ঢাকা, ১ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : জুমার নামাজ ঘিরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পল্টন মোড় থেকে শুরু করে উত্তর গেট পর্যন্ত কিছু দূর পরপর দেখা গেছে পুলিশের উপস্থিতি। একই সঙ্গে উত্তর গেটসহ অন্যান্য গেটগুলোতেও অবস্থান করছেন পুলিশ ও ডিবি পুলিশের সদস্যরা। ভেতরে যারা প্রবেশ করছেন তাদের ব্যাগ তল্লাশি করা হচ্ছে। শুক্রবার (১ নভেম্বর) দুপুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নির্ধারিত সময়ের আগেই মসজিদ ভরে বাইরেও দাঁড়িয়েছেন মুসল্লিরা। উত্তর গেটের দুই পাশে অবস্থান করছেন পুলিশ সদস্যরা। তাদেরও সামনে দাঁড়িয়ে আছেন ডিবি পুলিশের সদস্যরা। এর কিছু দূরেই রাখা হয়েছে প্রিজন ভ্যান। আর পল্টন মোড়ে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে একটি এপিসি।
নিরাপত্তার বিষয়ে কোনো আশঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক তল্লাশি চলছে। নামাজ আদায় করতে এসে কেউ যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটাতে পারেন সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) বায়তুল মোকাররম মসজিদের সাবেক খতিব রুহুল আমিন জুমার নামাজ পড়তে আসায় লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
সে সময় দুই খতিবের অনুসারীদের মধ্যে ‘হাতাহাতি ঘিরে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়’। দুই পক্ষের মধ্যে জুতা ছোড়াছুড়িও হয়। ভাঙচুর করা হয় জাতীয় মসজিদের দরজা-জানালা। ওই ঘটনার দুই দিন পর খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ করে মুফতি আব্দুল মালেককে নতুন খতিব হিসেবে নিয়োগ দেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নির্ধারিত সময়ের আগেই মসজিদ ভরে বাইরেও দাঁড়িয়েছেন মুসল্লিরা। উত্তর গেটের দুই পাশে অবস্থান করছেন পুলিশ সদস্যরা। তাদেরও সামনে দাঁড়িয়ে আছেন ডিবি পুলিশের সদস্যরা। এর কিছু দূরেই রাখা হয়েছে প্রিজন ভ্যান। আর পল্টন মোড়ে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে একটি এপিসি।
নিরাপত্তার বিষয়ে কোনো আশঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক তল্লাশি চলছে। নামাজ আদায় করতে এসে কেউ যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটাতে পারেন সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) বায়তুল মোকাররম মসজিদের সাবেক খতিব রুহুল আমিন জুমার নামাজ পড়তে আসায় লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
সে সময় দুই খতিবের অনুসারীদের মধ্যে ‘হাতাহাতি ঘিরে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়’। দুই পক্ষের মধ্যে জুতা ছোড়াছুড়িও হয়। ভাঙচুর করা হয় জাতীয় মসজিদের দরজা-জানালা। ওই ঘটনার দুই দিন পর খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ করে মুফতি আব্দুল মালেককে নতুন খতিব হিসেবে নিয়োগ দেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়।