ডেট্রয়েট, ১১ অক্টোবর : গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে গাড়ি দুর্ঘটনায় ছেলে মাহিদুল ইসলাম সুজন নিহত এবং বাবা নুর মিয়া গুরুতর আহত হয়েছেন।
হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ সুত্রে জানা যায়, একটি সাদা গাড়িতে বহনকৃত যাত্রীদের সন্দেহজনক হলে হ্যামট্রাম্যাক সিটি পুলিশ তাদেরকে তাড়া করে।পথিমধ্যে কনান্ট রোডে স্টপ সাইনে দাড়িয়ে থাকা অবস্থায় সাদা গাড়িটি পিতা পুত্রের গাড়িকে সরাসরি আঘাত করে। এতে গাড়িটি ধুমড়ে মুছড়ে যায়। পাশাপাশি আরো কয়েকটি গাড়িতে আঘাত করে এবং দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শির বর্ননায় এবং ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়,গাড়িটি দ্রুত গতিতে অতিক্রম করার সময় সিগনালে দাড়িয়ে থাকা সামনের গাড়িটিকে সজোরে আঘাত করে। দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই বাংলাদেশি- আমেরিকান সুজন মারা যান। তার পিতা আহত নুর মিয়াকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহতের শ্বশুর আব্দুল মতিন জানান, সুজনের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতাল আছে এবং আজ ১১ অক্টোবর শুক্রবার ফরেনসিক রিপোর্ট আসার পর নিহতের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তিনি জানান, আহত তার বেয়াইয়ের অবস্থা আশংকাজনক।
জানা যায়, প্রায় ৮ বছর আগে নিহত সুজন বিয়ে করে মিশিগানে আসেন এবং বৃদ্ধ বাবা নুর মিয়াকে গত সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখ ভিসিট ভিসায় নিজের কাছে নিয়ে আসেন।এদেশে আসার আগে সুজন পুবালী ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন। নিহত মাইদুল ইসলাম সুজনের গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার বুরাইয়া গ্রামে।
নিহত সুজনের অকাল মৃত্যুতে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং কমিউনিটির সবাই শোক সন্তপ্ত পরিবাবের সবাই সমবেদনা প্রকাশ করছেন। বাসায় গিয়ে দেখা যায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী স্বামী হারানো বেদনায় বিলাপ করছেন।
হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ সুত্রে জানা যায়, একটি সাদা গাড়িতে বহনকৃত যাত্রীদের সন্দেহজনক হলে হ্যামট্রাম্যাক সিটি পুলিশ তাদেরকে তাড়া করে।পথিমধ্যে কনান্ট রোডে স্টপ সাইনে দাড়িয়ে থাকা অবস্থায় সাদা গাড়িটি পিতা পুত্রের গাড়িকে সরাসরি আঘাত করে। এতে গাড়িটি ধুমড়ে মুছড়ে যায়। পাশাপাশি আরো কয়েকটি গাড়িতে আঘাত করে এবং দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শির বর্ননায় এবং ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়,গাড়িটি দ্রুত গতিতে অতিক্রম করার সময় সিগনালে দাড়িয়ে থাকা সামনের গাড়িটিকে সজোরে আঘাত করে। দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই বাংলাদেশি- আমেরিকান সুজন মারা যান। তার পিতা আহত নুর মিয়াকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহতের শ্বশুর আব্দুল মতিন জানান, সুজনের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ডেট্রয়েট সিটির ডিএমসি হাসপাতাল আছে এবং আজ ১১ অক্টোবর শুক্রবার ফরেনসিক রিপোর্ট আসার পর নিহতের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তিনি জানান, আহত তার বেয়াইয়ের অবস্থা আশংকাজনক।
জানা যায়, প্রায় ৮ বছর আগে নিহত সুজন বিয়ে করে মিশিগানে আসেন এবং বৃদ্ধ বাবা নুর মিয়াকে গত সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখ ভিসিট ভিসায় নিজের কাছে নিয়ে আসেন।এদেশে আসার আগে সুজন পুবালী ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন। নিহত মাইদুল ইসলাম সুজনের গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার বুরাইয়া গ্রামে।
নিহত সুজনের অকাল মৃত্যুতে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং কমিউনিটির সবাই শোক সন্তপ্ত পরিবাবের সবাই সমবেদনা প্রকাশ করছেন। বাসায় গিয়ে দেখা যায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী স্বামী হারানো বেদনায় বিলাপ করছেন।