নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ২৯ অক্টোবর : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় একই পরিবারের আহত ৬ জনের মধ্যে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় নবীগঞ্জের তিন সহোদর ভাই-বোন মৃত্যু বরণ করেছেন। অপর আহতদের অবস্থাও আশংকা জনক বলে জানা গেছে। নিহতরা হলেন সোহেল মিয়া (২০), তার ছোট ভাই ইসমাইল মিয়া (১১) ও ছোট বোন তাসলিমা (৯)। নবীগঞ্জ উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের সুজাপুর গ্রামের অগ্নিকাণ্ডে গুরুতর আহত হয়েছে বাবুল মিয়ার ছেলে ও মেয়ে। মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ঢাকাস্থ জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসারত অবস্থায় সকাল ১১টায় সোহেল ও দুপুর সাড়ে ১২ টায় ইসমাইল এবং রাত ৮ টায় তাসলিমা মৃত্যু বরণ করেন। ময়নাতদন্ত শেষে তাদের স্বজনরা মৃতদেহ নিজ বাড়ি সুজাপুর গ্রামে এনে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবারের লোকজন। বুধবার সকাল ৯ টায় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
সুত্রে জানাযায়, নবীগঞ্জ উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের সুজাপুর গ্রামের বাবুল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে জীবন জীবীকার তাগিদে নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে স্বপরিবারে চাকুরী করেন। সেখানে দোহরগাওঁ এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করেন। ২৫ অক্টোবর শুক্রবার রাতে মশার কয়েল জ্বালাতে গিয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে বাবুল মিয়া (৪৫) সহ একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। অগ্নিকাণ্ডে অন্যান্য আহতরা হলেন, তার স্ত্রী শেলী বেগম (৩৫), মেয়ে মুন্নি বেগম (১৮), তাসলিমা বেগম (৯), ছেলে সোহেল (২০) ও ইসমাইল (১১)। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন। এদের মধ্যে ৪ জনকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে ৪ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মৃত্যুর খোলে ঢলে পড়ে তিন ভাই-বোন। অন্যান্য আহতদের অবস্থাও আশংকা জনক। নিহতদের ঢাকা মেডিকেলে ময়নাতদন্তের কাজ চলছে। পরে তাদেরকে নিজ বাড়ি নবীগঞ্জের সুজাপুর এনে বুধবার সকাল ৯ টায় মৃতদেহের জানাজার নামাজ শেষে দাফন করা হবে। একই পরিবারের তিন জনের মৃত্যুতে এলাকায় চলছে শোকের মাতম। স্বজনদের মাঝে চলছে কান্নার রোল।
সুত্রে জানাযায়, নবীগঞ্জ উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের সুজাপুর গ্রামের বাবুল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে জীবন জীবীকার তাগিদে নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে স্বপরিবারে চাকুরী করেন। সেখানে দোহরগাওঁ এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করেন। ২৫ অক্টোবর শুক্রবার রাতে মশার কয়েল জ্বালাতে গিয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে বাবুল মিয়া (৪৫) সহ একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। অগ্নিকাণ্ডে অন্যান্য আহতরা হলেন, তার স্ত্রী শেলী বেগম (৩৫), মেয়ে মুন্নি বেগম (১৮), তাসলিমা বেগম (৯), ছেলে সোহেল (২০) ও ইসমাইল (১১)। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন। এদের মধ্যে ৪ জনকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে ৪ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মৃত্যুর খোলে ঢলে পড়ে তিন ভাই-বোন। অন্যান্য আহতদের অবস্থাও আশংকা জনক। নিহতদের ঢাকা মেডিকেলে ময়নাতদন্তের কাজ চলছে। পরে তাদেরকে নিজ বাড়ি নবীগঞ্জের সুজাপুর এনে বুধবার সকাল ৯ টায় মৃতদেহের জানাজার নামাজ শেষে দাফন করা হবে। একই পরিবারের তিন জনের মৃত্যুতে এলাকায় চলছে শোকের মাতম। স্বজনদের মাঝে চলছে কান্নার রোল।