ওয়ারেন, ১ নভেম্বর : মিশিগানের মন্দিরে মন্দিরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শ্যামা পূজা ও দীপাবলি ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আর পূজার্চনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বৃহষ্পতিবার রাজ্যের শিব মন্দির টেম্পল অব জয়, মিশিগান কালিবাড়ি, ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পল, রামকৃষ্ণ মিশনসহ অন্যান্য মন্দিরে দেবী শ্যামার আরাধনা করেছেন ভক্তরা। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরগুলোতে জ্বলে উঠেছিল অজস্র প্রদীপ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতেও প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। অন্ধকার ঠেলে জ্বলে ওঠা এই আলো অশুভ শক্তির বিনাশকারী। প্রয়াত স্বজনদের উদ্দেশেও স্বজনরা জ্বালিয়েছেন মোমবাতি। কেউ প্রদীপ প্রজ্বলন করেছেন।
দীপাবলি শেষে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে শ্যামাপূজা। কার্তিক মাসের অমবস্যা তিথিতে এ পূজা হয়ে থাকে। পূজা শেষে দেবীর পায়ে ভক্তরা দিয়েছেন অঞ্জলি। মিশিগানের কোন কোন মন্দিরে আগামী শনিবার ও রোববার শ্যামা পূজার আনন্দ উৎসব চলবে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ বিতরণ, আরতি, ডান্ডিয়া নৃত্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, দেবী শ্যামা শান্তি, সংহতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার প্রতীক। হিন্দু পূরাণ মতে, দেবী শ্যামা দুর্গারই একটি শক্তি। সংস্কৃত ভাষার ‘কাল’ শব্দ থেকে কালি নামের উৎপত্তি। কালীপূজা হচ্ছে শক্তির পূজা। জগতের সব অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে শুভশক্তির বিজয়। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনের মধ্য দিয়ে ভক্তের জীবনে কল্যাণের অঙ্গীকার নিয়ে পৃথিবীতে আগমন ঘটে দেবী শ্যামার।
গতকাল বৃহষ্পতিবার রাজ্যের শিব মন্দির টেম্পল অব জয়, মিশিগান কালিবাড়ি, ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পল, রামকৃষ্ণ মিশনসহ অন্যান্য মন্দিরে দেবী শ্যামার আরাধনা করেছেন ভক্তরা। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরগুলোতে জ্বলে উঠেছিল অজস্র প্রদীপ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতেও প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। অন্ধকার ঠেলে জ্বলে ওঠা এই আলো অশুভ শক্তির বিনাশকারী। প্রয়াত স্বজনদের উদ্দেশেও স্বজনরা জ্বালিয়েছেন মোমবাতি। কেউ প্রদীপ প্রজ্বলন করেছেন।
দীপাবলি শেষে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে শ্যামাপূজা। কার্তিক মাসের অমবস্যা তিথিতে এ পূজা হয়ে থাকে। পূজা শেষে দেবীর পায়ে ভক্তরা দিয়েছেন অঞ্জলি। মিশিগানের কোন কোন মন্দিরে আগামী শনিবার ও রোববার শ্যামা পূজার আনন্দ উৎসব চলবে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ বিতরণ, আরতি, ডান্ডিয়া নৃত্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, দেবী শ্যামা শান্তি, সংহতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার প্রতীক। হিন্দু পূরাণ মতে, দেবী শ্যামা দুর্গারই একটি শক্তি। সংস্কৃত ভাষার ‘কাল’ শব্দ থেকে কালি নামের উৎপত্তি। কালীপূজা হচ্ছে শক্তির পূজা। জগতের সব অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে শুভশক্তির বিজয়। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনের মধ্য দিয়ে ভক্তের জীবনে কল্যাণের অঙ্গীকার নিয়ে পৃথিবীতে আগমন ঘটে দেবী শ্যামার।