঞ্জিকামতে, জগতের মঙ্গল কামনায় দেবী দুর্গা এবার দোলায় (পালকি) চড়ে স্বর্গালোক থেকে মর্ত্যলোকে এসেছেন। যার ফল হলো– এবার মড়ক, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোগ ও মহামারি বাড়বে। দেবী স্বর্গালোকে ফিরবেন গজে (হাতি) চড়ে। যার ফল হিসেবে বসুন্ধরা শস্যপূর্ণা হয়ে উঠবে।
আজ সন্ধ্যায় বিভিন্ন পূজামণ্ডপে সঙ্গীতানুষ্ঠান, আরতি, ধুনচি নাচ সহ নানা রকমের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
সকাল থেকেই মিশিগানের বিভিন্ন মন্দির ও পূজা মন্ডপে বিপুলসংখ্যক পূজারিকে অষ্টমী পূজায় অঞ্জলি দিতে দেখা দেখা যায়। সারাদিনই মন্দির ও মণ্ডপ প্রাঙ্গণ ভক্ত সমাগমে মুখরিত ছিল। প্রতিমা দর্শনে মন্দির থেকে মন্দিরে ঘুরেছেন দর্শনার্থীরা। দূর-দুরন্ত থেকে দর্শনার্থীরা এসেছেন প্রতিমা দর্শনে।
সন্ধিপূজায় ১০৮ দীপ জ্বালানো হয়। পূজার আনুষ্ঠানিকতার পর ভক্তরা অঞ্জলি দেন। পাঁচদিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসবের উৎসবের আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) মহানবমী। মন্ডপে মন্ডপে বাজবে বিদায়ের সুর। অনেকের বিশ্বাস মহানবমীর দিন হচ্ছে দেবী দুর্গাকে প্রাণ ভরে দেখে নেয়ার ক্ষণ। এই দিন অগ্নিকে প্রতীক করে সব দেবদেবীকে আহুতি দেয়া হয়। অগ্নি সব দেবতার যজ্ঞভাগ বহন করে যথাস্থানে পৌঁছে দিয়ে থাকেন। এই দিনই দুর্গাপুজার অন্তিম দিন। পরের দিন কেবল বিজয়া ও বিসর্জনের পর্ব।
চন্ডীপাঠ, বোধন এবং দেবীর অধিবাসের মধ্য দিয়ে ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার শুরু হয় বাঙালির শারদীয় দুর্গাপূজা। শনিবার বিজয়া দশমী, প্রতিমা নিরঞ্জনে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। সনাতন বিশ্বাস ও পঞ্জিকামতে, জগতের মঙ্গল কামনায় দেবী দুর্গা এবার দোলায় (পালকি) চড়ে স্বর্গালোক থেকে মর্ত্যলোকে এসেছেন। যার ফল হলো– এবার মড়ক, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোগ ও মহামারি বাড়বে। দেবী স্বর্গালোকে ফিরবেন গজে (হাতি) চড়ে। যার ফল হিসেবে বসুন্ধরা শস্যপূর্ণা হয়ে উঠবে।
আজ সন্ধ্যায় বিভিন্ন পূজামণ্ডপে সঙ্গীতানুষ্ঠান, আরতি, ধুনচি নাচ সহ নানা রকমের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।