ওয়ারেন, ১৩ অক্টোবর : দশমী বিহিত পূজা ও দর্পণ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে গতকাল শনিবার মিশিগানে ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসব শেষ হয়েছে। গতকাল সকালে ধর্মীয় নানা আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দশমী পূজা সম্পন্ন হয়েছে।
গত মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য শুরু হয় শারদীয় দুর্গাপূজা। ঢাক-ঢোল আর কাঁসার ঘণ্টার মূর্ছনা ও মাঙ্গলিক মন্ত্রোচ্চারণে সর্বত্র ছিল উৎসবের আমেজ।সপ্তমী থেকে নবমী দেবীর চরণে প্রাণের অর্ঘ নিবেদনে আবাল-বৃদ্ধ বণিতা ঘুরছেন মণ্ডপে মণ্ডপে। কারণ বাঙালির জীবনে দুর্গাপুজো মানেই আনন্দ উৎসব। উপচে পড়া ভক্ত দর্শনার্থীদের ঢল মহা আনন্দ উৎসবে পরিণত হয়েছে প্রতিটি পূজা মণ্ডপে। আনন্দে মাতোয়ারা ছিল ছোট-বড় সবাই। অনেকেই প্রতিমার সঙ্গে সেলফি তোলায় ছিলেন ব্যস্ত। পরিবার-পরিজন নিয়ে বিভিন্ন মন্দিরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে খুশি ভক্ত-দর্শনার্থীরা।
গতকাল বিজয়া দশমীতে দেবীদুর্গার বিদায়ের দিনে মণ্ডপে মণ্ডপে সকাল থেকে বাজতে থাকে বিষাদের সুর। দিনে গড়িয়ে বিকাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শেষবারের মতো দেবী দর্শনে মিশিগান রাজ্যের ওয়ারেন সিটির শিব মন্দির টেম্পল অব জয়, মিশিগান কালিবাড়িতে ভিড় করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। বিজয়া দশমীতে আনন্দ আর অশ্রুতে প্রতিমা নিরঞ্জনের মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী উৎসব শেষ হয়েছে। পূজা উপলক্ষে এখানকার মণ্ডপগুলো রং-বেরংয়ের বাতি, তোরণ ও নকশা দিয়ে সাজানো হয়। পূজাকে ঘিরে শিব মন্দির, ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পল এবং মিশিগান কালীবাড়িতে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াও নাচ, গান, আরতি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রবাহমান কালের গতিতে ও ঋতুচক্রের আর্বতে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শরৎ এসেছে আগমনী শান্তির বার্তা নিয়ে। আসুরিক শক্তি যখন মানবিক শক্তিকে পদদলিত করে, তখনই সর্ব শক্তিমান বিশ্ব স্রষ্টা আর্বিভূত হন ঈশ্বর রূপিণী মা দুর্গা রূপে। সেই ধরা ধামে সন্তানেরা মাকে কাছে পেয়ে হয়ে যায় আত্মহারা। সবার কণ্ঠে ধ্বনিত হয়, ‘যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা, নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমোঃ নমোঃ।’ শাস্ত্রীয় মতে এবার দেবী দুর্গা কৈলাশ থেকে স্ব-পরিবারে মর্ত্য লোকে এসেছেন দোলায় (পালকি) চড়ে। আবার গজে (হাতি) চড়ে স্বামীঘৃহে ফিরে গেছেন দুর্গতি নাশিনী দুর্গা।
গত মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য শুরু হয় শারদীয় দুর্গাপূজা। ঢাক-ঢোল আর কাঁসার ঘণ্টার মূর্ছনা ও মাঙ্গলিক মন্ত্রোচ্চারণে সর্বত্র ছিল উৎসবের আমেজ।সপ্তমী থেকে নবমী দেবীর চরণে প্রাণের অর্ঘ নিবেদনে আবাল-বৃদ্ধ বণিতা ঘুরছেন মণ্ডপে মণ্ডপে। কারণ বাঙালির জীবনে দুর্গাপুজো মানেই আনন্দ উৎসব। উপচে পড়া ভক্ত দর্শনার্থীদের ঢল মহা আনন্দ উৎসবে পরিণত হয়েছে প্রতিটি পূজা মণ্ডপে। আনন্দে মাতোয়ারা ছিল ছোট-বড় সবাই। অনেকেই প্রতিমার সঙ্গে সেলফি তোলায় ছিলেন ব্যস্ত। পরিবার-পরিজন নিয়ে বিভিন্ন মন্দিরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে খুশি ভক্ত-দর্শনার্থীরা।
গতকাল বিজয়া দশমীতে দেবীদুর্গার বিদায়ের দিনে মণ্ডপে মণ্ডপে সকাল থেকে বাজতে থাকে বিষাদের সুর। দিনে গড়িয়ে বিকাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শেষবারের মতো দেবী দর্শনে মিশিগান রাজ্যের ওয়ারেন সিটির শিব মন্দির টেম্পল অব জয়, মিশিগান কালিবাড়িতে ভিড় করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। বিজয়া দশমীতে আনন্দ আর অশ্রুতে প্রতিমা নিরঞ্জনের মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী উৎসব শেষ হয়েছে। পূজা উপলক্ষে এখানকার মণ্ডপগুলো রং-বেরংয়ের বাতি, তোরণ ও নকশা দিয়ে সাজানো হয়। পূজাকে ঘিরে শিব মন্দির, ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পল এবং মিশিগান কালীবাড়িতে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াও নাচ, গান, আরতি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রবাহমান কালের গতিতে ও ঋতুচক্রের আর্বতে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শরৎ এসেছে আগমনী শান্তির বার্তা নিয়ে। আসুরিক শক্তি যখন মানবিক শক্তিকে পদদলিত করে, তখনই সর্ব শক্তিমান বিশ্ব স্রষ্টা আর্বিভূত হন ঈশ্বর রূপিণী মা দুর্গা রূপে। সেই ধরা ধামে সন্তানেরা মাকে কাছে পেয়ে হয়ে যায় আত্মহারা। সবার কণ্ঠে ধ্বনিত হয়, ‘যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা, নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমোঃ নমোঃ।’ শাস্ত্রীয় মতে এবার দেবী দুর্গা কৈলাশ থেকে স্ব-পরিবারে মর্ত্য লোকে এসেছেন দোলায় (পালকি) চড়ে। আবার গজে (হাতি) চড়ে স্বামীঘৃহে ফিরে গেছেন দুর্গতি নাশিনী দুর্গা।