ওয়ারেন, ২৯ অক্টোবর : আগামী বৃহষ্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা ও দীপাবলি। রাজ্যের ডেট্রয়েট, ওয়ারেন, ট্রয়, ক্যান্টন, পন্টিয়াকসহ বিভিন্ন সিটিতে শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা ও দীপাবলি উৎসব উদযাপনে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এসব কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে পূজা, অঞ্জলি প্রদান, আরতি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ফায়ার ওয়াকর্স। শক্তি ও শান্তির দেবী শ্যামা মায়ের আগমনে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে এখন আনন্দ-উচ্ছ্বাস।
শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা উপলক্ষে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে দুইদিন ব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির প্রথম দিন বৃহষ্পতিবার, (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে পূজা, রাত ৭টায় ধর্মীয় সঙ্গীত, রাত ৮টা ৩০ মিনিটে পুষ্পাঞ্জলি, রাত ৯টায় প্রসাদ বিতরণ। রোববার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, ৬টা ৪৫ মিনিটে পুষ্পাঞ্জলি, রাত ৭টায় অন্তরা অন্তির কোরিওগ্রাফিতে রয়েছে আকর্ষণীয় ডান্ডিয়া নৃত্য। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নৃত্য পরিবেশন করবেন স্থানীয় শিল্পীরা।
মিশিগান কালিবাড়িতে বৃহষ্পতিবার, সকাল ১১টায় পূজা, দুপুর ১টায় পুষ্পাঞ্জলি, ১টা ৩০ মিনিটে প্রসাদ বিতরণ, বিকেল ৪টায় ধর্মীয় সঙ্গীত, সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, ৬টা ৪৫ মিনিটে দীপাবলি, রাত ৭টায় ধুনুচি নাচ, রাত সাড়ে ১১টায় নিশি পুজা, ১২ টায় পুষ্পাঞ্জলি। এছাড়া শনিবার দিন ব্যাপী কর্মসূচিতে পূজার পাশাপাশি ছিল অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ বিতরণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোকসজ্জা প্রভৃতি।
শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা উপলক্ষে ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পলও বৃহষ্পতিবার পূজা উদযাপনসহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, রাত ৭টা ৩০ মিনিটে দীপাবলী ও আলোকসজ্জা, রাত ৮টায় অঞ্জলি প্রদান, রাত সাড়ে ৮টায় ভক্তিমূলক সঙ্গীতানুষ্ঠান এবং রাত ৯টা ৩০ মিনিটে প্রসাদ বিতরণ।
উল্লেখ্য, হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রীশ্রী শ্যামা পূজা বা কালীপূজা। প্রতিবছর বাংলা বর্ষপঞ্জির কার্তিক মাসের অমবস্যা তিথিতে শ্যামাপূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। দুর্গোৎসবের পর এ পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। একই সঙ্গে উদযাপিত হয় দীপাবলি উৎসবও। অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে শুভ শক্তির বিজয়ের প্রতীক শুভ দেওয়ালি বা দীপাবলী। অন্ধকারকে দূর করে শুভ ও কল্যাণের প্রতিষ্ঠায় এ উৎসব উদযাপন করা হয়।
শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা উপলক্ষে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে দুইদিন ব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির প্রথম দিন বৃহষ্পতিবার, (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে পূজা, রাত ৭টায় ধর্মীয় সঙ্গীত, রাত ৮টা ৩০ মিনিটে পুষ্পাঞ্জলি, রাত ৯টায় প্রসাদ বিতরণ। রোববার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, ৬টা ৪৫ মিনিটে পুষ্পাঞ্জলি, রাত ৭টায় অন্তরা অন্তির কোরিওগ্রাফিতে রয়েছে আকর্ষণীয় ডান্ডিয়া নৃত্য। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নৃত্য পরিবেশন করবেন স্থানীয় শিল্পীরা।
মিশিগান কালিবাড়িতে বৃহষ্পতিবার, সকাল ১১টায় পূজা, দুপুর ১টায় পুষ্পাঞ্জলি, ১টা ৩০ মিনিটে প্রসাদ বিতরণ, বিকেল ৪টায় ধর্মীয় সঙ্গীত, সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, ৬টা ৪৫ মিনিটে দীপাবলি, রাত ৭টায় ধুনুচি নাচ, রাত সাড়ে ১১টায় নিশি পুজা, ১২ টায় পুষ্পাঞ্জলি। এছাড়া শনিবার দিন ব্যাপী কর্মসূচিতে পূজার পাশাপাশি ছিল অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ বিতরণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোকসজ্জা প্রভৃতি।
শ্রীশ্রী শ্যামাপূজা উপলক্ষে ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পলও বৃহষ্পতিবার পূজা উদযাপনসহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, রাত ৭টা ৩০ মিনিটে দীপাবলী ও আলোকসজ্জা, রাত ৮টায় অঞ্জলি প্রদান, রাত সাড়ে ৮টায় ভক্তিমূলক সঙ্গীতানুষ্ঠান এবং রাত ৯টা ৩০ মিনিটে প্রসাদ বিতরণ।
উল্লেখ্য, হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রীশ্রী শ্যামা পূজা বা কালীপূজা। প্রতিবছর বাংলা বর্ষপঞ্জির কার্তিক মাসের অমবস্যা তিথিতে শ্যামাপূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। দুর্গোৎসবের পর এ পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। একই সঙ্গে উদযাপিত হয় দীপাবলি উৎসবও। অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে শুভ শক্তির বিজয়ের প্রতীক শুভ দেওয়ালি বা দীপাবলী। অন্ধকারকে দূর করে শুভ ও কল্যাণের প্রতিষ্ঠায় এ উৎসব উদযাপন করা হয়।